সারাদেশে স্কুল-কলেজ বন্ধ কোচিং বাণিজ্য জমজমাট!

করোনাভাইরাসের কারণে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও থেমে নেই কোটচাঁদপুরে শিক্ষকদের প্রাইভেট ও কোচিং বাণিজ্য। স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নিজ বাসায় ছাত্রদের বাসায় ও ভাড়াকরা বাসায় বেপরোয়াভাবে কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন।

এলাকায় খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, ১০ থেকে ১২টি স্পটে স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা কোচিং এবং প্রাইভেট ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। জানা যায়, প্রশাসনের চোখ এড়াতে শিক্ষকরা সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ সময়টা বেছে নিয়েছেন অবৈধ্য কোচিং ও প্রাইভেট ব্যবসা পরিচালনার জন্য। এসব শিক্ষাবাণিজ্য কেন্দ্রে করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে প্রতি ব্যাজে ১০ থেকে ৩০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে পড়ানো হয় এবং প্রত্যেকের নিকট থেকে প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে কথা হয় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রতন মিয়ার সাথে। তিনি জানান, এভাবে প্রাইভেট ও কোচিং চালুর বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে এটা করে থাকলে তারা স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করছে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কথা হয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসাদুজ্জামান রিপনের সাথে, তিনি জানান আমি এখানে নতুন এসেছি এবিষয়ে কিছু জানা নেই। তবে কোচিং ও প্রাইভেট পড়ানো সম্পূর্ণ আইনের পরিপন্থী কাজ এট করে থাকলে তাদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বুধবার, ২৬ আগস্ট ২০২০ , ৬ মহররম ১৪৪২, ২৬ আগস্ট ২০২০

সারাদেশে স্কুল-কলেজ বন্ধ কোচিং বাণিজ্য জমজমাট!

প্রতিনিধি, কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ)

করোনাভাইরাসের কারণে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও থেমে নেই কোটচাঁদপুরে শিক্ষকদের প্রাইভেট ও কোচিং বাণিজ্য। স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নিজ বাসায় ছাত্রদের বাসায় ও ভাড়াকরা বাসায় বেপরোয়াভাবে কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন।

এলাকায় খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, ১০ থেকে ১২টি স্পটে স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা কোচিং এবং প্রাইভেট ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। জানা যায়, প্রশাসনের চোখ এড়াতে শিক্ষকরা সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ সময়টা বেছে নিয়েছেন অবৈধ্য কোচিং ও প্রাইভেট ব্যবসা পরিচালনার জন্য। এসব শিক্ষাবাণিজ্য কেন্দ্রে করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে প্রতি ব্যাজে ১০ থেকে ৩০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে পড়ানো হয় এবং প্রত্যেকের নিকট থেকে প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে কথা হয় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রতন মিয়ার সাথে। তিনি জানান, এভাবে প্রাইভেট ও কোচিং চালুর বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে এটা করে থাকলে তারা স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করছে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কথা হয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসাদুজ্জামান রিপনের সাথে, তিনি জানান আমি এখানে নতুন এসেছি এবিষয়ে কিছু জানা নেই। তবে কোচিং ও প্রাইভেট পড়ানো সম্পূর্ণ আইনের পরিপন্থী কাজ এট করে থাকলে তাদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।