বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন
সাহিত্যিক-সাংবাদিক রাহাত খানকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে জানাজা শেষে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়। সাহিত্যিক-সাংবাদিক রাহাত খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তার মরদেহ বারডেম হিমাগার থেকে আনা হয় জাতীয় প্রেসক্লাবে। সেখানে প্রয়াত রাহাত খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীসহ তার ভক্তঅনুরাগীরা। জানাজার আগে তার কর্মজীবন সম্পর্কে আলোচনা করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও তার ভক্তরা। তারা বলেন, সাহিত্যে-সাংবাদিকতায় রাহাত খানের অবদানই তাকে স্মরণীয় করে রাখবে।
রাহাত খানের গৌরবোজ্জ¦ল জীবন নিয়ে কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, দেশের জন্য রাহাত খানের অবদান ছিল অতুলনীয়। রাহাত খান ১৯৪০ সালে কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষে যোগ দেন শিক্ষকতা পেশায়। ১৯৬৯ সালে তিনি সাংবাদিকতা শুরু করেন। দৈনিক ইত্তেফাকের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক পরে বাসসের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
রাহাত খান ৮০ বছর বয়সে গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর ইস্কাটনে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন। দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন রাহাত খান। করোনাকালে জটিল চিকিৎসা প্রক্রিয়া হওয়ায় তার সার্জারি করা যাচ্ছিল না বলে বাসাতেই অবস্থান করছিলেন গুণী এই সাংবাদিক।
রবিবার, ৩০ আগস্ট ২০২০ , ১০ মহররম ১৪৪২, ১৪ ভাদ্র ১৪২৭
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
সাহিত্যিক-সাংবাদিক রাহাত খানকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে জানাজা শেষে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়। সাহিত্যিক-সাংবাদিক রাহাত খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তার মরদেহ বারডেম হিমাগার থেকে আনা হয় জাতীয় প্রেসক্লাবে। সেখানে প্রয়াত রাহাত খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীসহ তার ভক্তঅনুরাগীরা। জানাজার আগে তার কর্মজীবন সম্পর্কে আলোচনা করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও তার ভক্তরা। তারা বলেন, সাহিত্যে-সাংবাদিকতায় রাহাত খানের অবদানই তাকে স্মরণীয় করে রাখবে।
রাহাত খানের গৌরবোজ্জ¦ল জীবন নিয়ে কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, দেশের জন্য রাহাত খানের অবদান ছিল অতুলনীয়। রাহাত খান ১৯৪০ সালে কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষে যোগ দেন শিক্ষকতা পেশায়। ১৯৬৯ সালে তিনি সাংবাদিকতা শুরু করেন। দৈনিক ইত্তেফাকের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক পরে বাসসের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
রাহাত খান ৮০ বছর বয়সে গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর ইস্কাটনে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন। দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন রাহাত খান। করোনাকালে জটিল চিকিৎসা প্রক্রিয়া হওয়ায় তার সার্জারি করা যাচ্ছিল না বলে বাসাতেই অবস্থান করছিলেন গুণী এই সাংবাদিক।