করোনাকালেও চলমান শাবির একাডেমিক-উন্নয়ন কার্যক্রম

করোনাভাইরাস মহামারীর শুরু থেকেই শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবি) সমানতালে চলছে একাডেমিক ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ এর গতিশীল নেতৃত্ব ও দৃঢ় সিদ্ধান্তে শিক্ষা, গবেষণা ও অবকাঠামো খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার দফতর থেকে গণম্যাধমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ চলতি বছরের জানুয়ারিতে ‘ইবংঃ উরমরঃধষ ঈধসঢ়ঁং অধিৎফ’ পেয়েছে। এছাড়া করোনার মহামারীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক ঈড়ারফ ১৯ ঞধংঃরহম খধন স্থাপন করা হয়েছে। এ ল্যাব থেকে প্রতিদিন নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং এ পর্যন্ত ১৭ হাজার ৩৬০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমান বিশেষ পরিস্থিতিতে অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসে সহজ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২ হাজার ২১৬ জনকে ১৫ জিবি করে ডাটা প্রদান করা হয়েছে। এ সুবিধা অব্যাহত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে। এছাড়া শিক্ষকদের কল্যাণে প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। তরুণ শিক্ষকদের ল্যাপটপ ক্রয়ের জন্য বিনা সুদে ৫০ হাজার টাকা করে সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শিক্ষকরা যাতে সুষ্ঠুভাবে অনলাইন ক্লাস নিতে পারেন সেজন্য তাদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং অনলাইন ক্লাসের লজিস্টিক সামগ্রী সংগ্রহের জন্য সকল শিক্ষককে ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৩ মহররম ১৪৪২, ১৭ ভাদ্র ১৪২৭

করোনাকালেও চলমান শাবির একাডেমিক-উন্নয়ন কার্যক্রম

প্রতিনিধি, সিলেট

করোনাভাইরাস মহামারীর শুরু থেকেই শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবি) সমানতালে চলছে একাডেমিক ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ এর গতিশীল নেতৃত্ব ও দৃঢ় সিদ্ধান্তে শিক্ষা, গবেষণা ও অবকাঠামো খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার দফতর থেকে গণম্যাধমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ চলতি বছরের জানুয়ারিতে ‘ইবংঃ উরমরঃধষ ঈধসঢ়ঁং অধিৎফ’ পেয়েছে। এছাড়া করোনার মহামারীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক ঈড়ারফ ১৯ ঞধংঃরহম খধন স্থাপন করা হয়েছে। এ ল্যাব থেকে প্রতিদিন নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং এ পর্যন্ত ১৭ হাজার ৩৬০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমান বিশেষ পরিস্থিতিতে অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসে সহজ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২ হাজার ২১৬ জনকে ১৫ জিবি করে ডাটা প্রদান করা হয়েছে। এ সুবিধা অব্যাহত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে। এছাড়া শিক্ষকদের কল্যাণে প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। তরুণ শিক্ষকদের ল্যাপটপ ক্রয়ের জন্য বিনা সুদে ৫০ হাজার টাকা করে সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শিক্ষকরা যাতে সুষ্ঠুভাবে অনলাইন ক্লাস নিতে পারেন সেজন্য তাদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং অনলাইন ক্লাসের লজিস্টিক সামগ্রী সংগ্রহের জন্য সকল শিক্ষককে ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে।