দৌলতদিয়ার পদ্মা-যমুনার মোহনায় ধরা পড়ছে বড় বড় মাছ

গোয়ালন্দ উপজলোর দৌলতদিয়া ঘাট এলাকার পদ্মা-যমুনার মোহনায় প্রায় প্রতিদিনই জেলেদের জালে ধরা পড়ছে বিশাল বিশাল আকৃতরি বিভিন্ন মাছ।

গত মঙ্গলবার দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের অদূরে মমিন জেলের জালে ধরা পড়ে ৪৬ কেজির ওজনের একটি বাঘাইড় মাছ। সকালে দৌলতদিয়া রওশন মোল্লার আড়তে মাছটি নিয়ে আসলে সুমাইয়া মৎস্য আড়তের মাছ ব্যবসায়ী সোহেল মোল্লা মাছটি ১ হাজার ৫০ টাকা কেজি দরে কিনে নেয়। মাছটি এক নজর দেখার জন্য ভিড় করে স্থানীয়রাসহ ফেরি ঘাটের সাধারণ যাত্রীরা।

মমিন হলদার বলেন, মঙ্গলবার দিন রাত ১১টার দিকে নদীতে জাল ফেলি, রাত ২টার দিকে টেনে বড় আকারের একটি বাগাইড় মাছটি ধরি। বর্তমানে নদীতে পানি কমতে শুরু করেছে। যার ফলে ছোট বড় সব ধরনের মাছ এখন জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। এ প্রসঙ্গে গোয়ালন্দ উপজলো সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রেজাউল শরীফ জানান, সারা বছর নদীর এ এলাকায় বড় মাছ খুব বেশি একটা ধরা পড়ে না। তবে বর্ষার প্রায় পুরো মৌসুম জুড়েই এ এলাকায় বড় বড় মাছ দেখা যায়। আর বর্ষার শেষে বড় মাছগুলো বেশি ধরা পড়ে। এতে করে জেলেরা সারা বছরের চেয়ে এ সময়টাতে একটু বেশি আর্থিকভাবে লাভবান হন।

বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২০ মহররম ১৪৪২, ২২ ভাদ্র ১৪২৭

দৌলতদিয়ার পদ্মা-যমুনার মোহনায় ধরা পড়ছে বড় বড় মাছ

প্রতিনিধি, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)

image

গোয়ালন্দ উপজলোর দৌলতদিয়া ঘাট এলাকার পদ্মা-যমুনার মোহনায় প্রায় প্রতিদিনই জেলেদের জালে ধরা পড়ছে বিশাল বিশাল আকৃতরি বিভিন্ন মাছ।

গত মঙ্গলবার দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের অদূরে মমিন জেলের জালে ধরা পড়ে ৪৬ কেজির ওজনের একটি বাঘাইড় মাছ। সকালে দৌলতদিয়া রওশন মোল্লার আড়তে মাছটি নিয়ে আসলে সুমাইয়া মৎস্য আড়তের মাছ ব্যবসায়ী সোহেল মোল্লা মাছটি ১ হাজার ৫০ টাকা কেজি দরে কিনে নেয়। মাছটি এক নজর দেখার জন্য ভিড় করে স্থানীয়রাসহ ফেরি ঘাটের সাধারণ যাত্রীরা।

মমিন হলদার বলেন, মঙ্গলবার দিন রাত ১১টার দিকে নদীতে জাল ফেলি, রাত ২টার দিকে টেনে বড় আকারের একটি বাগাইড় মাছটি ধরি। বর্তমানে নদীতে পানি কমতে শুরু করেছে। যার ফলে ছোট বড় সব ধরনের মাছ এখন জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। এ প্রসঙ্গে গোয়ালন্দ উপজলো সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রেজাউল শরীফ জানান, সারা বছর নদীর এ এলাকায় বড় মাছ খুব বেশি একটা ধরা পড়ে না। তবে বর্ষার প্রায় পুরো মৌসুম জুড়েই এ এলাকায় বড় বড় মাছ দেখা যায়। আর বর্ষার শেষে বড় মাছগুলো বেশি ধরা পড়ে। এতে করে জেলেরা সারা বছরের চেয়ে এ সময়টাতে একটু বেশি আর্থিকভাবে লাভবান হন।