কোভিড-১৯ সংকটকালীন সময়ে দুস্থ ও অভাবীদের সাহায্য করতে দারাজ বাংলাদেশ “হেলপিং আদারস ফ্রম হোম” মূলমন্ত্রে আরো ৪টি এনজিও এর সাথে ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছে। এর আগে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বিদ্যানন্দের সাথে ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। নতুন ৪টি এনজিও এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠান হলো- অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, সাজিদা ফাউন্ডেশন, বন্ধু ফাউন্ডেশন এবং চ্যারিটি রাইট। অনুদান সরবরাহের জন্য প্রতিষ্ঠানটিগুলো আলাদা তহবিল গঠন করেছে যেখানে দারাজের (ফধৎধু.পড়স.নফ) মাধ্যমে গ্রাহক ও অনুদান দাতারা (১০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত) ক্যাশ টাকা দান করতে পারবেন অথবা দারাজ অ্যাপে রাখা বিভিন্ন রকমের বান্ডেল থেকে (চাল, ডাল, আটা, ময়দা, তেল) ইত্যাদি কিনেও সাহায্য করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে প্রতিটি অনুদানের ৭৫% সমমূল্যের অনুদান গ্রাহকরা প্রি-পেমেন্ট করবেন এবং বাকি ২৫% বহন করবে দারাজ। এছাড়াও এনজিওগুলোতে খাবার/অনুদান পৌঁছে দেওয়ার কাজে নিয়োজিত থাকবে দারাজের নিজস্ব লজিস্টিক সাপোর্ট বা ভেহিক্যাল ডেক্স (দারাজ এক্সপ্রেস)। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২০ , ৫ বৈশাখ ১৪২৭, ২৩ শাবান ১৪৪১
কোভিড-১৯ সংকটকালীন সময়ে দুস্থ ও অভাবীদের সাহায্য করতে দারাজ বাংলাদেশ “হেলপিং আদারস ফ্রম হোম” মূলমন্ত্রে আরো ৪টি এনজিও এর সাথে ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছে। এর আগে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বিদ্যানন্দের সাথে ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। নতুন ৪টি এনজিও এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠান হলো- অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, সাজিদা ফাউন্ডেশন, বন্ধু ফাউন্ডেশন এবং চ্যারিটি রাইট। অনুদান সরবরাহের জন্য প্রতিষ্ঠানটিগুলো আলাদা তহবিল গঠন করেছে যেখানে দারাজের (ফধৎধু.পড়স.নফ) মাধ্যমে গ্রাহক ও অনুদান দাতারা (১০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত) ক্যাশ টাকা দান করতে পারবেন অথবা দারাজ অ্যাপে রাখা বিভিন্ন রকমের বান্ডেল থেকে (চাল, ডাল, আটা, ময়দা, তেল) ইত্যাদি কিনেও সাহায্য করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে প্রতিটি অনুদানের ৭৫% সমমূল্যের অনুদান গ্রাহকরা প্রি-পেমেন্ট করবেন এবং বাকি ২৫% বহন করবে দারাজ। এছাড়াও এনজিওগুলোতে খাবার/অনুদান পৌঁছে দেওয়ার কাজে নিয়োজিত থাকবে দারাজের নিজস্ব লজিস্টিক সাপোর্ট বা ভেহিক্যাল ডেক্স (দারাজ এক্সপ্রেস)। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।