উপসাগরীয় দেশ ইরান-ইরাক যুদ্ধের ৪ দশক পূর্তি হয়েছে গতকাল। ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরাক ইরানে আক্রমণ করেছিল এবং আট বছরের তীব্র যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটেছিল; যা এ অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলে এবং উভয় দেশকেই বিধ্বস্ত করে। তৎকালীন ইরাকি নেতা সাদ্দাম হুসেন আগ্রাসনের কারণ হিসেবে উভয় দেশের সীমানা গঠনকারী নৌপথকে কেন্দ্র করে একটি আঞ্চলিক বিরোধেকে ইঙ্গিত করেছিলেন।
যুদ্ধের শেকড় ইরাক ও ইরানের মধ্যে বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক বিরোধের মধ্যে পড়েছিল। ইরাক সমৃদ্ধ তেল উৎপাদনকারী ইরানি সীমান্তবর্তী অঞ্চল খেজস্তানের নিয়ন্ত্রণ দখল করতে চেয়েছিল, যে অঞ্চলটি বৃহত্তর উপজাতির আরবদের দ্বারা বাস করে, যেখানে ইরাক তাদের প্রভাব বাড়াতে চেয়েছিল। ইরাকি রাষ্ট্রপতি সাদ্দাম হোসেন শাই-আল-আরবের উভয় তীরে তার দেশের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার করতে চেয়েছিলেন। এটি ছিল টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর সঙ্গম দ্বারা নির্মিত একটি নদীÑ ঐতিহাসিকভাবে দুই দেশের সীমান্ত ছিল।
বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৪ মহররম ১৪৪২, ০৫ আশ্বিন ১৪২৭
উপসাগরীয় দেশ ইরান-ইরাক যুদ্ধের ৪ দশক পূর্তি হয়েছে গতকাল। ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরাক ইরানে আক্রমণ করেছিল এবং আট বছরের তীব্র যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটেছিল; যা এ অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলে এবং উভয় দেশকেই বিধ্বস্ত করে। তৎকালীন ইরাকি নেতা সাদ্দাম হুসেন আগ্রাসনের কারণ হিসেবে উভয় দেশের সীমানা গঠনকারী নৌপথকে কেন্দ্র করে একটি আঞ্চলিক বিরোধেকে ইঙ্গিত করেছিলেন।
যুদ্ধের শেকড় ইরাক ও ইরানের মধ্যে বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক ও রাজনৈতিক বিরোধের মধ্যে পড়েছিল। ইরাক সমৃদ্ধ তেল উৎপাদনকারী ইরানি সীমান্তবর্তী অঞ্চল খেজস্তানের নিয়ন্ত্রণ দখল করতে চেয়েছিল, যে অঞ্চলটি বৃহত্তর উপজাতির আরবদের দ্বারা বাস করে, যেখানে ইরাক তাদের প্রভাব বাড়াতে চেয়েছিল। ইরাকি রাষ্ট্রপতি সাদ্দাম হোসেন শাই-আল-আরবের উভয় তীরে তার দেশের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার করতে চেয়েছিলেন। এটি ছিল টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর সঙ্গম দ্বারা নির্মিত একটি নদীÑ ঐতিহাসিকভাবে দুই দেশের সীমান্ত ছিল।