একক নাটক ‘মেঘে মেঘে বেলা’

নির্মিত হলো একক নাটক ‘মেঘে মেঘে বেলা’। অনুপ বালা’র গল্প নিয়ে এস আই সোহেল নির্মাণ করেছেন নাটকটি। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, নিথর মাহবুব, অরিন, মানসী প্রকৃতি, রিয়াদ রায়হান, লিজা খানম ও সিরাজুল ইসলাম। নির্মাতা সূত্রে জানা গেছে, খুব শীঘ্রই নাটকটি একটি বেসরকারি চ্যানেলে প্রচার হবে। নাটকের গল্পে দেখা যাবে প্রবাসী আব্বাস পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সুদীর্ঘ প্রবাস যাপন করছেন। একেরপর এক পরিবারের প্রয়োজন মেটাতে গিয়ে কখন যে মেঘে মেঘে বেলা হয়ে গেছে তা আব্বাস বুঝতেই পারে নাই। বর্তমানে আব্বাস নিজের বিবাহের জন্য বেশ উতালা হয়ে উঠেছে। আব্বাসের মা অবশ্য বিবাহের জন্য অনেক আগে থেকেই পাত্রী দেখতে শুরু করেছেন, কিন্তু কিছুতেই পাত্রী পছন্দ করতে পারছেন না। হাজার হলেও পরিবারের বড় সন্তান বলে কথা, যেমন তেমন পাত্রী হলে তো চলবে না। তাই ফারুক মামা কে লাগানো হয়েছে পাত্রী দেখার জন্য।

কিন্তু ফারুক মামাও পাত্রী পছন্দ করতে পারছেন না। কারণ ফারুক মামা নিজেই বিবাহ করতে পারেন নাই, মেয়ে দেখতে গেলেই নিজেই প্রেমে পড়ে যাচ্ছেন। তাই আব্বাস বিদেশে বসেই ফেসবুকে পাত্রী খুঁজতে আরম্ভ করেছেন। কাজ শেষ করে আব্বাস নেমে পড়ে অনলাইনে, নানাভাবে মেয়েদের পটাতে চায় কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না।

রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ৩০ মহররম ১৪৪২, ০২ আশ্বিন ১৪২৭

একক নাটক ‘মেঘে মেঘে বেলা’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

নির্মিত হলো একক নাটক ‘মেঘে মেঘে বেলা’। অনুপ বালা’র গল্প নিয়ে এস আই সোহেল নির্মাণ করেছেন নাটকটি। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, নিথর মাহবুব, অরিন, মানসী প্রকৃতি, রিয়াদ রায়হান, লিজা খানম ও সিরাজুল ইসলাম। নির্মাতা সূত্রে জানা গেছে, খুব শীঘ্রই নাটকটি একটি বেসরকারি চ্যানেলে প্রচার হবে। নাটকের গল্পে দেখা যাবে প্রবাসী আব্বাস পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সুদীর্ঘ প্রবাস যাপন করছেন। একেরপর এক পরিবারের প্রয়োজন মেটাতে গিয়ে কখন যে মেঘে মেঘে বেলা হয়ে গেছে তা আব্বাস বুঝতেই পারে নাই। বর্তমানে আব্বাস নিজের বিবাহের জন্য বেশ উতালা হয়ে উঠেছে। আব্বাসের মা অবশ্য বিবাহের জন্য অনেক আগে থেকেই পাত্রী দেখতে শুরু করেছেন, কিন্তু কিছুতেই পাত্রী পছন্দ করতে পারছেন না। হাজার হলেও পরিবারের বড় সন্তান বলে কথা, যেমন তেমন পাত্রী হলে তো চলবে না। তাই ফারুক মামা কে লাগানো হয়েছে পাত্রী দেখার জন্য।

কিন্তু ফারুক মামাও পাত্রী পছন্দ করতে পারছেন না। কারণ ফারুক মামা নিজেই বিবাহ করতে পারেন নাই, মেয়ে দেখতে গেলেই নিজেই প্রেমে পড়ে যাচ্ছেন। তাই আব্বাস বিদেশে বসেই ফেসবুকে পাত্রী খুঁজতে আরম্ভ করেছেন। কাজ শেষ করে আব্বাস নেমে পড়ে অনলাইনে, নানাভাবে মেয়েদের পটাতে চায় কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না।