এমপি নিজাম ও একরামের অস্ত্র এলাকায় ঢুকছে নির্বাচনকে বানচাল করতে : কাদের মির্জা

নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন, এমপি নিজাম হাজারী, এমপি একরাম, তার ছেলে, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বাদলের অস্ত্র এলাকায় ঢুকেছে, তাদের সঙ্গে প্রশাসনের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল বা প্রশ্নবিদ্ধ করার সব ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে জনগণের কাক্সিক্ষত বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।

তিনি বলেন, এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে আমাদের নেতা এলাকার এমপি ওবায়দুল কাদের ও নির্বাচন কমিশনার শাহাদাত হোসেন। শাহাদাত হোসেন সাহেবের আজকে আসার কথা ছিল কিন্তু আসেননি।

তিনি বলেন, কেউ যদি নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করে, কেউ যদি আমার নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে আসেন তাহলে এর পরিণতি ভালো হবে না। জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, গাবের লাঠি তৈরি করে রাখেন ফেনী থকে কবিরহাট, কোম্পানিগঞ্জের বাইর থেকে কোন সন্ত্রাসী এলে তাদের ফেরত যেতে দেয়া হবে না। শুধু ধরে ধরে গিরা-গারা ছেঁচি হালাবেন (ফেলবেন)। শয়তানের জায়গা পাননা সালারা। এক যুবলীগ নেত্রী মোবাইলে আমাকে হুমকি-ধমকি দিল আমি প্রশাসনকে বললাম কিছুই করল না। দলের দুর্নীতিবাজ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করে জামায়াত-শিবির ক্যাডার ও ষড়যন্ত্রকারীদের পছন্দমতো পুলিশ প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ দিচ্ছে কেন্দ্রে শয়তানি করার জন্য এটা কিসের আলামত?

আবদুল কাদের বলেন, এমপি একরাম বিএনপির নেতা নোয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র হারুনকে দিয়ে গত রাতে টাকা পাঠিয়েছে কমিশনারদের কেনার জন্য। যাতে তারা ভোটকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন। আমার লাশ ফেলে দেন। আরে আমি এসব ভয় পাই না। আমার নেতা বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানিরা ফাঁসির আদেশ দিয়ে কবর খুঁড়ে দেখানোর পর তিনি বলেছিলেন মুসলমান একবার মরে দুইবার নয়। ষড়যন্ত্রকারীদের বলি তোমরাও আমাকে একবার মারতে পারবে দুবার নয়। আমি সে নেতার আদর্শের কর্মী।এসব ভয় দেখাই লাভ নাই।

বুধবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২১ , ২৯ পৌষ ১৪২৭, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

এমপি নিজাম ও একরামের অস্ত্র এলাকায় ঢুকছে নির্বাচনকে বানচাল করতে : কাদের মির্জা

প্রতিনিধি, নোয়াখালী

নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন, এমপি নিজাম হাজারী, এমপি একরাম, তার ছেলে, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বাদলের অস্ত্র এলাকায় ঢুকেছে, তাদের সঙ্গে প্রশাসনের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল বা প্রশ্নবিদ্ধ করার সব ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে জনগণের কাক্সিক্ষত বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।

তিনি বলেন, এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে আমাদের নেতা এলাকার এমপি ওবায়দুল কাদের ও নির্বাচন কমিশনার শাহাদাত হোসেন। শাহাদাত হোসেন সাহেবের আজকে আসার কথা ছিল কিন্তু আসেননি।

তিনি বলেন, কেউ যদি নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করে, কেউ যদি আমার নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে আসেন তাহলে এর পরিণতি ভালো হবে না। জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, গাবের লাঠি তৈরি করে রাখেন ফেনী থকে কবিরহাট, কোম্পানিগঞ্জের বাইর থেকে কোন সন্ত্রাসী এলে তাদের ফেরত যেতে দেয়া হবে না। শুধু ধরে ধরে গিরা-গারা ছেঁচি হালাবেন (ফেলবেন)। শয়তানের জায়গা পাননা সালারা। এক যুবলীগ নেত্রী মোবাইলে আমাকে হুমকি-ধমকি দিল আমি প্রশাসনকে বললাম কিছুই করল না। দলের দুর্নীতিবাজ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করে জামায়াত-শিবির ক্যাডার ও ষড়যন্ত্রকারীদের পছন্দমতো পুলিশ প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ দিচ্ছে কেন্দ্রে শয়তানি করার জন্য এটা কিসের আলামত?

আবদুল কাদের বলেন, এমপি একরাম বিএনপির নেতা নোয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র হারুনকে দিয়ে গত রাতে টাকা পাঠিয়েছে কমিশনারদের কেনার জন্য। যাতে তারা ভোটকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন। আমার লাশ ফেলে দেন। আরে আমি এসব ভয় পাই না। আমার নেতা বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানিরা ফাঁসির আদেশ দিয়ে কবর খুঁড়ে দেখানোর পর তিনি বলেছিলেন মুসলমান একবার মরে দুইবার নয়। ষড়যন্ত্রকারীদের বলি তোমরাও আমাকে একবার মারতে পারবে দুবার নয়। আমি সে নেতার আদর্শের কর্মী।এসব ভয় দেখাই লাভ নাই।