আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের কমিটিতে দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। ইতোমধ্যে জমা হওয়া কমিটিগুলো এখনই দিয়ে দেয়া হবে না। স্বজনপ্রীতি ও নিজেদের লোক দিয়ে কমিটি দেয়া হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। গতকাল সকালে রাজধানীতে নিজের সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘ওয়েস্টার্ন বাংলাদেশ ব্রিজ ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (ডব্লিউবিবিআইপি)’ প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, সারাদেশের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। অবিতর্কিত ও ত্যাগীদের কমিটিতে অগ্রাধিকার অবশ্যই দিতে হবে এবং বিতর্কিতদের বাদ দিতে হবে। তিনি বলেন, অনেকে বলছেন, দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান থেমে গেছে, একথা মোটেও সত্য নয়। সরকারের দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান আজও অব্যাহত রয়েছে। দলের ভিতরেও অপকর্ম করলে কেউই রেহাই পাবে না।
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনাকালে পিছিয়ে পড়া কাজগুলো অধিকতর সক্রিয়তার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিতে হবে। আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে। কর্মসম্পাদনের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে হবে এবং অপচয় রোধ করতে হব। খালি জায়গা পেলেই যত্রতত্র ভবন নির্মাণ বন্ধ করতে হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, খালি জায়গা পেলেই যত্রতত্র ভবন নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। ভবন নয়, মানসম্মত সড়ক এবং সেতু নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য হতে হবে। যথাÑ ভবন নির্মাণ প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। প্রকল্পের আওতায় ব্যয় কমাতে হবে।
জাতীয় সংসদ ভবনে গাছের চারা রোপণ
পরে জাতীয় সংসদের সব সদস্যের জন্য দুটি করে গাছের চারা রোপণ কর্মসূচির আওতায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় দুটি গাছের চারা রোপণ করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত এক কোটি গাছের চারা রোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদের স্পিকারের উদ্যোগে সংসদ ভবন এলাকায় এ চারা রোপণ করা হচ্ছে। এ সময় শেখ মো. কুদরত-ই-খুদাসহ সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ৩০ মহররম ১৪৪২, ০২ আশ্বিন ১৪২৭
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের কমিটিতে দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। ইতোমধ্যে জমা হওয়া কমিটিগুলো এখনই দিয়ে দেয়া হবে না। স্বজনপ্রীতি ও নিজেদের লোক দিয়ে কমিটি দেয়া হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। গতকাল সকালে রাজধানীতে নিজের সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘ওয়েস্টার্ন বাংলাদেশ ব্রিজ ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (ডব্লিউবিবিআইপি)’ প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, সারাদেশের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। অবিতর্কিত ও ত্যাগীদের কমিটিতে অগ্রাধিকার অবশ্যই দিতে হবে এবং বিতর্কিতদের বাদ দিতে হবে। তিনি বলেন, অনেকে বলছেন, দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান থেমে গেছে, একথা মোটেও সত্য নয়। সরকারের দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান আজও অব্যাহত রয়েছে। দলের ভিতরেও অপকর্ম করলে কেউই রেহাই পাবে না।
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনাকালে পিছিয়ে পড়া কাজগুলো অধিকতর সক্রিয়তার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিতে হবে। আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে। কর্মসম্পাদনের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে হবে এবং অপচয় রোধ করতে হব। খালি জায়গা পেলেই যত্রতত্র ভবন নির্মাণ বন্ধ করতে হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, খালি জায়গা পেলেই যত্রতত্র ভবন নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। ভবন নয়, মানসম্মত সড়ক এবং সেতু নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য হতে হবে। যথাÑ ভবন নির্মাণ প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। প্রকল্পের আওতায় ব্যয় কমাতে হবে।
জাতীয় সংসদ ভবনে গাছের চারা রোপণ
পরে জাতীয় সংসদের সব সদস্যের জন্য দুটি করে গাছের চারা রোপণ কর্মসূচির আওতায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় দুটি গাছের চারা রোপণ করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত এক কোটি গাছের চারা রোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদের স্পিকারের উদ্যোগে সংসদ ভবন এলাকায় এ চারা রোপণ করা হচ্ছে। এ সময় শেখ মো. কুদরত-ই-খুদাসহ সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।