সংক্রমণ ৮০ হাজার ছাড়ালো মৃত্যু একদিনে ৪৬

মহামারী করোনাভাইরাসে দেশে আক্রান্ত এবং মৃত্যু বেড়েই চলছে। গত তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে নানা পরিকল্পনা নিয়েও করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যত বেশি নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে তত বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে। সেই সঙ্গে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে প্রাণহানীর সংখ্যাও বাড়ছে। একদিনে দেশে সর্বোচ্চ ৪৬ জনের মৃত্যু। সেই সঙ্গে নতুন রেকর্ড তৈরি করে একদিনে সর্বোচ্চ প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এই নিয়ে দেশে সংক্রমণ ৮০ হাজার ছাড়াল।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাসবিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত হিসেবে তুলে ধরে জানান, করোনায় আক্রান্ত থাকা রোগীদের মধ্যে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এটি একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মোট ১ হাজার ৯৫ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩ হাজার ৪৭১ জন। এটিও একদিনে সর্বোচ্চ রোগী শনাক্তের রেকর্ড। ফলে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৮১ হাজার ৫২৩ জন।

চিকিৎসকদের ভাষ্য, স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে মানুষের চলাচল নিশ্চিত করতে না পারলে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত এবং প্রাণহানী নিয়ন্ত্রণে আসবে না। জোনভিত্তিক লকডাউন না দিয়ে পুরো দেশকে লকডাউনের নিয়ে আসতে হবে। অর্থনীতির চাকা সচল রাখার অজুহাতে সবকিছু খুলে দিয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। বরং সংক্রমণ আরও বেড়ে চলবে। গণহারে সব হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা না করে করোনার পরীক্ষা ও নমুনার জন্য পৃথক হাসপাতাল তৈরি করতে হবে। করোনার চিকিৎসায় আলাদা চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার নমুনা ও চিকিৎসা করোনার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালে ব্যবস্থা করতে হবে।

একাধিক চিকিৎসকদের ভাষ্য, দেশের প্রত্যেক জেলা উপজেলায়ও নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থার পাশাপাশি উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকতে হবে। করোনার চিকিৎসার জন্য যুক্ত থাকা চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের আলাদা থাকা, খাওয়া ও বিশ্রামের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আরও জোরদার করতে হবে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সিট না থাকায় যেসব রোগী বাসা বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন সেখানে পৃথক চিকিৎসক টিম গঠন করে নজরদারি বাড়াতে হাবে। ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের আলাদা আলাদা টিম গঠন করতে হবে।

নিয়মিত বুলেটিনে গতকাল সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরে বলা হয়, নতুন সংযুক্ত ৩টিসহ মোট ৫৯টি ল্যাবে করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ হাজার ৯৫০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে ১৫ হাজার ৯৯০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত মার্চ মাস থেকে এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হলো ৪ লাখ ৭৩ হাজার ৩২২টি। ২৪ ঘণ্টায় নতুন নমুনা পরীক্ষায় করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে আরও ৩ হাজার ৪৭১ জনের মধ্যে। ফলে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৮১ হাজার ৫২৩ জনে।

বুলেটিনে জানানো হয়, আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন আরও ৪৬ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যু হলো ১ হাজার ৯৫ জনের। নতুন করে যারা মারা গেছেন তাদের ৩৭ জন পুরুষ এবং নয়জন নারী। এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১১ জন, রাজশাহী বিভাগে দু’জন সিলেট বিভাগে তিনজন, বরিশাল বিভাগে তিনজন রংপুর বিভাগে পাঁচজন, খুলনা বিভাগে একজন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দু’জন মারা গেছে। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের ৩২ জন হাসপাতালে এবং বাসায় ১৪ জন মারা গেছেন। বয়সের দিক থেকে ২১ থেকে ৩০ বছরের একজন, ত্রিশোর্ধ্ব ছয়জন, চল্লিশোর্ধ্ব তিনজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ১২ জন, ষাটোর্ধ্ব ১৫ জন, সত্তরোর্ধ্ব সাতজন, ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সী একজন, ৯০ থেকে ১০০ বছর বয়সী একজন এবং শতবর্ষী একজন মারা গেছেন।

বুলেটিনে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫০২ জন। ফলে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন মোট ১৭ হাজার ২৫০ জন। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষার তুলনা রোগী শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। আর শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ২১ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

বুলেটিনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেয়া হয়েছে আরও ৪৩৬ জনকে এবং এ প?র্যন্ত আইসালেশনে নেয়া হয়েছে ১৪ হাজার ৭৩ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১৮৮ জন এবং এ পর্যন্ত ছাড় পেয়েছেন ৫ হাজার ৬১ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে রয়েছেন ৯ হাজার ১২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টিনে নেয়া হয়েছে ২ হাজার ৮৮৮ জনকে। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টিনে নেয়া হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ২৩২ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ৩৪ জন। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টিন থেকে মোট ছাড় পেয়েছেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ৩৭৯ জন। বর্তমানে হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন ৫৯ হাজার ৮৫৩ জন।

image
আরও খবর
মানুষ বাঁচাতে হবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাই বাজেটের লক্ষ্য
কালো টাকা সাদা করার প্রস্তাব প্রত্যাহার চায় টিআইবি
জীবন ও জীবিকার মানোন্নয়ন করেই অর্থনীতি পুনরুদ্ধার সম্ভব উন্নয়ন অন্বেষণ
বাজেট গতানুগতিক, করোনা সংকটের প্রতিফলন নেই সিপিডি
করোনার কবল থেকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ভারসাম্যপূর্ণ বাজেট আ’লীগ
মোবাইলে বাড়তি খরচের সক্ষমতা মানুষের আছে এনবিআর চেয়ারম্যান
অন্তঃসারশূন্য, কথার ফুলঝুড়ি ছাড়া এই বাজেটে কিছুই নেই
ডাক্তাররা আলাদা হাসপাতাল চান
জোনভিত্তিক লকডাউন বাস্তবায়নে কঠোর হচ্ছে সরকার
চিকিৎসা পাচ্ছে না, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে রোগীরা
পুলিশ আক্রান্ত ৭ হাজারের বেশি মৃত্যু ২৩
বরিশালে করোনার নমুনা সংগ্রহ বন্ধ

