সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে রাস্তার মাটি কাটা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৫ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামে। জানা গেছে, গ্রামের আনহার মিয়ার লোকজন খাশিলা-এরালিয়া রাস্তার মাটি কেটে পুকুরের পাড় তৈরি করা নিয়ে গ্রামের অন্য মানুষের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। এ ঘটনায় গ্রামের রুস্তম আলীসহ একাধিক লোক স্বাক্ষরিত জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
গত সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, পূর্বের পুরনো রাস্তার মাটি কেটে পুকুরের পাড় তৈরি করা হচ্ছে। এতে অভিযোগকারীদের দাবি, এটি সরকারি রাস্তা। যা কেটে ব্যক্তিগত পুকুর তৈরি করছেন আনহার মিয়ার লোকজন। তবে আনহার মিয়ার দাবি, এটি সরকারি রাস্তা নয়। তার মালিকানা জায়গা। এ সময় তুচ্ছ কথা নিয়ে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে অভিযোগকারীদের মধ্যে আয়াছ মিয়া, মিজান মিয়াসহ উভয়পক্ষের ৫ জন আহত হন। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। যে কোন সময় আবারো বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা বিরাজ করছে।
এর আগে মোহাম্মপুর গ্রামের অন্য দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১ জন নিহতসহ অসংখ্য লোক আহত হন। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মোহাম্মদপুর।
বুধবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২১ , ২২ পৌষ ১৪২৭, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ)
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে রাস্তার মাটি কাটা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৫ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামে। জানা গেছে, গ্রামের আনহার মিয়ার লোকজন খাশিলা-এরালিয়া রাস্তার মাটি কেটে পুকুরের পাড় তৈরি করা নিয়ে গ্রামের অন্য মানুষের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। এ ঘটনায় গ্রামের রুস্তম আলীসহ একাধিক লোক স্বাক্ষরিত জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
গত সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, পূর্বের পুরনো রাস্তার মাটি কেটে পুকুরের পাড় তৈরি করা হচ্ছে। এতে অভিযোগকারীদের দাবি, এটি সরকারি রাস্তা। যা কেটে ব্যক্তিগত পুকুর তৈরি করছেন আনহার মিয়ার লোকজন। তবে আনহার মিয়ার দাবি, এটি সরকারি রাস্তা নয়। তার মালিকানা জায়গা। এ সময় তুচ্ছ কথা নিয়ে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে অভিযোগকারীদের মধ্যে আয়াছ মিয়া, মিজান মিয়াসহ উভয়পক্ষের ৫ জন আহত হন। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। যে কোন সময় আবারো বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা বিরাজ করছে।
এর আগে মোহাম্মপুর গ্রামের অন্য দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১ জন নিহতসহ অসংখ্য লোক আহত হন। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মোহাম্মদপুর।