হালাল পণ্য রপ্তানিতে সফল হব বাণিজ্য সচিব

বিশ্ববাজারে হালাল পণ্যের চাহিদা রয়েছে জানিয়ে বাণিজ্য সচিব ড. মোহাম্মদ জাফর উদ্দিন বলেছেন, দিন দিন চাহিদার আলোকে এসব বাজার আরও প্রসারিত হচ্ছে। বিশ্বের হালাল পণ্যের এসব বাজার দখলের সুযোগ আছে। নিজেদের সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা সফল হব।

গতকাল ইকোনমিক রিপোর্টার্স ইউনিটি (ইআরএফ) আয়োজিত জিও ইকোনমিক নিয়ে এক ভার্চুয়াল সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পর্যাপ্ত হালাল পণ্য ও দক্ষ জনবল আমাদের আছে। এটা নিয়ে কাজ করলে হালাল পণ্যের বিশ্ববাজারে বড় অবদান রাখতে পারব। অনেক দেশ হালাল সার্টিফিকেশন অথরিটি গঠন করে কাজ করছে। সেখানে আমাদের সুযোগ আরও বেশি রয়েছে।

বাণিজ্য সচিব বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থা দেখলে দেখা যায়, একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে কী ঘটছে, বাংলাদেশে তার প্রতিফলন ঘটে, বাংলাদেশে পণ্য উৎপাদন বা রপ্তানিতে কী ঘটছে, ইউরোপে তার প্রতিফলন ঘটে। গত ফেব্রুয়ারিতে আমাদের সাপ্লাই চেইন ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হয়। কাঁচামাল সল্পতার কারণে আমাদের আইটেম রপ্তানিতে বাধা তৈরি হয়। আবার আমরা কী করছি সেটা সবাই দেখে। গ্যাজুয়েশনের জন্য আমরা তৈরি হচ্ছি।

ড. মোহাম্মদ জাফর উদ্দিন আরও বলেন, আমাদের পরবর্তী টার্গেট নেপাল। আমরা চাই আমাদের পোশাক খাত (আরএমজি) আরও বড় হোক। পাশাপাশি প্লাস্টিক, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, জুট-এগ্রোবেজ প্রডাক্ট প্রসারিত হোক। আইসিটি নিয়ে ২০২৫ সালে পাঁচ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি টার্গেট নিয়েছি। আবার হালাল পণ্য নিয়ে আমরা পিছিয়ে আছি। এ নিয়ে অনেক কাজ করার সুযোগ আছে। ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক এসএম রাশিদুল ইসলামের পরিচালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফ সভাপতি শারমিন রিনভী।

বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৬ পৌষ ১৪২৭, ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

হালাল পণ্য রপ্তানিতে সফল হব বাণিজ্য সচিব

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

বিশ্ববাজারে হালাল পণ্যের চাহিদা রয়েছে জানিয়ে বাণিজ্য সচিব ড. মোহাম্মদ জাফর উদ্দিন বলেছেন, দিন দিন চাহিদার আলোকে এসব বাজার আরও প্রসারিত হচ্ছে। বিশ্বের হালাল পণ্যের এসব বাজার দখলের সুযোগ আছে। নিজেদের সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা সফল হব।

গতকাল ইকোনমিক রিপোর্টার্স ইউনিটি (ইআরএফ) আয়োজিত জিও ইকোনমিক নিয়ে এক ভার্চুয়াল সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পর্যাপ্ত হালাল পণ্য ও দক্ষ জনবল আমাদের আছে। এটা নিয়ে কাজ করলে হালাল পণ্যের বিশ্ববাজারে বড় অবদান রাখতে পারব। অনেক দেশ হালাল সার্টিফিকেশন অথরিটি গঠন করে কাজ করছে। সেখানে আমাদের সুযোগ আরও বেশি রয়েছে।

বাণিজ্য সচিব বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থা দেখলে দেখা যায়, একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে কী ঘটছে, বাংলাদেশে তার প্রতিফলন ঘটে, বাংলাদেশে পণ্য উৎপাদন বা রপ্তানিতে কী ঘটছে, ইউরোপে তার প্রতিফলন ঘটে। গত ফেব্রুয়ারিতে আমাদের সাপ্লাই চেইন ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হয়। কাঁচামাল সল্পতার কারণে আমাদের আইটেম রপ্তানিতে বাধা তৈরি হয়। আবার আমরা কী করছি সেটা সবাই দেখে। গ্যাজুয়েশনের জন্য আমরা তৈরি হচ্ছি।

ড. মোহাম্মদ জাফর উদ্দিন আরও বলেন, আমাদের পরবর্তী টার্গেট নেপাল। আমরা চাই আমাদের পোশাক খাত (আরএমজি) আরও বড় হোক। পাশাপাশি প্লাস্টিক, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, জুট-এগ্রোবেজ প্রডাক্ট প্রসারিত হোক। আইসিটি নিয়ে ২০২৫ সালে পাঁচ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি টার্গেট নিয়েছি। আবার হালাল পণ্য নিয়ে আমরা পিছিয়ে আছি। এ নিয়ে অনেক কাজ করার সুযোগ আছে। ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক এসএম রাশিদুল ইসলামের পরিচালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফ সভাপতি শারমিন রিনভী।