চার জেলায় করোনা উপসর্গে ৫ জনের মৃত্যু

বদলগাছীতে যুবক

প্রতিনিধি, বদলগাছী (নওগাঁ)

উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে সোহাগ হোসেন (২৩) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ৭টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। গত শনিবার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

জানা যায়, গত সোমবার (৯ জুন) বদলগাছী উপজেলা স্বস্থ্য কমপ্লেক্সে ওই যুবক করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য নমুনা দিয়ে আসে। ওই রিপোর্ট এখনও পর্যন্ত হাত পাওয়া যায়নি। সোহাগ হোসেন উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের ইসমাইলপুর গ্রামের মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে। তিনি ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। নিহতের চাচাতো ভাই মাহমুদুল হাসান বলেন, ঢাকাতে থাকা অবস্থায় সোহাগ হোসেন জ্বর ও সর্দিতে ভুগছিলেন। অসুস্থ অবস্থায় গত রোববার (৭ জুন) তিনি বাড়িতে চলে আসে। এর দুইদিন পর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে সোহাগ হোসেন কোরনা ভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য নমুনা দিয়ে আসে। নমুনা দিয়ে আসার পর থেকে আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় নেবুলাইজার মেশিন সংগ্রহ করে গ্যাস দেয়া হয়। তাতেও কিন্তু তেমন উপকার পাওয়া যায়নি। এরপর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগাযোগ করা হলে তাকে রাজশাহীতে নিতে বলা হয়।

বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহা. আবু তাহির বলেন, যথাযথ নিয়ম মেনে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে। এছাড়াও নিহতের পরিবারের সকলকে বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে। উপজেলা মেডিকেল টিম দিয়ে ওই পরিবারের সকলের নমুনা সংগ্রহ করা হবে।

মাদারীপুরে বৃদ্ধার

জেলা বার্তা পরিবেশক, মাদারীপুর

করোনায় আক্রান্ত হয়ে রোববার ভোরে মাদারীপুর সদর হাসপাতালের এক সহকারী নার্স (পুরুষ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মারা গেছেন। এছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে শহরের পানিছত্র এলাকায় আরেক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।

মাদারীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. অখিল সরকার জানিয়েছেন, সদর হাসপাতালের সহকারী নার্স মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) গত ৩ তারিখে কোভিড-১৯ এর নমুনা দেয়ার পরে তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসা নিচ্ছিল। রোববার ভোরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে সে মারা গেছেন।

ডা. অখিল সরকার আরও বলেন, গত রাতে শহরের পানিছত্র এলাকায় আবদুল লতিফ হাওলাদার (৭০) নামে এক বৃদ্ধ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

শিবচরে বৃদ্ধ

প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর)

শিবচরে ঢাকা ফেরত এক রোগীর দাফন শেষে জানা গেছে যে সে করোনা পজিটিভ ছিল। এর আগে ৬৫ বছরের ওই ব্যক্তির জানাজায় শতাধিক মানুষ অংশ নেন। ওই পরিবারের সকল সদস্য ও জানাজায় অংশ নেয়াদের হোম কোয়ারেন্টাইনে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। শনিবার এই ব্যক্তিসহ ১৭ জনের করোনা পজিটিভ এসেছে শিবচরে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান, পাচ্চর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. দেলোয়ার হাওলাদার, হাইওয়ে পুলিশের ৯ জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার গাড়ি চালক, আরেক স্বাস্থ্য কর্মী,বহেরাতলার ২ জন,পাচ্চরের আরও একজন,উমেদপুরে ১ জন,মাদবরচরে একজনসহ মোট ১৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. শশাঙ্ক চন্দ্র ঘোস বলেন, আমার গাড়ি চালক করোনা পজিটিভ আসায় আমি হোম কোয়ারেন্টাইনে আছি। আমি ওই এলাকায় যেতে পারছি না। তবে স্বাস্থ্য কর্মীদের দিয়ে তাদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।

