স্ট্র্যাটফোরের একটি শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক গোয়েন্দা প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হওয়া প্রতিবেদনে চীনের সামরিক-অবকাঠামো নির্মাণের রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। সামরিক স্যাটেলাইটগুলোর চিত্রগুলোতে বিশদ বিশ্লেষণের মাধ্যমে যেসব তথ্য পাওয়া যায় তা ভারতের সুরক্ষার উপর সরাসরি প্রভাব ফেলবে। এনডিটিভি।
স্ট্রাটফোর প্রতিবেদনের লেখক সিম ট্যাক বলেন, চলমান লাদাখ স্ট্যান্ডঅফের ঠিক আগে ভারতের সীমান্তে চীনা সেনাবাহিনী গড়ে তোলার সময়কালে বোঝা যায় যে এই সীমান্ত উত্তেজনা চীন তার সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করার এক বৃহত্তম প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে চীনের সামরিক অবকাঠামোগত উন্নতি সম্পূর্ণ হয়নি। ২০১৭ সালের ডোকলাম অস্থিরতার পর থেকেই ৩ বছর ধরে চীন ভারত সীমান্তে তাদের সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করেই চলছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছেÑ সামরিক অবকাঠামো সম্প্রসারণ ও নির্মাণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এখনও চলছে, সুতরাং আমরা ভারতের সীমান্তে যে চীনা সামরিক তৎপরতা দেখছি তা দীর্ঘমেয়াদি অভিপ্রায়ের কেবল শুরু।
মে মাসের গোড়ার দিকে পূর্ব লাদাখের মধ্যে চীনের সঙ্গে সহিংস মুখোমুখি হওয়া ভারতের পক্ষে এর পরিণতি স্পষ্ট বলে মনে হয়। একবার শেষ হয়ে গেলে এই অবকাঠামো চীনা অপারেশনের আরও বেশি তীব্রতার জন্য সহায়তা সরবরাহ করবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, চীন ভারতের সীমান্তের নিকটে কমপক্ষে ১৩টি সম্পূর্ণ নতুন সামরিক অবস্থানের নির্মাণকাজ শুরু করেছে। এর মধ্যে তিনটি বিমানঘাঁটি, পাঁচটি স্থায়ী বিমান প্রতিরক্ষা অবস্থান এবং পাঁচটি হেলিপোর্ট রয়েছে।
নতুন হেলিপোর্টগুলোর মধ্যে চারটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে কেবল মে মাসে লাদাখ সঙ্কটের সূচনা হওয়ার পরে।
বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৪ মহররম ১৪৪২, ০৫ আশ্বিন ১৪২৭
স্ট্র্যাটফোরের একটি শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক গোয়েন্দা প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হওয়া প্রতিবেদনে চীনের সামরিক-অবকাঠামো নির্মাণের রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। সামরিক স্যাটেলাইটগুলোর চিত্রগুলোতে বিশদ বিশ্লেষণের মাধ্যমে যেসব তথ্য পাওয়া যায় তা ভারতের সুরক্ষার উপর সরাসরি প্রভাব ফেলবে। এনডিটিভি।
স্ট্রাটফোর প্রতিবেদনের লেখক সিম ট্যাক বলেন, চলমান লাদাখ স্ট্যান্ডঅফের ঠিক আগে ভারতের সীমান্তে চীনা সেনাবাহিনী গড়ে তোলার সময়কালে বোঝা যায় যে এই সীমান্ত উত্তেজনা চীন তার সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করার এক বৃহত্তম প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে চীনের সামরিক অবকাঠামোগত উন্নতি সম্পূর্ণ হয়নি। ২০১৭ সালের ডোকলাম অস্থিরতার পর থেকেই ৩ বছর ধরে চীন ভারত সীমান্তে তাদের সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করেই চলছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছেÑ সামরিক অবকাঠামো সম্প্রসারণ ও নির্মাণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এখনও চলছে, সুতরাং আমরা ভারতের সীমান্তে যে চীনা সামরিক তৎপরতা দেখছি তা দীর্ঘমেয়াদি অভিপ্রায়ের কেবল শুরু।
মে মাসের গোড়ার দিকে পূর্ব লাদাখের মধ্যে চীনের সঙ্গে সহিংস মুখোমুখি হওয়া ভারতের পক্ষে এর পরিণতি স্পষ্ট বলে মনে হয়। একবার শেষ হয়ে গেলে এই অবকাঠামো চীনা অপারেশনের আরও বেশি তীব্রতার জন্য সহায়তা সরবরাহ করবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, চীন ভারতের সীমান্তের নিকটে কমপক্ষে ১৩টি সম্পূর্ণ নতুন সামরিক অবস্থানের নির্মাণকাজ শুরু করেছে। এর মধ্যে তিনটি বিমানঘাঁটি, পাঁচটি স্থায়ী বিমান প্রতিরক্ষা অবস্থান এবং পাঁচটি হেলিপোর্ট রয়েছে।
নতুন হেলিপোর্টগুলোর মধ্যে চারটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে কেবল মে মাসে লাদাখ সঙ্কটের সূচনা হওয়ার পরে।