আজ শেষ হচ্ছে বিসিএস কম্পিউটার সিটির বর্ষপূর্তি উৎসব

২১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে বিসিএস কম্পিউটার সিটিতে শুরু হওয়া তিন দিনের উৎসব আজ শেষ হচ্ছে। তিন দিনের এ আয়োজনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে নানা রকম ছাড় ও উপহার। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করা বিসিএস কম্পিউটার সিটি ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরের আগারগাঁওয়ের আইডিবি ভবনে অবস্থিত। প্রায় ১ লক্ষ বর্গফুট আয়তনের চারতলা এই ভবনে ১৫৬টির অধিক প্রযুক্তিপণ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে বিভিন্ন কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন পণ্য বাজারজাত করা হয়।

বিসিএস কম্পিউটার সিটি কর্তৃপক্ষ জানান, ২১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আমরা মার্কেট কমিটির পক্ষ থেকে ১০-১২ সেপ্টেম্বর তিন দিনের উৎসব আয়োজন করেছি। এ উপলক্ষে আমরা গ্রাহকদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণের পাশাপাশি ক্রেতার জন্য মাস্কসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী বিতরণ করবো। তিন দিনের এই আয়োজনে স্পন্সর প্রতিষ্ঠান আসুস, ডিলিংক, এইচপি ও এমএসআই এর পক্ষ থেকে সকল ক্রেতার জন্য নানা রকম ছাড় ও উপহার থাকছে। উৎসবে শিশুদের জন্য থাকবে অনলাইনে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার। মার্কেটটি নিয়ে স্মৃতিচারণ মূলক একটা আয়োজনে থাকবে, সেখান থেকে সেরা তিনজনের জন্য থাকবে উপহার সামগ্রী। এ বিষয়ে কমিটির আহ্বায়ক ও বিসিএস কম্পিউটার সিটির বর্তমান সভাপতি মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু) বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন ও ২০২১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা ভূমিকা রাখতে চাই। আশা করছি নতুন বাস্তবতায় সারাদেশের মানুষের পদচারণায় আবারও মুখরিত হবে কম্পিউটার মার্কেট। করোনার সার্বিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা এই আয়োজন করছি।

শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২২ মহররম ১৪৪২, ২৪ ভাদ্র ১৪২৭

আজ শেষ হচ্ছে বিসিএস কম্পিউটার সিটির বর্ষপূর্তি উৎসব

image

২১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে বিসিএস কম্পিউটার সিটিতে শুরু হওয়া তিন দিনের উৎসব আজ শেষ হচ্ছে। তিন দিনের এ আয়োজনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে নানা রকম ছাড় ও উপহার। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করা বিসিএস কম্পিউটার সিটি ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরের আগারগাঁওয়ের আইডিবি ভবনে অবস্থিত। প্রায় ১ লক্ষ বর্গফুট আয়তনের চারতলা এই ভবনে ১৫৬টির অধিক প্রযুক্তিপণ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে বিভিন্ন কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন পণ্য বাজারজাত করা হয়।

বিসিএস কম্পিউটার সিটি কর্তৃপক্ষ জানান, ২১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আমরা মার্কেট কমিটির পক্ষ থেকে ১০-১২ সেপ্টেম্বর তিন দিনের উৎসব আয়োজন করেছি। এ উপলক্ষে আমরা গ্রাহকদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণের পাশাপাশি ক্রেতার জন্য মাস্কসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী বিতরণ করবো। তিন দিনের এই আয়োজনে স্পন্সর প্রতিষ্ঠান আসুস, ডিলিংক, এইচপি ও এমএসআই এর পক্ষ থেকে সকল ক্রেতার জন্য নানা রকম ছাড় ও উপহার থাকছে। উৎসবে শিশুদের জন্য থাকবে অনলাইনে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার। মার্কেটটি নিয়ে স্মৃতিচারণ মূলক একটা আয়োজনে থাকবে, সেখান থেকে সেরা তিনজনের জন্য থাকবে উপহার সামগ্রী। এ বিষয়ে কমিটির আহ্বায়ক ও বিসিএস কম্পিউটার সিটির বর্তমান সভাপতি মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু) বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন ও ২০২১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা ভূমিকা রাখতে চাই। আশা করছি নতুন বাস্তবতায় সারাদেশের মানুষের পদচারণায় আবারও মুখরিত হবে কম্পিউটার মার্কেট। করোনার সার্বিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা এই আয়োজন করছি।