স্কুল খোলা সম্ভব না হলে অটোপাস

করোনা মহামারীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাভিত্তিক মূল্যায়ন করতে সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। নভেম্বরের মধ্যে স্কুল খুললে তারপর পরীক্ষা নিয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ক্লাস মূল্যায়ন করা হবে। তবে স্কুল খোলা সম্ভব না হলে পরীক্ষায় অটোপাস ছাড়া উপায় থাকবে না।

আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপনের প্রস্তুতি সংক্রান্ত বিষয়ে গতকাল সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম আল হোসেন এ কথা বলেন। এ সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে কবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হবে তা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে জানিয়ে গণশিক্ষা সচিব বলেন, তবে অক্টোবর ও নভেম্বরে স্কুল খোলা যেতে পারে সেই প্রস্তুতি নিয়ে দুটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি ও তা চূড়ান্ত করা হয়েছে। যে মাসে স্কুল খোলা যাবে সেই সিলেবাস পড়িয়ে ক্লাস মূল্যায়নের মাধ্যমে পরবর্তী ক্লাসে শিক্ষার্থীদের উন্নীত করা হবে। স্কুল খোলা না গেলে পরীক্ষা ও মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে না, অটোপাস ছাড়া উপায় থাকবে না। পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

সিনিয়র সচিব আরও বলেন, ‘আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। বয়স্কদের মধ্যে স্বাক্ষরতার হার বৃদ্ধি করা হবে। করোনার মধ্যে অনেক কিন্ডারগার্টেন স্কুল বন্ধ হয়ে যেতে পারে সেসব স্কুলের আশপাশে যেসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকবে সেসব স্কুলে ভর্তি করাতে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি। যে যেখানে ভর্তি হতে চাইবে তাকে সেখানে ভর্তি করার কথা বলা হয়েছে।’

সোমবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৭ মহররম ১৪৪২, ২১ ভাদ্র ১৪২৭

প্রাথমিকে

স্কুল খোলা সম্ভব না হলে অটোপাস

করোনা মহামারীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাভিত্তিক মূল্যায়ন করতে সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। নভেম্বরের মধ্যে স্কুল খুললে তারপর পরীক্ষা নিয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ক্লাস মূল্যায়ন করা হবে। তবে স্কুল খোলা সম্ভব না হলে পরীক্ষায় অটোপাস ছাড়া উপায় থাকবে না।

আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপনের প্রস্তুতি সংক্রান্ত বিষয়ে গতকাল সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম আল হোসেন এ কথা বলেন। এ সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে কবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হবে তা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে জানিয়ে গণশিক্ষা সচিব বলেন, তবে অক্টোবর ও নভেম্বরে স্কুল খোলা যেতে পারে সেই প্রস্তুতি নিয়ে দুটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি ও তা চূড়ান্ত করা হয়েছে। যে মাসে স্কুল খোলা যাবে সেই সিলেবাস পড়িয়ে ক্লাস মূল্যায়নের মাধ্যমে পরবর্তী ক্লাসে শিক্ষার্থীদের উন্নীত করা হবে। স্কুল খোলা না গেলে পরীক্ষা ও মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে না, অটোপাস ছাড়া উপায় থাকবে না। পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

সিনিয়র সচিব আরও বলেন, ‘আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। বয়স্কদের মধ্যে স্বাক্ষরতার হার বৃদ্ধি করা হবে। করোনার মধ্যে অনেক কিন্ডারগার্টেন স্কুল বন্ধ হয়ে যেতে পারে সেসব স্কুলের আশপাশে যেসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকবে সেসব স্কুলে ভর্তি করাতে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি। যে যেখানে ভর্তি হতে চাইবে তাকে সেখানে ভর্তি করার কথা বলা হয়েছে।’