বিকাশের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা প্রদান

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ২৫০০ টাকা করে ৫০ লাখ ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের কাছে আর্থিক সহায়তা বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সম্প্রতি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন তিনি। এর মধ্যে বিকাশের মাধ্যমে ১৫ লাখ দুস্থ পরিবারের কাছে সরকারি এই অর্থ সহায়তা পৌঁছে যাচ্ছে ঈদের আগেই। রমজান ও ঈদের সময় এই অর্থ সাহায্য কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে এবং জরুরী প্রয়োজনে কাজে আসবে।

সরকারি সাহায্যের এই টাকা ক্যাশআউটের ক্ষেত্রে উপকারভোগীর কোন খরচ লাগবে না। মোট ক্যাশআউট খরচের ১৫ টাকা দেবে সরকার, বাকি টাকা বিকাশ বহন করবে। এনআইডি ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে বিকাশ নিশ্চিত করেছে যেন সঠিক পরিবারের কাছেই অর্থ সহায়তাটি পৌঁছায়। সাহায্য পাওয়া পরিবারের সদস্যরা যেন নির্বিঘেœ এই টাকা ক্যাশআউট করতে পারেন সে ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার দূরদর্শী পদক্ষেপের কল্যাণেই আজকের এই মহামারী পরিস্থিতিতেও সহজেই প্রান্তিক মানুষের কাছে অর্থ সহায়তা পৌঁছানো সম্ভব হল। এই কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকতে পেরে বিকাশ গর্বিত। মহামারীর এই সময়ে রপ্তানিমুখী শিল্পের শ্রমিকদের সরকারের প্রণোদনায় বেতন বিতরণের কাজ স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করছে বিকাশ। আমাদের বিশ^াস, কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই বাড়তি কোন খরচ না করে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা পাওয়া উপকারভোগীরাও বাড়ির কাছের বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে খুব সহজে ক্যাশআউট সেবা নিতে পারবেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

মঙ্গলবার, ১৯ মে ২০২০ , ৫ জৈষ্ঠ্য ১৪২৭, ২৫ রমাজান ১৪৪১

বিকাশের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা প্রদান

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ২৫০০ টাকা করে ৫০ লাখ ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের কাছে আর্থিক সহায়তা বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সম্প্রতি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন তিনি। এর মধ্যে বিকাশের মাধ্যমে ১৫ লাখ দুস্থ পরিবারের কাছে সরকারি এই অর্থ সহায়তা পৌঁছে যাচ্ছে ঈদের আগেই। রমজান ও ঈদের সময় এই অর্থ সাহায্য কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে এবং জরুরী প্রয়োজনে কাজে আসবে।

সরকারি সাহায্যের এই টাকা ক্যাশআউটের ক্ষেত্রে উপকারভোগীর কোন খরচ লাগবে না। মোট ক্যাশআউট খরচের ১৫ টাকা দেবে সরকার, বাকি টাকা বিকাশ বহন করবে। এনআইডি ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে বিকাশ নিশ্চিত করেছে যেন সঠিক পরিবারের কাছেই অর্থ সহায়তাটি পৌঁছায়। সাহায্য পাওয়া পরিবারের সদস্যরা যেন নির্বিঘেœ এই টাকা ক্যাশআউট করতে পারেন সে ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার দূরদর্শী পদক্ষেপের কল্যাণেই আজকের এই মহামারী পরিস্থিতিতেও সহজেই প্রান্তিক মানুষের কাছে অর্থ সহায়তা পৌঁছানো সম্ভব হল। এই কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকতে পেরে বিকাশ গর্বিত। মহামারীর এই সময়ে রপ্তানিমুখী শিল্পের শ্রমিকদের সরকারের প্রণোদনায় বেতন বিতরণের কাজ স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করছে বিকাশ। আমাদের বিশ^াস, কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই বাড়তি কোন খরচ না করে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা পাওয়া উপকারভোগীরাও বাড়ির কাছের বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে খুব সহজে ক্যাশআউট সেবা নিতে পারবেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।