বৈশাখে এনটিভিতে নাটক ‘এক বৈশাখে’ ও টেলিফিল্ম ‘কাপল’

এনটিভিতে আজ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে প্রচার হবে বৈশাখের বিশেষ নাটক ‘এক বৈশাখে’। সারওয়ার রেজা জিমি’র রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন তুহিন হোসেন। অভিনয় করেছেন- আফরান নিশো, তানজিন তিশা, স্বর্ণলতা দাস আঁচল, শেখ মাহবুব রহমান, এ কে আজাদ সেতু, প্রিয়ন্তী প্রমুখ। এছাড়া রাত ১১.২০ মিনিটে প্রচার হবে বিশেষ টেলিফিল্ম ‘কাপল’। মিজানুর রহমান আরিয়ানের রচনা ও পরিচালনায় এখানে অভিনয় করেছেন- অপূর্ব, মম, নাঈম, ঈষিকা, কাজী উজ্জ্বল প্রমুখ। ‘নাবিলার বিয়ে ঠিক হয়ে আছে তার বাবার বাল্য বন্ধু রফিক সাহেবের ছেলে সানির সঙ্গে। কিন্তু সানির অনেক কিছুই মেলেনা নাবিলার সঙ্গে। নাবিলার বড় বোনের বিয়েতে আফতাব প্রথমবার নাবিলাকে দেখে মুগ্ধ হয়। অনেকদিন পর যখন সানির সঙ্গে নাবিলার সম্পর্ক শেষের পথে ঠিক তখন আফতাবের সঙ্গে দেখা হয় নাবিলার। দু’জনে ভালো বন্ধুত্ব হয়। আফতাব যেদিন নাবিলাকে তার ভালোবাসার কথা বলতে যাবে, ঠিক সেদিন ফিরে আসে সানি। বিয়েও ঠিক হয়ে যায় ওদের। কিন্তু শেষ মুহূর্তে নাবিলা বুঝতে পারে সে আফতাবের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। সানিও ব্যাপারটা বুঝতে পারে। সানি নিজে নাবিলাকে আফতাবের হাতে তুলে দেয়।’ নাটকের গল্পে, ‘পলাশ ঢাকার ছেলে। ব্যাংকের চাকরি নিয়ে মফস্বল শহরে বদলী। একমাত্র বিনোদন রাতে ফেসবুক। সেখানেই নীলিমার সঙ্গে পরিচয়। নীলিমা মফস্বল শহরের মেয়ে। চাকরি সূত্রে ঢাকায় থাকতে হয়। ধীরে ধীরে পলাশ আর নীলিমার ভার্চুয়াল সম্পর্ক এগুতে থাকে। তারা ঠিক করে, আসছে পহেলা বৈশাখে তারা দেখা করবে ঢাকার চারুকলার সামনে। পলাশ কেনে শাড়ি আর নীলিমা কেনে পাঞ্জাবি। দেখতে দেখতে আসে সেই ক্ষণ। নীলিমা যথাসময়ে পাঞ্জাবি আর ফুল নিয়ে হাজির। সময় গড়িয়ে যায় কিন্তু পলাশের দেখা নেই। পলাশ অফ লাইনে।

মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল ২০২০ , ১ বৈশাখ ১৪২৭, ১৯ শাবান ১৪৪১

বৈশাখে এনটিভিতে নাটক ‘এক বৈশাখে’ ও টেলিফিল্ম ‘কাপল’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

এনটিভিতে আজ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে প্রচার হবে বৈশাখের বিশেষ নাটক ‘এক বৈশাখে’। সারওয়ার রেজা জিমি’র রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন তুহিন হোসেন। অভিনয় করেছেন- আফরান নিশো, তানজিন তিশা, স্বর্ণলতা দাস আঁচল, শেখ মাহবুব রহমান, এ কে আজাদ সেতু, প্রিয়ন্তী প্রমুখ। এছাড়া রাত ১১.২০ মিনিটে প্রচার হবে বিশেষ টেলিফিল্ম ‘কাপল’। মিজানুর রহমান আরিয়ানের রচনা ও পরিচালনায় এখানে অভিনয় করেছেন- অপূর্ব, মম, নাঈম, ঈষিকা, কাজী উজ্জ্বল প্রমুখ। ‘নাবিলার বিয়ে ঠিক হয়ে আছে তার বাবার বাল্য বন্ধু রফিক সাহেবের ছেলে সানির সঙ্গে। কিন্তু সানির অনেক কিছুই মেলেনা নাবিলার সঙ্গে। নাবিলার বড় বোনের বিয়েতে আফতাব প্রথমবার নাবিলাকে দেখে মুগ্ধ হয়। অনেকদিন পর যখন সানির সঙ্গে নাবিলার সম্পর্ক শেষের পথে ঠিক তখন আফতাবের সঙ্গে দেখা হয় নাবিলার। দু’জনে ভালো বন্ধুত্ব হয়। আফতাব যেদিন নাবিলাকে তার ভালোবাসার কথা বলতে যাবে, ঠিক সেদিন ফিরে আসে সানি। বিয়েও ঠিক হয়ে যায় ওদের। কিন্তু শেষ মুহূর্তে নাবিলা বুঝতে পারে সে আফতাবের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। সানিও ব্যাপারটা বুঝতে পারে। সানি নিজে নাবিলাকে আফতাবের হাতে তুলে দেয়।’ নাটকের গল্পে, ‘পলাশ ঢাকার ছেলে। ব্যাংকের চাকরি নিয়ে মফস্বল শহরে বদলী। একমাত্র বিনোদন রাতে ফেসবুক। সেখানেই নীলিমার সঙ্গে পরিচয়। নীলিমা মফস্বল শহরের মেয়ে। চাকরি সূত্রে ঢাকায় থাকতে হয়। ধীরে ধীরে পলাশ আর নীলিমার ভার্চুয়াল সম্পর্ক এগুতে থাকে। তারা ঠিক করে, আসছে পহেলা বৈশাখে তারা দেখা করবে ঢাকার চারুকলার সামনে। পলাশ কেনে শাড়ি আর নীলিমা কেনে পাঞ্জাবি। দেখতে দেখতে আসে সেই ক্ষণ। নীলিমা যথাসময়ে পাঞ্জাবি আর ফুল নিয়ে হাজির। সময় গড়িয়ে যায় কিন্তু পলাশের দেখা নেই। পলাশ অফ লাইনে।