দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত দুই মাসে একদিনে এটাই সর্বনিম্ন মৃত্যু। এর আগে গত বছরের ১৪ নভেম্বর করোনায় মারা গিয়েছিলেন ১৪ জন। দেশে এ নিয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৮৩৩ জনের। এছাড়া নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮৯০ জন। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৪ হাজার ৯১০ জনে। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮৪১ জন, এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৫২২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৬ হাজার ৩৩৮টি, অ্যান্টিজেন টেস্টসহ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৫ হাজার ৭২৭টি। এখন পর্যন্ত ৩৪ লাখ ১ হাজার ৫০৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ, এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। মৃত্যু বরণকারীদের মধ্যে ৬ জন পুরুষ এবং ৮ জন নারী। এ পর্যন্ত পুরুষ ৫ হাজার ৯৪৩ জন এবং নারী মৃত্যুবরণ করেছেন ১ হাজার ৮৯০ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ ঊর্ধ্ব ১০ জন এবং ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন। বিভাগ বিশ্লেষণে দেখা যায়, মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১০ জন, চট্টগ্রামের ২ জন, সিলেটের ১ জন এবং খুলনায় ১ জন মারা গেছেন। ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ১৩ জন এবং বাসায় মৃত্যুবরণ করেন ১ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ১১৬ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১২৮ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন ৯৭ হাজার ৭৭৬ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৮০ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১১ হাজার ১৯৬ জন। দেশে গত ৮ মার্চ করোনাভাইরাসে সংক্রমিত (কোভিড-১৯) প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২১ , ৩০ পৌষ ১৪২৭, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত দুই মাসে একদিনে এটাই সর্বনিম্ন মৃত্যু। এর আগে গত বছরের ১৪ নভেম্বর করোনায় মারা গিয়েছিলেন ১৪ জন। দেশে এ নিয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৮৩৩ জনের। এছাড়া নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮৯০ জন। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৪ হাজার ৯১০ জনে। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৮৪১ জন, এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৫২২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৬ হাজার ৩৩৮টি, অ্যান্টিজেন টেস্টসহ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৫ হাজার ৭২৭টি। এখন পর্যন্ত ৩৪ লাখ ১ হাজার ৫০৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ, এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। মৃত্যু বরণকারীদের মধ্যে ৬ জন পুরুষ এবং ৮ জন নারী। এ পর্যন্ত পুরুষ ৫ হাজার ৯৪৩ জন এবং নারী মৃত্যুবরণ করেছেন ১ হাজার ৮৯০ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ ঊর্ধ্ব ১০ জন এবং ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন। বিভাগ বিশ্লেষণে দেখা যায়, মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১০ জন, চট্টগ্রামের ২ জন, সিলেটের ১ জন এবং খুলনায় ১ জন মারা গেছেন। ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ১৩ জন এবং বাসায় মৃত্যুবরণ করেন ১ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ১১৬ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১২৮ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন ৯৭ হাজার ৭৭৬ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৮০ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১১ হাজার ১৯৬ জন। দেশে গত ৮ মার্চ করোনাভাইরাসে সংক্রমিত (কোভিড-১৯) প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।