ইয়াবায় ফাঁসানোর চেষ্টা সীতাকুণ্ডে এসআই কনস্টেবল প্রত্যাহার

সীতাকুণ্ডে ইয়াবা দিয়ে এক ব্যবসায়ীকে ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগে মডেল থানার এসআই মো. সাইফুল ইসলাম ও কনস্টেবল মো.সাইফুলকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের থানা থেকে প্রত্যাহার করে এসপি অফিসে সংযুক্ত করা হয়।

জানা যায়, গত রোববার জামালপুর এলাকার জাফর নামে এক গাড়ি ব্যবসায়ী গাড়ি ক্রয়ের জন্য সীতাকুণ্ডে আসেন। বিক্রেতার সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তিনি ঢাকার দিকে চলে যাওয়ার জন্য পৌরসদর বাসস্ট্যান্ড যায়। সেখানে পুলিশের সোর্স মারফতে ওই ব্যবসায়ী জাফরকে সীতাকুণ্ড থানার এসআই সাইফুল ইসলাম ও কনস্টেবল মো.সাইফুল দেহ তল্লাশি করে। এ সময় ইয়াবা না পেলেও ইয়াবা আছে বলে ব্যবসায়ীর টাকা-পয়সা ও মূল্যাবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নেয়। পরে ব্যবসায়ী বিষয়টি চট্টগ্রাম জেলা এসপি অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। 

বিষয়টি এসপি অফিস সীতাকুণ্ড থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুল করিমকে তদন্ত করে দ্রুত সময়ে রিপোর্ট পেশ করতে বলেন। তদন্ত রিপোর্টে অভিযুক্ত দুই পুলিশের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এরপর পাঁচজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন ব্যবসায়ী জাফর। বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত দুইজনকে প্রত্যাহার করা হয়।

শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ , ১০ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, ১০ রবিউস সানি ১৪৪২

ইয়াবায় ফাঁসানোর চেষ্টা সীতাকুণ্ডে এসআই কনস্টেবল প্রত্যাহার

প্রতিনিধি, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)

সীতাকুণ্ডে ইয়াবা দিয়ে এক ব্যবসায়ীকে ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগে মডেল থানার এসআই মো. সাইফুল ইসলাম ও কনস্টেবল মো.সাইফুলকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের থানা থেকে প্রত্যাহার করে এসপি অফিসে সংযুক্ত করা হয়।

জানা যায়, গত রোববার জামালপুর এলাকার জাফর নামে এক গাড়ি ব্যবসায়ী গাড়ি ক্রয়ের জন্য সীতাকুণ্ডে আসেন। বিক্রেতার সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তিনি ঢাকার দিকে চলে যাওয়ার জন্য পৌরসদর বাসস্ট্যান্ড যায়। সেখানে পুলিশের সোর্স মারফতে ওই ব্যবসায়ী জাফরকে সীতাকুণ্ড থানার এসআই সাইফুল ইসলাম ও কনস্টেবল মো.সাইফুল দেহ তল্লাশি করে। এ সময় ইয়াবা না পেলেও ইয়াবা আছে বলে ব্যবসায়ীর টাকা-পয়সা ও মূল্যাবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নেয়। পরে ব্যবসায়ী বিষয়টি চট্টগ্রাম জেলা এসপি অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। 

বিষয়টি এসপি অফিস সীতাকুণ্ড থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুল করিমকে তদন্ত করে দ্রুত সময়ে রিপোর্ট পেশ করতে বলেন। তদন্ত রিপোর্টে অভিযুক্ত দুই পুলিশের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এরপর পাঁচজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন ব্যবসায়ী জাফর। বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত দুইজনকে প্রত্যাহার করা হয়।