ডিএসইতে লেনদেন ৬শ’ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের খবরে গত মঙ্গলবার বড় উত্থান হলেও গতকাল সামান্য উত্থানে শেষ হয়ছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন। এদিন ডিএসই প্রধান সূচক বেড়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন ও বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন সাড়ে ৬শ’ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে যা গত ১১ মাসে সর্বোচ্চ। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকও বেড়েছে। সিএসইতে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বাড়লেও কমেছে টাকার পরিমাণে লেনদেন।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪৮১ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ০ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৩১ পয়েন্টে। তবে ডিএসই-৩০ সূচক এবং সিডিএসইটি সূচক কমেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা আগের দিন থেকে ১৫১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫০৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬০টির বা ৪৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৪৬টির বা ৪১ শতাংশের এবং ৪৯টি বা ১৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। এদিন কোম্পানিটির ৩০ কোটি ৭৯ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লাফার্জহোলসিমের ৩০ কোটি টাকার এবং ১৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে আসে ওরিয়ন ইনফিউশনের।

ডিএসইর টপটেন লেনদেনে উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে : খুলনা পাওয়ার, ইন্দো-বাংলা ফার্মা, এডিএন টেলিকম, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, এসকে ট্রিমস, এসএস স্টিল এবং সাইফ পাওয়ারটেক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৬৩৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৬৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩৯টির, কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির দর। গতকাল সিএসইতে ১৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ব্লক মার্কেট : গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ১০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৪ লাখ ৫৮ হাজার ২০২টি শেয়ার ৪১ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫৭ কোটি ১০ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪১ কোটি ২৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বিকন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮ কোটি ৩৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা লাফার্জহোলসিমের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৬৮ লাখ ৫৪ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের।

এছাড়া ব্র্যাক ব্যাংকের ৬৯ লাখ ৪২ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৭৯ লাখ ১ হাজার টাকার, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ২২ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৯ লাখ টাকার, জিকিউ বলপেনের ১২ লাখ ৩২ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার এবং এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

লেনদেনের শীর্ষে বস্ত্র খাত : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৯টি খাতের ৩৫৫টি কোম্পানির ৬৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। খাতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১১১ কোটি ৭৪ লাখ টাকার বা ১৮ দশমিক ৬২ শতাংশ লেনদেন হয়েছে বস্ত্র খাতে। এর মাধ্যমে এই খাত লেনদেনের শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছে। গতকাল ৯৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বা ১৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ লেনদেনে হলে দ্বিতীয় স্থান ওষুধ ও রসায়ন খাত এবং ৮১ কোটি ২১ লাখ টাকা বা ১৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে আসে প্রকৌশল খাত। এছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৪৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা বা ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ, বীমা খাতে ৪০ কোটি ৭১ লাখ টাকা বা ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৩৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বা ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বা ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২২ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২১ কোটি ২৪ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে ২০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১৯ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৮৫ শতাংশ, চামড়া খাতে ১১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ১১ কোটি ১০ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৭৩ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ১৯ শতাংশ, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ১৯ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৫ কোটি ২ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং পাট খাতে ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৭৮ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৩০ মাঘ ১৪২৬, ১৮ জমাদিউল সানি ১৪৪১

ডিএসইতে লেনদেন ৬শ’ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের খবরে গত মঙ্গলবার বড় উত্থান হলেও গতকাল সামান্য উত্থানে শেষ হয়ছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন। এদিন ডিএসই প্রধান সূচক বেড়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন ও বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন সাড়ে ৬শ’ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে যা গত ১১ মাসে সর্বোচ্চ। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকও বেড়েছে। সিএসইতে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বাড়লেও কমেছে টাকার পরিমাণে লেনদেন।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪৮১ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ০ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৩১ পয়েন্টে। তবে ডিএসই-৩০ সূচক এবং সিডিএসইটি সূচক কমেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা আগের দিন থেকে ১৫১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫০৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬০টির বা ৪৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৪৬টির বা ৪১ শতাংশের এবং ৪৯টি বা ১৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। এদিন কোম্পানিটির ৩০ কোটি ৭৯ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লাফার্জহোলসিমের ৩০ কোটি টাকার এবং ১৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে আসে ওরিয়ন ইনফিউশনের।

ডিএসইর টপটেন লেনদেনে উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে : খুলনা পাওয়ার, ইন্দো-বাংলা ফার্মা, এডিএন টেলিকম, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, এসকে ট্রিমস, এসএস স্টিল এবং সাইফ পাওয়ারটেক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৬৩৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৬৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩৯টির, কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির দর। গতকাল সিএসইতে ১৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ব্লক মার্কেট : গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ১০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৪ লাখ ৫৮ হাজার ২০২টি শেয়ার ৪১ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৫৭ কোটি ১০ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪১ কোটি ২৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বিকন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮ কোটি ৩৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা লাফার্জহোলসিমের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৬৮ লাখ ৫৪ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের।

এছাড়া ব্র্যাক ব্যাংকের ৬৯ লাখ ৪২ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৭৯ লাখ ১ হাজার টাকার, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ২২ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৯ লাখ টাকার, জিকিউ বলপেনের ১২ লাখ ৩২ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার এবং এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

লেনদেনের শীর্ষে বস্ত্র খাত : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৯টি খাতের ৩৫৫টি কোম্পানির ৬৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। খাতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১১১ কোটি ৭৪ লাখ টাকার বা ১৮ দশমিক ৬২ শতাংশ লেনদেন হয়েছে বস্ত্র খাতে। এর মাধ্যমে এই খাত লেনদেনের শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছে। গতকাল ৯৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বা ১৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ লেনদেনে হলে দ্বিতীয় স্থান ওষুধ ও রসায়ন খাত এবং ৮১ কোটি ২১ লাখ টাকা বা ১৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে আসে প্রকৌশল খাত। এছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৪৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা বা ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ, বীমা খাতে ৪০ কোটি ৭১ লাখ টাকা বা ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৩৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বা ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বা ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২২ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২১ কোটি ২৪ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে ২০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১৯ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ২ দশমিক ৮৫ শতাংশ, চামড়া খাতে ১১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ১১ কোটি ১০ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৭৩ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ১৯ শতাংশ, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ১৯ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৫ কোটি ২ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং পাট খাতে ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৭৮ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।