শনিবার, ১৩ জুন ২০২০ , ৩০ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ২০ শাওয়াল ১৪৪১

সংক্রমণ ৮০ হাজার ছাড়ালো মৃত্যু একদিনে ৪৬

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

image

মহামারী করোনাভাইরাসে দেশে আক্রান্ত এবং মৃত্যু বেড়েই চলছে। গত তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে নানা পরিকল্পনা নিয়েও করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যত বেশি নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে তত বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে। সেই সঙ্গে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে প্রাণহানীর সংখ্যাও বাড়ছে। একদিনে দেশে সর্বোচ্চ ৪৬ জনের মৃত্যু। সেই সঙ্গে নতুন রেকর্ড তৈরি করে একদিনে সর্বোচ্চ প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এই নিয়ে দেশে সংক্রমণ ৮০ হাজার ছাড়াল।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাসবিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত হিসেবে তুলে ধরে জানান, করোনায় আক্রান্ত থাকা রোগীদের মধ্যে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এটি একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মোট ১ হাজার ৯৫ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩ হাজার ৪৭১ জন। এটিও একদিনে সর্বোচ্চ রোগী শনাক্তের রেকর্ড। ফলে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৮১ হাজার ৫২৩ জন।

চিকিৎসকদের ভাষ্য, স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে মানুষের চলাচল নিশ্চিত করতে না পারলে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত এবং প্রাণহানী নিয়ন্ত্রণে আসবে না। জোনভিত্তিক লকডাউন না দিয়ে পুরো দেশকে লকডাউনের নিয়ে আসতে হবে। অর্থনীতির চাকা সচল রাখার অজুহাতে সবকিছু খুলে দিয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। বরং সংক্রমণ আরও বেড়ে চলবে। গণহারে সব হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা না করে করোনার পরীক্ষা ও নমুনার জন্য পৃথক হাসপাতাল তৈরি করতে হবে। করোনার চিকিৎসায় আলাদা চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার নমুনা ও চিকিৎসা করোনার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালে ব্যবস্থা করতে হবে।

একাধিক চিকিৎসকদের ভাষ্য, দেশের প্রত্যেক জেলা উপজেলায়ও নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থার পাশাপাশি উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকতে হবে। করোনার চিকিৎসার জন্য যুক্ত থাকা চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের আলাদা থাকা, খাওয়া ও বিশ্রামের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আরও জোরদার করতে হবে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সিট না থাকায় যেসব রোগী বাসা বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন সেখানে পৃথক চিকিৎসক টিম গঠন করে নজরদারি বাড়াতে হাবে। ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের আলাদা আলাদা টিম গঠন করতে হবে।

নিয়মিত বুলেটিনে গতকাল সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরে বলা হয়, নতুন সংযুক্ত ৩টিসহ মোট ৫৯টি ল্যাবে করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ হাজার ৯৫০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে ১৫ হাজার ৯৯০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত মার্চ মাস থেকে এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হলো ৪ লাখ ৭৩ হাজার ৩২২টি। ২৪ ঘণ্টায় নতুন নমুনা পরীক্ষায় করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে আরও ৩ হাজার ৪৭১ জনের মধ্যে। ফলে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৮১ হাজার ৫২৩ জনে।

বুলেটিনে জানানো হয়, আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন আরও ৪৬ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যু হলো ১ হাজার ৯৫ জনের। নতুন করে যারা মারা গেছেন তাদের ৩৭ জন পুরুষ এবং নয়জন নারী। এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১১ জন, রাজশাহী বিভাগে দু’জন সিলেট বিভাগে তিনজন, বরিশাল বিভাগে তিনজন রংপুর বিভাগে পাঁচজন, খুলনা বিভাগে একজন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দু’জন মারা গেছে। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের ৩২ জন হাসপাতালে এবং বাসায় ১৪ জন মারা গেছেন। বয়সের দিক থেকে ২১ থেকে ৩০ বছরের একজন, ত্রিশোর্ধ্ব ছয়জন, চল্লিশোর্ধ্ব তিনজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ১২ জন, ষাটোর্ধ্ব ১৫ জন, সত্তরোর্ধ্ব সাতজন, ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সী একজন, ৯০ থেকে ১০০ বছর বয়সী একজন এবং শতবর্ষী একজন মারা গেছেন।

বুলেটিনে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫০২ জন। ফলে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন মোট ১৭ হাজার ২৫০ জন। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষার তুলনা রোগী শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। আর শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ২১ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

বুলেটিনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেয়া হয়েছে আরও ৪৩৬ জনকে এবং এ প?র্যন্ত আইসালেশনে নেয়া হয়েছে ১৪ হাজার ৭৩ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১৮৮ জন এবং এ পর্যন্ত ছাড় পেয়েছেন ৫ হাজার ৬১ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে রয়েছেন ৯ হাজার ১২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টিনে নেয়া হয়েছে ২ হাজার ৮৮৮ জনকে। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টিনে নেয়া হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ২৩২ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ৩৪ জন। এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টিন থেকে মোট ছাড় পেয়েছেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ৩৭৯ জন। বর্তমানে হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক মিলিয়ে কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন ৫৯ হাজার ৮৫৩ জন।