সিরাজগঞ্জ পৌরসভার নবনির্বাচিত কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম খান হত্যাকাণ্ডের মূল ঘাতক জাহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে ঢাকা হতে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় থানা পুলিশ আটক করে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা চায়নিজ ছোরাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল দুপুরে সিরাজগঞ্জ সদর থানা প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম বিপিএম। গ্রেপ্তারের পর সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। ঘাতক জাহিদুল ইসলামের বয়স ২০। তার পিতা বেপারীপাড়ার টিক্কা বেপারী। সে পেশায় কাঠ মিস্ত্রীর সহকারী।
গত ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ৬নং ওয়ার্ডের ফল ঘোষণার পর বিজয়ী কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম খানকে ছুরিকাঘাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। পরে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন বুদ্দিনসহ নামে বেনামে ৮০ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত তরিকুল ইসলাম খানের ছেলে ইকরামুল হাসান খান হৃদয়।
এর আগে স্বপন বেপারী নামে আরও একজন এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম জানিয়েছেন, চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১ , ৯ মাঘ ১৪২৭, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪২
জেলা বার্তা পরিবেশক, সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জ পৌরসভার নবনির্বাচিত কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম খান হত্যাকাণ্ডের মূল ঘাতক জাহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে ঢাকা হতে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় থানা পুলিশ আটক করে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা চায়নিজ ছোরাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল দুপুরে সিরাজগঞ্জ সদর থানা প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম বিপিএম। গ্রেপ্তারের পর সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। ঘাতক জাহিদুল ইসলামের বয়স ২০। তার পিতা বেপারীপাড়ার টিক্কা বেপারী। সে পেশায় কাঠ মিস্ত্রীর সহকারী।
গত ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ৬নং ওয়ার্ডের ফল ঘোষণার পর বিজয়ী কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম খানকে ছুরিকাঘাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। পরে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন বুদ্দিনসহ নামে বেনামে ৮০ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত তরিকুল ইসলাম খানের ছেলে ইকরামুল হাসান খান হৃদয়।
এর আগে স্বপন বেপারী নামে আরও একজন এজাহারভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম জানিয়েছেন, চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।