নেত্রকোনার মদনে খেয়া পাড়াপাড়ের মাঝি শামছু মিয়া (৭২) স্ত্রীকে ব্যথার ট্যাবলেট আনতে পাঠিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। গত রোববার নিজ ঘরে আড়ার সঙ্গে রশি দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। সে উপজেলার গোবিন্দশ্রী ইউনিয়নের কদমশ্রী মনিকা গ্রামের বাসিন্দা। দীর্ঘদিন ধরে বড় ভায়রা গাজী রহমানের বাড়িতে আশ্রিতা থেকে ফড়িং খালে খেয়া পাড়াপাড় করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার স্ত্রী সজিদা খাতুন জানান, আমার স্বামী দীর্ঘদিন যাবত পেটের ব্যথায় ভোগছিলেন এবং নিয়মিত ওষুধও খেতেন। রোববার সকালে পেটের ব্যথায় চিৎকার করতে ছিলেন। আমাকে বাজারে ওষুধ আনার জন্য পাঠায়। ওষুধ নিয়ে এসে দেখি ঘরের ধর্নার সঙ্গে রশি দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তাৎক্ষণিক মৃত্যুর রহস্য জানা যায়নি। এ ব্যাপারে মদন থানার ওসি মো. রমিজুল হক জানান, শামছু মিয়া খুবই গরিব লোক ছিল। কেন সে এভাবে মারা গেছে তার রহস্য জানা যায়নি। তবে এ ব্যাপারে মদন থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২০ , ১৪ মাঘ ১৪২৬, ২ জমাদিউস সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, মদন (নেত্রকোনা)
নেত্রকোনার মদনে খেয়া পাড়াপাড়ের মাঝি শামছু মিয়া (৭২) স্ত্রীকে ব্যথার ট্যাবলেট আনতে পাঠিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। গত রোববার নিজ ঘরে আড়ার সঙ্গে রশি দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। সে উপজেলার গোবিন্দশ্রী ইউনিয়নের কদমশ্রী মনিকা গ্রামের বাসিন্দা। দীর্ঘদিন ধরে বড় ভায়রা গাজী রহমানের বাড়িতে আশ্রিতা থেকে ফড়িং খালে খেয়া পাড়াপাড় করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার স্ত্রী সজিদা খাতুন জানান, আমার স্বামী দীর্ঘদিন যাবত পেটের ব্যথায় ভোগছিলেন এবং নিয়মিত ওষুধও খেতেন। রোববার সকালে পেটের ব্যথায় চিৎকার করতে ছিলেন। আমাকে বাজারে ওষুধ আনার জন্য পাঠায়। ওষুধ নিয়ে এসে দেখি ঘরের ধর্নার সঙ্গে রশি দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তাৎক্ষণিক মৃত্যুর রহস্য জানা যায়নি। এ ব্যাপারে মদন থানার ওসি মো. রমিজুল হক জানান, শামছু মিয়া খুবই গরিব লোক ছিল। কেন সে এভাবে মারা গেছে তার রহস্য জানা যায়নি। তবে এ ব্যাপারে মদন থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।