গোপালগঞ্জে স্বাস্থ্যকর্মী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার জ?লিরপাড় বা?নিয়ারচর গ্রামের স্বাস্থ্যকর্মী রিপন বৈদ্য ওরফে নিপু (৪২) করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন। শনিবার সকালে ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যায়। নিপু বা?নিয়ারচর ক্যাথলিক মিশনের চিকিৎসা কেন্দ্রের ল্যাব টেকনিশিয়ান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি মুকসুদপুর উপজেলার জলিরপাড় বানিয়ারচর গ্রামে। মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহমুদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ায় কয়েক দিন আগে মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃহস্পতিবার নমুনা দেন রিপন বৈদ্য। শুক্রবার তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে পরিবারের লোকজন ফরিদপুর হাসপাতালে নেয় । সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা পাঠানো হয়। ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যায়। তবে এখনও তার নমুনা রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। রিপোর্টার পাওয়ার পর তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি না তা জানা যাবে।

কালীগঞ্জে এক

প্রতিনিধি, কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ)

করোনা উপসর্গ নিয়ে ফয়েজ উদ্দীন (৫০) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তির সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট ছিল। এছাড়াও তিনি দীর্ঘদিন ধরে এজমা রোগে ভুগছিলেন। তিনি তিনদিন আগে ঢাকা থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিজ বাড়ি কালীগঞ্জ উপজেলার রাখালগাছি ইউনিয়নের কুল্ল্যাপাড়া গ্রামে আসেন। এরপর শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে তিনি মারা যান। সে একই উপজেলার কুল্ল্যাপাড়া গ্রামের হেদায়েত উল্লাহর ছেলে। তিনি ঢাকার ন্যাশনাল ব্যাংক দিলকুশা কর্পোরেট শাখায় কর্মরত ছিলেন।

কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি সূবর্ণা রানী সাহা জানান, ওই ব্যক্তির শরীরে করোনার উপসর্গ থাকায় তার নমুনা সংগ্রহ করে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসলে জানা যাবে তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি না।

সোমবার, ১৫ জুন ২০২০ , ১ আষাঢ় ১৪২৭, ২২ শাওয়াল ১৪৪১

চার জেলায় করোনা উপসর্গে ৫ জনের মৃত্যু

বদলগাছীতে যুবক

প্রতিনিধি, বদলগাছী (নওগাঁ)

উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে সোহাগ হোসেন (২৩) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ৭টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। গত শনিবার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

জানা যায়, গত সোমবার (৯ জুন) বদলগাছী উপজেলা স্বস্থ্য কমপ্লেক্সে ওই যুবক করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য নমুনা দিয়ে আসে। ওই রিপোর্ট এখনও পর্যন্ত হাত পাওয়া যায়নি। সোহাগ হোসেন উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের ইসমাইলপুর গ্রামের মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে। তিনি ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। নিহতের চাচাতো ভাই মাহমুদুল হাসান বলেন, ঢাকাতে থাকা অবস্থায় সোহাগ হোসেন জ্বর ও সর্দিতে ভুগছিলেন। অসুস্থ অবস্থায় গত রোববার (৭ জুন) তিনি বাড়িতে চলে আসে। এর দুইদিন পর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে সোহাগ হোসেন কোরনা ভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য নমুনা দিয়ে আসে। নমুনা দিয়ে আসার পর থেকে আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় নেবুলাইজার মেশিন সংগ্রহ করে গ্যাস দেয়া হয়। তাতেও কিন্তু তেমন উপকার পাওয়া যায়নি। এরপর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগাযোগ করা হলে তাকে রাজশাহীতে নিতে বলা হয়।

বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহা. আবু তাহির বলেন, যথাযথ নিয়ম মেনে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে। এছাড়াও নিহতের পরিবারের সকলকে বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে। উপজেলা মেডিকেল টিম দিয়ে ওই পরিবারের সকলের নমুনা সংগ্রহ করা হবে।

