রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে প্রত্যাবাসন জরুরি জাপানের রাষ্ট্রদূত

সংকট সমাধানে আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে প্রত্যাবাসন জরুরি বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের শুরু থেকেই জাপান এর সমাধান প্রত্যাশা করে আসছে। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মায়ানমার সফর করেছেন। বিষয়টি নিয়ে মায়ানমারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি আলোচনাও করেছেন। আমরা আগামী বছর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন চাই। এ সংকটের সমাধান হওয়া জরুরি।

গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনস’র (ডিকাব) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ডিকাবের সভাপতি আঙ্গুর নাহার মন্টি ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদেরও সহায়তা করে আসছে জাপান। বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়ের জন্য ১২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিয়েছে জাপান। আর রাখাইনে রোহিঙ্গা এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নে ৬৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছি আমরা। জাতিসংঘ রোহিঙ্গা ইস্যুতে যে ভূমিকা নিক না কেন, আমরা এ সংকটের সমাধানে আমাদের মতো করে চেষ্টা করছি।

শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ , ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, ০৯ রবিউস সানি ১৪৪২

আগামী বছরের মধ্যে

রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে প্রত্যাবাসন জরুরি জাপানের রাষ্ট্রদূত

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

সংকট সমাধানে আগামী বছরের মধ্যে রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে প্রত্যাবাসন জরুরি বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের শুরু থেকেই জাপান এর সমাধান প্রত্যাশা করে আসছে। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মায়ানমার সফর করেছেন। বিষয়টি নিয়ে মায়ানমারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি আলোচনাও করেছেন। আমরা আগামী বছর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন চাই। এ সংকটের সমাধান হওয়া জরুরি।

গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনস’র (ডিকাব) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ডিকাবের সভাপতি আঙ্গুর নাহার মন্টি ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদেরও সহায়তা করে আসছে জাপান। বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়ের জন্য ১২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিয়েছে জাপান। আর রাখাইনে রোহিঙ্গা এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নে ৬৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছি আমরা। জাতিসংঘ রোহিঙ্গা ইস্যুতে যে ভূমিকা নিক না কেন, আমরা এ সংকটের সমাধানে আমাদের মতো করে চেষ্টা করছি।