ঈদে হারুন রুশো’র ‘জুতা খোলা নিষেধ!’

হারুন রুশো’র কাহিনী, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় ঈদের জন্য নির্মিত হয়েছে খণ্ড নাটক ‘জুতা খোলা নিষেধ!’ এই নাটকে অভিনয় করেছেন মুশফিক ফারহান, সালহা খানম নাদিয়া, সানজিদা ইসলাম, সিয়াম নাসির, সাগর হুদা, লাল মামা প্রমুখ। মাসুম শেখ প্রযোজিত নাটকটি নির্মিত হয়েছে মিরাকী এর ব্যানারে। নাটকের গল্প সংক্ষেপ- কাজের প্রতি নিষ্ঠাবান, উদ্যমী, পরিশ্রমী কিবরিয়াকে বস খুব পছন্দ করে। তাইতো অল্প সময়ের মধ্যে প্রমোশনও পেয়ে যায় কিবরিয়া। কিন্তু একটাই সমস্যা, পাবলিক প্লেসে জুতা খুললে ভীষণ বিপদে পড়তে হয় কিবরিয়াকে। কারণ জুতা পড়লে উৎকট গন্ধ হয় তার পায়ে! কিন্তু করপোরেট চাকরিজীবী বলে জুতা ছাড়া অফিসে যাওয়ার কোন সুযোগও নেই। ঘটনাক্রমে গার্লফ্রেন্ড কিবরিয়ার এই ভয়ানক পায়ের গন্ধের কথা জেনে যায়, ভেঙে যায় তাদের দীর্ঘদিনের প্রেম। আরও কিছু পারিপার্শ্বিক ঘটনায় কিবরিয়ার চাকরিও চলে গেলে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। যে পায়ের গন্ধের কারণে এতো বিপর্যয় সেই পা আর রাখবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয়। তাই তো রেললাইনে পা দিয়ে চোখ বন্ধ করে থাকে যাতে চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে তার পা! কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় কিবরিয়ার পা। এরপর নাটকীয়ভাবে পরিচয় হয় মীম নামের এক নারী ফুটবলারের সঙ্গে, তিনি কিবরিয়ার সব কথা শুনে যারপর নাই বিস্মিত! যে পা দিয়ে তিনি সারাবিশ্বের কাছে দেশকে তুলে ধরতে চান আর সেই পা কেটে ফেলতে চায় কিবরিয়া! মীমের কথা শুনে নতুন করে পা নিয়ে ভাবনা শুরু হয় কিবরিয়ার। কিন্তু তবু কি পায়ের গন্ধ থেকে মুক্তি মেলে কিবরিয়ার?

বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০ , ৭ জিলহজ ১৪৪১, ২৯ জুলাই ২০২০

ঈদে হারুন রুশো’র ‘জুতা খোলা নিষেধ!’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

হারুন রুশো’র কাহিনী, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় ঈদের জন্য নির্মিত হয়েছে খণ্ড নাটক ‘জুতা খোলা নিষেধ!’ এই নাটকে অভিনয় করেছেন মুশফিক ফারহান, সালহা খানম নাদিয়া, সানজিদা ইসলাম, সিয়াম নাসির, সাগর হুদা, লাল মামা প্রমুখ। মাসুম শেখ প্রযোজিত নাটকটি নির্মিত হয়েছে মিরাকী এর ব্যানারে। নাটকের গল্প সংক্ষেপ- কাজের প্রতি নিষ্ঠাবান, উদ্যমী, পরিশ্রমী কিবরিয়াকে বস খুব পছন্দ করে। তাইতো অল্প সময়ের মধ্যে প্রমোশনও পেয়ে যায় কিবরিয়া। কিন্তু একটাই সমস্যা, পাবলিক প্লেসে জুতা খুললে ভীষণ বিপদে পড়তে হয় কিবরিয়াকে। কারণ জুতা পড়লে উৎকট গন্ধ হয় তার পায়ে! কিন্তু করপোরেট চাকরিজীবী বলে জুতা ছাড়া অফিসে যাওয়ার কোন সুযোগও নেই। ঘটনাক্রমে গার্লফ্রেন্ড কিবরিয়ার এই ভয়ানক পায়ের গন্ধের কথা জেনে যায়, ভেঙে যায় তাদের দীর্ঘদিনের প্রেম। আরও কিছু পারিপার্শ্বিক ঘটনায় কিবরিয়ার চাকরিও চলে গেলে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। যে পায়ের গন্ধের কারণে এতো বিপর্যয় সেই পা আর রাখবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয়। তাই তো রেললাইনে পা দিয়ে চোখ বন্ধ করে থাকে যাতে চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে তার পা! কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় কিবরিয়ার পা। এরপর নাটকীয়ভাবে পরিচয় হয় মীম নামের এক নারী ফুটবলারের সঙ্গে, তিনি কিবরিয়ার সব কথা শুনে যারপর নাই বিস্মিত! যে পা দিয়ে তিনি সারাবিশ্বের কাছে দেশকে তুলে ধরতে চান আর সেই পা কেটে ফেলতে চায় কিবরিয়া! মীমের কথা শুনে নতুন করে পা নিয়ে ভাবনা শুরু হয় কিবরিয়ার। কিন্তু তবু কি পায়ের গন্ধ থেকে মুক্তি মেলে কিবরিয়ার?