শেয়ারবাজারে বড় উত্থানে বছর শেষ

বছরের শেষ কার্যদিবস অর্থাৎ গতকাল বড় উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। এদিন সূচক ও লেনদেন বেড়ছে। তবে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮ মাস পর ৫ হাজার চারশ’ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। আর লেনদন ছাড়িয়েছে ১৫শ’ কোটি টাকা। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৩.৮০ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪০২.০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এর মাধ্যমে ডিএসইর এই সূচকটি ১ বছর ৬ মাস বা ৩২৮ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্থানে উঠে এসেছে। এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ জুন গতকালের চেয়ে বেশি অবস্থানে ছিল সূচকটি। ওইদিন ডিএসইর এই সূচকটি ৫ হাজার ৪২১ পয়েন্টে অবস্থান করছিল। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৮.৬৪ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ২৭.৩৮ পয়েন্ট এবং সিডিএসইসি ৬.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৪২.১১ পয়েন্ট, ১৯৬৩.৯৬ এবং ১১২৩.০৬ পয়েন্টে। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৫৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৮৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকার। এছাড়া ডিএসইতে গতকাল ৩৬২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২০টির বা ৩৩.১৪ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৬৫টির বা ৪৫.৫৮ শতাংশের এবং ৭৭টি বা ২১.২৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৫৯২.৯২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির দর। এছাড়া গতকাল সিএসইতে ৭১ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

এদিকে গতকাল বছরের শেষ কার্যদিবসের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১১০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৯৬ লাখ ২৮ হাজার ২৯১টি শেয়ার ১৪২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১০৯ কোটি ৭২ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩৩ কোটি ২২ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার আইএফআইসি ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার।

এছাড়া এবি ব্যাংকের ১ কোটি ১৩ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, এডিএন টেলিকমের ৩৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৫ কোটি ২ লাখ ৩২ হাজার টাকার, ব্যাংক এশিয়ার ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮ হাজার টাকার, ব্র্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার টাকার, বিডিকম অনলাইনের ১০ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ৯৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ৫৩ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৪৯ লাখ ১৯ হাজার টাকার, বিএসআরএম লিমিটেডের ৯৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৯২ লাখ ৫২ হাজার টাকার, কপারটেকের ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৩০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, ডমিনেজ স্টিলের ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, ডরিন পাওয়ারের ৯ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, ইস্টার্ন কেবলসের ৩ কোটি ৪২ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, জেনেক্সের ২৪ লাখ ২ হাজার টাকার, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ৫ লাখ টাকার, গ্রামীণফোনের ৩৯ লাখ ৪২ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৭৬ লাখ টাকার, আইসিবির ১৯ লাখ ১১ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ১ কোটি ৮৭ লাখ ৫ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৬৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকার, নাহি অ্যালুমিনিয়ামের ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ৩৯ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৯২ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১১ লাখ ৭০ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার, রবির ৫ কোটি ৪২ লাখ ১ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৪০ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ১২ লাখ ৭১ হাজার টাকার, সায়হাম টেক্সটাইলের ২৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৩১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ২২ লাখ ১২ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১০ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৯ লাখ ১৫ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, ইউনিক হোটেলের ৪২ লাখ ৪৮ হাজার টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৬ পৌষ ১৪২৭, ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

শেয়ারবাজারে বড় উত্থানে বছর শেষ

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

বছরের শেষ কার্যদিবস অর্থাৎ গতকাল বড় উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। এদিন সূচক ও লেনদেন বেড়ছে। তবে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮ মাস পর ৫ হাজার চারশ’ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। আর লেনদন ছাড়িয়েছে ১৫শ’ কোটি টাকা। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৩.৮০ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪০২.০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এর মাধ্যমে ডিএসইর এই সূচকটি ১ বছর ৬ মাস বা ৩২৮ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্থানে উঠে এসেছে। এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ জুন গতকালের চেয়ে বেশি অবস্থানে ছিল সূচকটি। ওইদিন ডিএসইর এই সূচকটি ৫ হাজার ৪২১ পয়েন্টে অবস্থান করছিল। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৮.৬৪ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ২৭.৩৮ পয়েন্ট এবং সিডিএসইসি ৬.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৪২.১১ পয়েন্ট, ১৯৬৩.৯৬ এবং ১১২৩.০৬ পয়েন্টে। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৫৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৮৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকার। এছাড়া ডিএসইতে গতকাল ৩৬২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২০টির বা ৩৩.১৪ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৬৫টির বা ৪৫.৫৮ শতাংশের এবং ৭৭টি বা ২১.২৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৫৯২.৯২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির দর। এছাড়া গতকাল সিএসইতে ৭১ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

এদিকে গতকাল বছরের শেষ কার্যদিবসের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১১০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৯৬ লাখ ২৮ হাজার ২৯১টি শেয়ার ১৪২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১০৯ কোটি ৭২ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩৩ কোটি ২২ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার আইএফআইসি ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার।

এছাড়া এবি ব্যাংকের ১ কোটি ১৩ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, এডিএন টেলিকমের ৩৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৫ কোটি ২ লাখ ৩২ হাজার টাকার, ব্যাংক এশিয়ার ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮ হাজার টাকার, ব্র্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার টাকার, বিডিকম অনলাইনের ১০ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ৯৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ৫৩ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৪৯ লাখ ১৯ হাজার টাকার, বিএসআরএম লিমিটেডের ৯৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৯২ লাখ ৫২ হাজার টাকার, কপারটেকের ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৩০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, ডমিনেজ স্টিলের ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, ডরিন পাওয়ারের ৯ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, ইস্টার্ন কেবলসের ৩ কোটি ৪২ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, জেনেক্সের ২৪ লাখ ২ হাজার টাকার, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ৫ লাখ টাকার, গ্রামীণফোনের ৩৯ লাখ ৪২ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৭৬ লাখ টাকার, আইসিবির ১৯ লাখ ১১ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ১ কোটি ৮৭ লাখ ৫ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৬৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকার, নাহি অ্যালুমিনিয়ামের ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ৩৯ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৯২ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১১ লাখ ৭০ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার, রবির ৫ কোটি ৪২ লাখ ১ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৪০ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ১২ লাখ ৭১ হাজার টাকার, সায়হাম টেক্সটাইলের ২৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৩১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ২২ লাখ ১২ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১০ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৯ লাখ ১৫ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, ইউনিক হোটেলের ৪২ লাখ ৪৮ হাজার টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।