ডেটার বিশ্বাসযোগ্যতা, হস্তান্তরযোগ্যতা, বিভ্রান্তি দূরীকরণ ও অবাধ ব্যবহার নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে ডেটাফুল। পাশাপাশি সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ডেটা সহজে পাবার ক্ষেত্রে জনগণের জটিলতা নিরসন করবে। চাওয়া-মাত্র ব্যবহার উপোযোগী বাংলাদেশি উন্মুক্ত ডেটার ওয়েব প্লাটফর্ম ডেটাফুলের উদ্বোধনে এ আশা প্রকাশ করেছেন অতিথিরা। গতকাল অনলাইন প্লাটফর্ম জুমে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আশফাকুর রহমান।
বর্তমান যুগ তথ্যের যুগ- এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, তথ্যের সঠিক উপস্থাপন বিভ্রান্তি দূর করে। তথ্যর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা দরকার। তিনি আরও বলেন, তথ্যর অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করে আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে, যা নিশ্চিতে ডেটাফুল ভূমিকা রাখতে পারবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাবেক মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি (১২ পৃষ্ঠার পর)
ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আআমস আরেফিন সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘ডেটাফুলের শুরু থেকেই পাশে ছিলাম। সৃজনশীলতা, চিন্তাচেতনার বিকাশে বিভিন্ন ধরনের ডেটার প্রয়োজন রয়েছে। ডেটা দেশের সম্পদ। ডেটা হচ্ছে পরিকল্পনার কাঁচামাল। ডেটাফুলের এই তথ্য সরকারকে সহায়তা করবে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাবেক মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েন বলেন, ‘পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিভিন্ন তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছাতে ডেটাফুল ভূমিকা রাখবে।’
রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১ , ৩ মাঘ ১৪২৭, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
ডেটার বিশ্বাসযোগ্যতা, হস্তান্তরযোগ্যতা, বিভ্রান্তি দূরীকরণ ও অবাধ ব্যবহার নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে ডেটাফুল। পাশাপাশি সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ডেটা সহজে পাবার ক্ষেত্রে জনগণের জটিলতা নিরসন করবে। চাওয়া-মাত্র ব্যবহার উপোযোগী বাংলাদেশি উন্মুক্ত ডেটার ওয়েব প্লাটফর্ম ডেটাফুলের উদ্বোধনে এ আশা প্রকাশ করেছেন অতিথিরা। গতকাল অনলাইন প্লাটফর্ম জুমে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আশফাকুর রহমান।
বর্তমান যুগ তথ্যের যুগ- এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, তথ্যের সঠিক উপস্থাপন বিভ্রান্তি দূর করে। তথ্যর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা দরকার। তিনি আরও বলেন, তথ্যর অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করে আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে, যা নিশ্চিতে ডেটাফুল ভূমিকা রাখতে পারবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাবেক মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি (১২ পৃষ্ঠার পর)
ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আআমস আরেফিন সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘ডেটাফুলের শুরু থেকেই পাশে ছিলাম। সৃজনশীলতা, চিন্তাচেতনার বিকাশে বিভিন্ন ধরনের ডেটার প্রয়োজন রয়েছে। ডেটা দেশের সম্পদ। ডেটা হচ্ছে পরিকল্পনার কাঁচামাল। ডেটাফুলের এই তথ্য সরকারকে সহায়তা করবে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাবেক মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েন বলেন, ‘পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিভিন্ন তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছাতে ডেটাফুল ভূমিকা রাখবে।’