রাজবাড়ী সদর উপজেলার রামকান্তপুর ইউনিয়নের কানাডা বাজার এলাকায় এক প্রবাসীর বাড়িতে বসেছে প্রায় অর্ধশতাধিক মৌচাক। গত ৪ বছর ধরে রহস্যজনকভাবে এ শীত মৌসুমে মৌমাছিরা ওই বাড়িতে এসে মৌচাক তৈরি করে মধু আহরণ করে। পুরো বছর ধরেই কম বেশি মৌচাক থাকে ওই বাড়িতে। এসব মৌচাক থেকে সংগ্রহকৃত মধু বিক্রির টাকা নিজে ভোগ না করে গরিব মানুষের মধ্যে বণ্টন করে থাকেন প্রবাসী মো. সেকেন্দার।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুইতলা বিশিষ্ট ওই বাড়ির চারপাশ দিয়ে মৌমাছিরা চাক করে বসে আছে। বাথরুমের পাইপের সঙ্গেও চাক তৈরি করে আছে মৌমাছিরা। বসতবাড়িতে এত মৌচাক থাকা সত্তেও কাউকে কামড়ায় না এসব মৌমাছি। মো. সেকেন্দার জানান, সারাবছর ৪ থেকে ৫টি মৌচাক থাকে। কিন্তু শীত এলেই ঝাঁকে ঝাঁকে মৌমাছি এসে তার বাড়িতে মৌচাক তৈরি করে। গতবছর এই শীত মৌসুমে ৩০টি মৌচাক ছিল।
এবার ইতোমধ্যেই ৪০টি মৌচাক বসেছে। এর সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়ে যাবে। এসব মৌচাক থেকে সংগ্রহকৃত মধু বিক্রি করে তিনি যে টাকা পান তা দিয়ে গরিব মানুষের মধ্যে কাপড় চোপড় এবং গরিব ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার খরচ দেন। তিনি নিজে একটি টাকাও ভোগ করেন না।
বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৫ পৌষ ১৪২৭, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, রাজবাড়ী
রাজবাড়ী সদর উপজেলার রামকান্তপুর ইউনিয়নের কানাডা বাজার এলাকায় এক প্রবাসীর বাড়িতে বসেছে প্রায় অর্ধশতাধিক মৌচাক। গত ৪ বছর ধরে রহস্যজনকভাবে এ শীত মৌসুমে মৌমাছিরা ওই বাড়িতে এসে মৌচাক তৈরি করে মধু আহরণ করে। পুরো বছর ধরেই কম বেশি মৌচাক থাকে ওই বাড়িতে। এসব মৌচাক থেকে সংগ্রহকৃত মধু বিক্রির টাকা নিজে ভোগ না করে গরিব মানুষের মধ্যে বণ্টন করে থাকেন প্রবাসী মো. সেকেন্দার।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুইতলা বিশিষ্ট ওই বাড়ির চারপাশ দিয়ে মৌমাছিরা চাক করে বসে আছে। বাথরুমের পাইপের সঙ্গেও চাক তৈরি করে আছে মৌমাছিরা। বসতবাড়িতে এত মৌচাক থাকা সত্তেও কাউকে কামড়ায় না এসব মৌমাছি। মো. সেকেন্দার জানান, সারাবছর ৪ থেকে ৫টি মৌচাক থাকে। কিন্তু শীত এলেই ঝাঁকে ঝাঁকে মৌমাছি এসে তার বাড়িতে মৌচাক তৈরি করে। গতবছর এই শীত মৌসুমে ৩০টি মৌচাক ছিল।
এবার ইতোমধ্যেই ৪০টি মৌচাক বসেছে। এর সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়ে যাবে। এসব মৌচাক থেকে সংগ্রহকৃত মধু বিক্রি করে তিনি যে টাকা পান তা দিয়ে গরিব মানুষের মধ্যে কাপড় চোপড় এবং গরিব ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার খরচ দেন। তিনি নিজে একটি টাকাও ভোগ করেন না।