প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ফেসবুকে অশালীন ও আপত্তিকর মন্তব্য করায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক একেএম ওয়াহিদুজ্জামানকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও পরামর্শ দফতরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. ফয়জুল করিম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক একেএম ওয়াহিদুজ্জামানের (সাময়িক বরখাস্তকৃত) বিরুদ্ধে জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলা দায়ের করেন। একেএম ওয়াহিদুজ্জামান আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একেএম ওয়াহিদুজ্জামানকে কারাগারে সোপর্দ হওয়ার দিন থেকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এরপর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উক্ত শিক্ষকের এ ধরনের অশালীন ও চরম আপত্তিজনক মন্তব্যের জন্য এবং তার নিরুদ্দেশ থাকার বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি বিধি অনুযায়ী তদন্ত প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপ অনুসরণ করে গত ৩ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটর ২০৯তম সভায় একেএম ওয়াহিদুজ্জামানকে চাকরি হতে বরখাস্ত করা হয়।
শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২১ মহররম ১৪৪২, ২৩ ভাদ্র ১৪২৭
প্রতিনিধি, গাজীপুর
প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ফেসবুকে অশালীন ও আপত্তিকর মন্তব্য করায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক একেএম ওয়াহিদুজ্জামানকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও পরামর্শ দফতরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. ফয়জুল করিম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক একেএম ওয়াহিদুজ্জামানের (সাময়িক বরখাস্তকৃত) বিরুদ্ধে জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলা দায়ের করেন। একেএম ওয়াহিদুজ্জামান আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একেএম ওয়াহিদুজ্জামানকে কারাগারে সোপর্দ হওয়ার দিন থেকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এরপর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উক্ত শিক্ষকের এ ধরনের অশালীন ও চরম আপত্তিজনক মন্তব্যের জন্য এবং তার নিরুদ্দেশ থাকার বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি বিধি অনুযায়ী তদন্ত প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপ অনুসরণ করে গত ৩ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটর ২০৯তম সভায় একেএম ওয়াহিদুজ্জামানকে চাকরি হতে বরখাস্ত করা হয়।