পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে ছুটে গিয়েছে বিশাল গ্রহাণু

আকারে লন্ডন আইয়ের চেয়ে দেড়গুণ বড়। এ গ্রহাণু ‘নিয়ার আর্থ অবজেক্ট’ হিসেবে পরিচিত। মহাকাশবিদদের ভাষায়, এর আকার পিরামিডের প্রায় দ্বিগুণ। সাধারণত সূর্যকেই প্রদক্ষিণ করে ৬ জুন ভোর ৪টা নাগাদ এটি পৃথিবীর কাছাকাছি ছুঁটে গিয়েছে। দ্য গ্যালাক্সি, নাসা।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০-এফআর নামের এই গ্রহাণু পৃথিবীর কক্ষপথে ৩১ হাজার ৪০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঘুরছে। এটি পৃথিবী থেকে ৪.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে গিয়েছে। ফলে পৃথিবীর গায়ে কোনো আঁচ লাগার আশঙ্কা নেই। ২০১৮ এ ক্যালিফোর্নিয়ার পালোরমার অবজারভেটরিতে ১মবার এ গ্রহাণুর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানিয়েছে। সেই থেকেই এ স্পেস-রকটির ওপর নজর রাখছিলেন মহাকাশ গবেষকরা। গেল মাসের শেষে পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায় আরও একটি গ্রহাণু। গ্রহাণুটি প্রায় ৬ ফুটের মতো ছিল। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এটিকে ঝুঁকিপূর্ণ বলেই ভাবছেন।

সোমবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৭ মহররম ১৪৪২, ২১ ভাদ্র ১৪২৭

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে ছুটে গিয়েছে বিশাল গ্রহাণু

আকারে লন্ডন আইয়ের চেয়ে দেড়গুণ বড়। এ গ্রহাণু ‘নিয়ার আর্থ অবজেক্ট’ হিসেবে পরিচিত। মহাকাশবিদদের ভাষায়, এর আকার পিরামিডের প্রায় দ্বিগুণ। সাধারণত সূর্যকেই প্রদক্ষিণ করে ৬ জুন ভোর ৪টা নাগাদ এটি পৃথিবীর কাছাকাছি ছুঁটে গিয়েছে। দ্য গ্যালাক্সি, নাসা।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০-এফআর নামের এই গ্রহাণু পৃথিবীর কক্ষপথে ৩১ হাজার ৪০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঘুরছে। এটি পৃথিবী থেকে ৪.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে গিয়েছে। ফলে পৃথিবীর গায়ে কোনো আঁচ লাগার আশঙ্কা নেই। ২০১৮ এ ক্যালিফোর্নিয়ার পালোরমার অবজারভেটরিতে ১মবার এ গ্রহাণুর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানিয়েছে। সেই থেকেই এ স্পেস-রকটির ওপর নজর রাখছিলেন মহাকাশ গবেষকরা। গেল মাসের শেষে পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায় আরও একটি গ্রহাণু। গ্রহাণুটি প্রায় ৬ ফুটের মতো ছিল। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এটিকে ঝুঁকিপূর্ণ বলেই ভাবছেন।