মাদারীপুরে বৃদ্ধার

জেলা বার্তা পরিবেশক, মাদারীপুর

করোনায় আক্রান্ত হয়ে রোববার ভোরে মাদারীপুর সদর হাসপাতালের এক সহকারী নার্স (পুরুষ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মারা গেছেন। এছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে শহরের পানিছত্র এলাকায় আরেক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।

মাদারীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. অখিল সরকার জানিয়েছেন, সদর হাসপাতালের সহকারী নার্স মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) গত ৩ তারিখে কোভিড-১৯ এর নমুনা দেয়ার পরে তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসা নিচ্ছিল। রোববার ভোরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে সে মারা গেছেন।

ডা. অখিল সরকার আরও বলেন, গত রাতে শহরের পানিছত্র এলাকায় আবদুল লতিফ হাওলাদার (৭০) নামে এক বৃদ্ধ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

শিবচরে বৃদ্ধ

প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর)

শিবচরে ঢাকা ফেরত এক রোগীর দাফন শেষে জানা গেছে যে সে করোনা পজিটিভ ছিল। এর আগে ৬৫ বছরের ওই ব্যক্তির জানাজায় শতাধিক মানুষ অংশ নেন। ওই পরিবারের সকল সদস্য ও জানাজায় অংশ নেয়াদের হোম কোয়ারেন্টাইনে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। শনিবার এই ব্যক্তিসহ ১৭ জনের করোনা পজিটিভ এসেছে শিবচরে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান, পাচ্চর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. দেলোয়ার হাওলাদার, হাইওয়ে পুলিশের ৯ জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার গাড়ি চালক, আরেক স্বাস্থ্য কর্মী,বহেরাতলার ২ জন,পাচ্চরের আরও একজন,উমেদপুরে ১ জন,মাদবরচরে একজনসহ মোট ১৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. শশাঙ্ক চন্দ্র ঘোস বলেন, আমার গাড়ি চালক করোনা পজিটিভ আসায় আমি হোম কোয়ারেন্টাইনে আছি। আমি ওই এলাকায় যেতে পারছি না। তবে স্বাস্থ্য কর্মীদের দিয়ে তাদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।

গোপালগঞ্জে স্বাস্থ্যকর্মী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার জ?লিরপাড় বা?নিয়ারচর গ্রামের স্বাস্থ্যকর্মী রিপন বৈদ্য ওরফে নিপু (৪২) করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন। শনিবার সকালে ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যায়। নিপু বা?নিয়ারচর ক্যাথলিক মিশনের চিকিৎসা কেন্দ্রের ল্যাব টেকনিশিয়ান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি মুকসুদপুর উপজেলার জলিরপাড় বানিয়ারচর গ্রামে। মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহমুদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ায় কয়েক দিন আগে মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃহস্পতিবার নমুনা দেন রিপন বৈদ্য। শুক্রবার তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে পরিবারের লোকজন ফরিদপুর হাসপাতালে নেয় । সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা পাঠানো হয়। ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যায়। তবে এখনও তার নমুনা রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। রিপোর্টার পাওয়ার পর তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি না তা জানা যাবে।

কালীগঞ্জে এক

প্রতিনিধি, কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ)

করোনা উপসর্গ নিয়ে ফয়েজ উদ্দীন (৫০) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তির সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট ছিল। এছাড়াও তিনি দীর্ঘদিন ধরে এজমা রোগে ভুগছিলেন। তিনি তিনদিন আগে ঢাকা থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিজ বাড়ি কালীগঞ্জ উপজেলার রাখালগাছি ইউনিয়নের কুল্ল্যাপাড়া গ্রামে আসেন। এরপর শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে তিনি মারা যান। সে একই উপজেলার কুল্ল্যাপাড়া গ্রামের হেদায়েত উল্লাহর ছেলে। তিনি ঢাকার ন্যাশনাল ব্যাংক দিলকুশা কর্পোরেট শাখায় কর্মরত ছিলেন।

কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি সূবর্ণা রানী সাহা জানান, ওই ব্যক্তির শরীরে করোনার উপসর্গ থাকায় তার নমুনা সংগ্রহ করে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসলে জানা যাবে তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি না।