শিক্ষকদের দাবি পূরণের লক্ষ্যে বান্দরবানে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষকদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গত রবিবার দুপুরে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষা মহাজোটের আয়োজনে বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে আগত শিক্ষক,শিক্ষিকাদের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসক জেলা প্রশাসক মো. দাউদুল ইসলামকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। জানা যায়, যে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন নির্ধারণের জন্য চাকরিকাল গণনা ও অন্যান্য সুবিধাদির প্রাপ্যতায় ১২ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত পত্রটি প্রত্যাহারের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে ৩৬১৬৫টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কর্মরত শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ করেছিলেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি ২৬১৯৩ কি বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এর জাতীয়করণের আয়ত্বে আনে এবং ২০১৪ সালের ৯ মার্চ শিক্ষকদের দুই ধাপে বেতন বৃদ্ধির ঘোষণা করেন। সেজন্য সকল শিক্ষক সমাজ প্রধানমন্ত্রীর কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কিন্তু বর্তমানে সেই সকল জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের জ্যৈষ্ঠতা,পদোন্নতি, সিলেকশন গ্রেড ও প্রযোজ্য টাইমস্কেলের প্রাপ্ততার কথা থাকলেও তা প্রদান করা হচ্ছে না। এছাড়াও জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের বর্তমান অবস্থা ও প্রশাসন কর্তৃক জারিকৃত পত্রে সৃষ্ট জটিলতা দেশে শিক্ষকদের মাঝে দারুণ ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।
মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট ২০২০ , ৫ মহররম ১৪৪২, ২৫ আগস্ট ২০২০
প্রতিনিধি, বান্দরবান
শিক্ষকদের দাবি পূরণের লক্ষ্যে বান্দরবানে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষকদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গত রবিবার দুপুরে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক শিক্ষা মহাজোটের আয়োজনে বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে আগত শিক্ষক,শিক্ষিকাদের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসক জেলা প্রশাসক মো. দাউদুল ইসলামকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। জানা যায়, যে জাতীয়করণকৃত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন নির্ধারণের জন্য চাকরিকাল গণনা ও অন্যান্য সুবিধাদির প্রাপ্যতায় ১২ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত পত্রটি প্রত্যাহারের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে ৩৬১৬৫টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কর্মরত শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ করেছিলেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি ২৬১৯৩ কি বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এর জাতীয়করণের আয়ত্বে আনে এবং ২০১৪ সালের ৯ মার্চ শিক্ষকদের দুই ধাপে বেতন বৃদ্ধির ঘোষণা করেন। সেজন্য সকল শিক্ষক সমাজ প্রধানমন্ত্রীর কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কিন্তু বর্তমানে সেই সকল জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের জ্যৈষ্ঠতা,পদোন্নতি, সিলেকশন গ্রেড ও প্রযোজ্য টাইমস্কেলের প্রাপ্ততার কথা থাকলেও তা প্রদান করা হচ্ছে না। এছাড়াও জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের বর্তমান অবস্থা ও প্রশাসন কর্তৃক জারিকৃত পত্রে সৃষ্ট জটিলতা দেশে শিক্ষকদের মাঝে দারুণ ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।