বিতর্কিত নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চলে নিয়ে প্রতিবেশী আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের বাহিনীগুলোর মধ্যে ফের লড়াই শুরু হয়েছে। আজারবাইজানের অন্তত একটি হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান বলেছেন, আজারবাইজান বিমান ও গোলন্দাজ হামলা শুরু করেছে। আজারবাইজান বলেছে, পুরো সীমান্তজুড়ে শুরু হওয়া গোলাবর্ষণের জবাব দিচ্ছে তারা, আর্মেনীয়দের গোলায় বেসামরিক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। পেনিনসুলা, আল জাজিরা।
নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে দেশ দুটির মধ্যে বিরোধ চলছে। আন্তর্জাতিকভাবে অঞ্চলটিকে আজারবাইজানের এলাকা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হলেও এটি আর্মেনিয়ান নৃগোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে রয়ে গেছে। জুলাইয়ে দুই পক্ষের মধ্যে লড়াইয়ে অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় গণজমায়েত মিলিত হয়ে লোকজন ওই অঞ্চলটি দখলে নিতে পূর্ণ সামরিক অভিযান চালানোর দাবি তুলে।
‘আমরা সমানুপাতিকভাবে সাড়া দিব আর পুরো পরিস্থিতির দায়দায়িত্ব আজারবাইজানের সামরিক-রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বহন করতে হবে,’ বিবৃতিতে বলেছে তারা।
পূর্বে আজারবাইজান এক ঘোষণায় বলে, ‘আর্মেনিয়ার সশস্ত্র বাহিনীগুলোর যুদ্ধজনিত ক্রিয়াকলাপ দমন করতে ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমাদের সেনারা পুরো সীমান্তজুড়ে পাল্টা-আক্রমণাত্মক অভিযান শুরু করেছে।’
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বেশ
লড়াইয়ে তাদের একটি হেলিকপ্টার খোয়া গেলেও এর ক্রুরা জীবিত আছেন বলে জানিয়েছে তারা। পাশাপাশি আর্মেনিয়ার ১২টি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করারও দাবি করেছে তারা।
সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৯ মহররম ১৪৪২, ১০ আশ্বিন ১৪২৭
বিতর্কিত নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চলে নিয়ে প্রতিবেশী আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের বাহিনীগুলোর মধ্যে ফের লড়াই শুরু হয়েছে। আজারবাইজানের অন্তত একটি হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান বলেছেন, আজারবাইজান বিমান ও গোলন্দাজ হামলা শুরু করেছে। আজারবাইজান বলেছে, পুরো সীমান্তজুড়ে শুরু হওয়া গোলাবর্ষণের জবাব দিচ্ছে তারা, আর্মেনীয়দের গোলায় বেসামরিক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। পেনিনসুলা, আল জাজিরা।
নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে দেশ দুটির মধ্যে বিরোধ চলছে। আন্তর্জাতিকভাবে অঞ্চলটিকে আজারবাইজানের এলাকা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হলেও এটি আর্মেনিয়ান নৃগোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে রয়ে গেছে। জুলাইয়ে দুই পক্ষের মধ্যে লড়াইয়ে অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় গণজমায়েত মিলিত হয়ে লোকজন ওই অঞ্চলটি দখলে নিতে পূর্ণ সামরিক অভিযান চালানোর দাবি তুলে।
‘আমরা সমানুপাতিকভাবে সাড়া দিব আর পুরো পরিস্থিতির দায়দায়িত্ব আজারবাইজানের সামরিক-রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বহন করতে হবে,’ বিবৃতিতে বলেছে তারা।
পূর্বে আজারবাইজান এক ঘোষণায় বলে, ‘আর্মেনিয়ার সশস্ত্র বাহিনীগুলোর যুদ্ধজনিত ক্রিয়াকলাপ দমন করতে ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমাদের সেনারা পুরো সীমান্তজুড়ে পাল্টা-আক্রমণাত্মক অভিযান শুরু করেছে।’
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বেশ
লড়াইয়ে তাদের একটি হেলিকপ্টার খোয়া গেলেও এর ক্রুরা জীবিত আছেন বলে জানিয়েছে তারা। পাশাপাশি আর্মেনিয়ার ১২টি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করারও দাবি করেছে তারা।