নাটক ‘সেদিন বৃষ্টি এসেছিল’

এটিএন বাংলায় আজ ঈদের ৭ম দিন রাত ৮.২০ মিনিটে প্রচার হবে বিশেষ নাটক ‘সেদিন বৃষ্টি এসেছিল’। ফারিয়া হোসেনের রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন এমদাদুল হক খান। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন তারিন, তানভীর, নাবিলা প্রমুখ।

নাটকের গল্পে দেখা যাবে- ১৯/২০ বছরের তিথি একটু বেশি সাধারণ, হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব। ওর পাশে নীলা খুব বেশি স্মার্ট। মধ্য চল্লিশের নীলার সঙ্গে যার পরিচয় হয়, সেই মুগ্ধ হয়। তিথির প্রতি নীলার ভালোবাসা অদ্ভুত রকমের। কখনও বন্ধু, কখনও বোন আবার কখনও কঠোর অভিভাবক। তিথি নীলাকে মিমি ডাকে। ওর মায়ের বোন, অর্থাৎ খালা। কিন্তু সম্পর্কের চেহারার বাইরে দুজনার সম্পর্ক। কিন্তু তিথির মনে একটা আফসোস, ও যদি সত্যিকারের মায়ের কাছে থাকতো।

তিথি ভালোবাসে পিয়ালকে। কিন্তু দুজনার মাঝে বিয়ে, ভবিষ্যত নিয়ে কোন কথা হয়নি। নীলা বুঝতে পারে তিথির জীবনে কেউ আছে। তাই সে পিয়ালকে আসতে বলে। দেখে ভালোও লাগে। অন্যদিকে পিয়ালও নীলার ব্যক্তিত্ব দেখে মুগ্ধ হয়। পিয়াল নীলাকে কুশি করার জন্য ফ্ল্যাটারি করে কথা বলে। এটা তিথির ভালো লাগে না। পিয়াল তিথি’র মিমিকে খুশি করার জন্য এসব করলেও তিথির তা পছন্দ হয় না। পিয়াল তিথিকে বোঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু সে বুঝতে চাই না। এক সময় তিথি পিয়ালের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। বাধ্য হয়ে পিয়াল সবকিছু নীলাকে জানায়। নীলা তিথির সঙ্গে কথা বলে। তিথি তার মায়ের সম্পর্কে জানতে চায়। এরপরই শুরু হয় নাটকীয়তা।

শুক্রবার, ০৭ আগস্ট ২০২০ , ১৬ জিলহজ ১৪৪১, ২৩ শ্রাবণ ১৪২৭

নাটক ‘সেদিন বৃষ্টি এসেছিল’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

এটিএন বাংলায় আজ ঈদের ৭ম দিন রাত ৮.২০ মিনিটে প্রচার হবে বিশেষ নাটক ‘সেদিন বৃষ্টি এসেছিল’। ফারিয়া হোসেনের রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন এমদাদুল হক খান। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন তারিন, তানভীর, নাবিলা প্রমুখ।

নাটকের গল্পে দেখা যাবে- ১৯/২০ বছরের তিথি একটু বেশি সাধারণ, হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব। ওর পাশে নীলা খুব বেশি স্মার্ট। মধ্য চল্লিশের নীলার সঙ্গে যার পরিচয় হয়, সেই মুগ্ধ হয়। তিথির প্রতি নীলার ভালোবাসা অদ্ভুত রকমের। কখনও বন্ধু, কখনও বোন আবার কখনও কঠোর অভিভাবক। তিথি নীলাকে মিমি ডাকে। ওর মায়ের বোন, অর্থাৎ খালা। কিন্তু সম্পর্কের চেহারার বাইরে দুজনার সম্পর্ক। কিন্তু তিথির মনে একটা আফসোস, ও যদি সত্যিকারের মায়ের কাছে থাকতো।

তিথি ভালোবাসে পিয়ালকে। কিন্তু দুজনার মাঝে বিয়ে, ভবিষ্যত নিয়ে কোন কথা হয়নি। নীলা বুঝতে পারে তিথির জীবনে কেউ আছে। তাই সে পিয়ালকে আসতে বলে। দেখে ভালোও লাগে। অন্যদিকে পিয়ালও নীলার ব্যক্তিত্ব দেখে মুগ্ধ হয়। পিয়াল নীলাকে কুশি করার জন্য ফ্ল্যাটারি করে কথা বলে। এটা তিথির ভালো লাগে না। পিয়াল তিথি’র মিমিকে খুশি করার জন্য এসব করলেও তিথির তা পছন্দ হয় না। পিয়াল তিথিকে বোঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু সে বুঝতে চাই না। এক সময় তিথি পিয়ালের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। বাধ্য হয়ে পিয়াল সবকিছু নীলাকে জানায়। নীলা তিথির সঙ্গে কথা বলে। তিথি তার মায়ের সম্পর্কে জানতে চায়। এরপরই শুরু হয় নাটকীয়তা।