বটিয়াঘাটা উপজেলার খাদ্যগুদামে মঙ্গলবার পর্যন্ত এক গ্রাম ধানও সংগ্রহ হয়নি। গতবছর ১৪ নভেম্বর থেকে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত। বটিয়াঘাটা খাদ্যগুদামে চলতি আমন মৌসুমে ধান সংগ্রহ লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে ৪৪০ টন। সরকারি মূল্য নির্ধারণ প্রতি মণ ধানের দাম ১০৪০ টাকা। কিন্তু বাজারে প্রতিমন ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১১শ’ হতে ১২শ’ টাকা। ফলে কোন কৃষক সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী নন। সেকারণে এ পর্যন্ত একটি ধানও সংগ্রহ হয়নি।
অপরদিকে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহর লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে ১০৮৬ টন। এর মধ্যে সিদ্ধ চাল ক্রয়ের লক্ষ্য মাত্রা ছিলো ৮৯৬ টন সংগ্রহীত হয়েছে মাত্র ১২৫ টন। আতপ চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১৯০ টন। তবে কোন চালও সংগৃহীত হয়নি। সিদ্ধ চালের সরকারি মুল্য কেজি প্রতি ৩৭ টাকা এবং আতপ চাল সংগৃহ মুল্য কেজি প্রতি ৩৬ টাকা। এব্যাপারে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা অসিম কুমার মন্ডল জানান, সরকারি ক্রয় মূল্য অপেক্ষা বাজার দর বেশি হওয়ায় কৃষকরা গুদামে ধান বিক্রি করছেনা। তবে সরকারের সঙ্গে মিল মালিকদের চুক্তি হওয়ায় তারা ভর্তুকি দিয়েও কিছু চাল সরবরাহ করছে।
বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১ , ৬ মাঘ ১৪২৭, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, বটিয়াঘাটা (খুলনা)
বটিয়াঘাটা উপজেলার খাদ্যগুদামে মঙ্গলবার পর্যন্ত এক গ্রাম ধানও সংগ্রহ হয়নি। গতবছর ১৪ নভেম্বর থেকে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত। বটিয়াঘাটা খাদ্যগুদামে চলতি আমন মৌসুমে ধান সংগ্রহ লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে ৪৪০ টন। সরকারি মূল্য নির্ধারণ প্রতি মণ ধানের দাম ১০৪০ টাকা। কিন্তু বাজারে প্রতিমন ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১১শ’ হতে ১২শ’ টাকা। ফলে কোন কৃষক সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী নন। সেকারণে এ পর্যন্ত একটি ধানও সংগ্রহ হয়নি।
অপরদিকে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহর লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে ১০৮৬ টন। এর মধ্যে সিদ্ধ চাল ক্রয়ের লক্ষ্য মাত্রা ছিলো ৮৯৬ টন সংগ্রহীত হয়েছে মাত্র ১২৫ টন। আতপ চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১৯০ টন। তবে কোন চালও সংগৃহীত হয়নি। সিদ্ধ চালের সরকারি মুল্য কেজি প্রতি ৩৭ টাকা এবং আতপ চাল সংগৃহ মুল্য কেজি প্রতি ৩৬ টাকা। এব্যাপারে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা অসিম কুমার মন্ডল জানান, সরকারি ক্রয় মূল্য অপেক্ষা বাজার দর বেশি হওয়ায় কৃষকরা গুদামে ধান বিক্রি করছেনা। তবে সরকারের সঙ্গে মিল মালিকদের চুক্তি হওয়ায় তারা ভর্তুকি দিয়েও কিছু চাল সরবরাহ করছে।