স্মার্ট সিটি উপহারের অঙ্গীকার রেজাউলের

পর্যটন নগরী গড়ার অঙ্গীকার শাহাদাতের

করোনার কারণে স্থগিত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২৭ জানুয়ারি। নির্বাচন কমিশনের বেধে দেয়া সময় মেনে গতকাল থেকে শুরু হল নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা। বহরদার বাড়ি জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় ও পারিবারিক কবর স্থানে পিতা-মাতা, পূর্বপুরুষদের কবর জেয়ারত ও শাহ আমানত মাজার জেয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের মেয়র পদপ্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। এ সময় রেজাউল করিম চৌধুরীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, সদস্য সামশুল আলম, মহানগর যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক ফরিদ মাহমুদসহ নেতাকর্মীরা।

স্বচ্ছ ও স্মার্ট চট্টগ্রাম সিটি গড়ার অংগীকার নিয়ে প্রচারণার শুরুতে মেয়র পদপ্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদানে চট্টগ্রাম এখন উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছে। চট্টগ্রামের উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রাকে অধিকতর মসৃণ ও গতিশীল করতে আমি আমার দলীয় প্রতীক নৌকায় আপনাদের ভোট প্রত্যাশা করছি। পাহাড়, সমতল, সাগর, নদীর অপূর্ব সমাহারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অর্থনীতির অপার সম্ভাবনাকে জাতির জনক ও তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যথাযথ মূল্যায়ন করেছেন। আর কেউ সেভাবে চট্টগ্রামকে মূল্যায়নে কেবল ব্যর্থ হয়েছে তাই নয়, বরং চট্টগ্রামকে তারা অবহেলাই করেছে। চট্টগ্রামের মানুষের ভালবাসা ও রায় নিয়ে প্রয়াত জননেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রথমে মেয়র নির্বাচিত হলে তিনি চট্টগ্রামের উন্নয়নের নব দুয়ার খুলে দিয়েছিলেন। তৎকালীন বিএনপি সরকারের চরম অসহযোগিতা সত্বেও তিনি করপোরেশনে আয়ের খাত সৃষ্টি করে নিজস্ব বাজেটে চট্টগ্রামের অভাবনীয় উন্নয়ন সূচিত করেছিলেন। আমি বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার মনোনীত প্রার্থী, সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সম্মূখযোদ্ধা ও মহিউদ্দিন চৌধুরীর ঘনিষ্ট সহচর হিসেবে কথা দিলাম, মেয়র নির্বাচিত হয়ে আমি জনগণের শক্তি ও মতামতকে পাথেয় করে আধুনিক সুযোগ সুবিধার শতভাগ প্রয়োগের মাধ্যমে চট্টগ্রামকে একটি স্বচ্ছ ও স্মার্ট সিটিতে পরিণত করব। যেখানে সহজেই নাগরিকরা সব প্রকার আধুনিক সেবা লাভ করবে। এরপর তিনি নগরীর ১ নং দক্ষিণ পাহাড়তলী, ২নং জালালাবাদ ও ৩নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেছেন।

শনিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২১ , ২৫ পৌষ ১৪২৭, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

চসিক নির্বাচন

স্মার্ট সিটি উপহারের অঙ্গীকার রেজাউলের

পর্যটন নগরী গড়ার অঙ্গীকার শাহাদাতের

চট্টগ্রাম ব্যুরো

করোনার কারণে স্থগিত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২৭ জানুয়ারি। নির্বাচন কমিশনের বেধে দেয়া সময় মেনে গতকাল থেকে শুরু হল নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা। বহরদার বাড়ি জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় ও পারিবারিক কবর স্থানে পিতা-মাতা, পূর্বপুরুষদের কবর জেয়ারত ও শাহ আমানত মাজার জেয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের মেয়র পদপ্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। এ সময় রেজাউল করিম চৌধুরীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, সদস্য সামশুল আলম, মহানগর যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক ফরিদ মাহমুদসহ নেতাকর্মীরা।

স্বচ্ছ ও স্মার্ট চট্টগ্রাম সিটি গড়ার অংগীকার নিয়ে প্রচারণার শুরুতে মেয়র পদপ্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদানে চট্টগ্রাম এখন উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছে। চট্টগ্রামের উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রাকে অধিকতর মসৃণ ও গতিশীল করতে আমি আমার দলীয় প্রতীক নৌকায় আপনাদের ভোট প্রত্যাশা করছি। পাহাড়, সমতল, সাগর, নদীর অপূর্ব সমাহারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অর্থনীতির অপার সম্ভাবনাকে জাতির জনক ও তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যথাযথ মূল্যায়ন করেছেন। আর কেউ সেভাবে চট্টগ্রামকে মূল্যায়নে কেবল ব্যর্থ হয়েছে তাই নয়, বরং চট্টগ্রামকে তারা অবহেলাই করেছে। চট্টগ্রামের মানুষের ভালবাসা ও রায় নিয়ে প্রয়াত জননেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রথমে মেয়র নির্বাচিত হলে তিনি চট্টগ্রামের উন্নয়নের নব দুয়ার খুলে দিয়েছিলেন। তৎকালীন বিএনপি সরকারের চরম অসহযোগিতা সত্বেও তিনি করপোরেশনে আয়ের খাত সৃষ্টি করে নিজস্ব বাজেটে চট্টগ্রামের অভাবনীয় উন্নয়ন সূচিত করেছিলেন। আমি বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধু কন্যার মনোনীত প্রার্থী, সর্বোপরি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সম্মূখযোদ্ধা ও মহিউদ্দিন চৌধুরীর ঘনিষ্ট সহচর হিসেবে কথা দিলাম, মেয়র নির্বাচিত হয়ে আমি জনগণের শক্তি ও মতামতকে পাথেয় করে আধুনিক সুযোগ সুবিধার শতভাগ প্রয়োগের মাধ্যমে চট্টগ্রামকে একটি স্বচ্ছ ও স্মার্ট সিটিতে পরিণত করব। যেখানে সহজেই নাগরিকরা সব প্রকার আধুনিক সেবা লাভ করবে। এরপর তিনি নগরীর ১ নং দক্ষিণ পাহাড়তলী, ২নং জালালাবাদ ও ৩নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেছেন।