ভাঙ্গায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

গত সোমবার সকালে ভাঙ্গা উপজেলার মানিকদহ ইউনিয়নের বিলভরা গ্রাম থেকে কলেজ ছাত্র ইমন বেপারী (২০) এর লাশ উদ্ধার করেছে ভাঙ্গা থানা পুলিশ। তার বাবার নাম আক্কাছ বেপারী। সে ফরিদপুর শহরের গ্রাসরুটস কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। এ ব্যাপারে ইমনের পিতা আক্কাছ বেপারী একটি অপমৃত্যু মামলা করেছে। ভাঙ্গা থানার উপ-পরির্দক ইবাদুল হক জানান, গত রোববার রাত ১০টার দিকে ইমন তার চাচা আলহাজ বেপারীর ঘরে ঘুমাতে যায়। ওই ঘরেই সে সব সময় থাকত। সকালে পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকির এক পর্যায়ে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ধাক্কা দিলে তা খোলা পায়। পরে তার লাশ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। দেহের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া যায়। চিরকুটটি তার নিজের হাতের লেখা। তাতে লেখা রয়েছে ‘তার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।’ পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়া তার দেহ দাফন করা হয়েছে।

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২০ , ১৫ মাঘ ১৪২৬, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪১

ভাঙ্গায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

সংবাদদাতা, ভাঙ্গা (ফরিদপুর)

গত সোমবার সকালে ভাঙ্গা উপজেলার মানিকদহ ইউনিয়নের বিলভরা গ্রাম থেকে কলেজ ছাত্র ইমন বেপারী (২০) এর লাশ উদ্ধার করেছে ভাঙ্গা থানা পুলিশ। তার বাবার নাম আক্কাছ বেপারী। সে ফরিদপুর শহরের গ্রাসরুটস কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। এ ব্যাপারে ইমনের পিতা আক্কাছ বেপারী একটি অপমৃত্যু মামলা করেছে। ভাঙ্গা থানার উপ-পরির্দক ইবাদুল হক জানান, গত রোববার রাত ১০টার দিকে ইমন তার চাচা আলহাজ বেপারীর ঘরে ঘুমাতে যায়। ওই ঘরেই সে সব সময় থাকত। সকালে পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকির এক পর্যায়ে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ধাক্কা দিলে তা খোলা পায়। পরে তার লাশ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। দেহের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া যায়। চিরকুটটি তার নিজের হাতের লেখা। তাতে লেখা রয়েছে ‘তার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।’ পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়া তার দেহ দাফন করা হয়েছে।