যশোরের শার্শা উপজেলায় ২৪ দিন বয়সের শিশু তামিমকে ৩ দিন পর কলোরোয়া সীমান্ত থেকে উদ্ধার করেছে যশোর পিআইবি সদস্যরা। ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে এক নারী ও তার শ্বশুরকে আটক করা হয়েছে। উদ্ধারের পর শিশুটিকে তার বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে।
আটককৃতরা হচ্ছেন, সাতক্ষীরা কলোরোয়া থানার সোনাবাড়িয়া গ্রামের মিলন গাজীর স্ত্রী সালমা খাতুন (২৩) ও তার শশুড় বাছের গাজীর ছেলে লুৎফর গাজী। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পিবিআই হেফাজতে নেয়া হয়েছে। শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম খান জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে শার্শার বাগ আচড়া থেকে শিশুটি অপহৃত হওয়ার পরই তাকে উদ্ধারের জন্য মাঠে নামে পুলিশ। শার্শা থানা পুলিশ ও পিবিআইয়ের যৌথ প্রচেষ্টায় শনিবার রাতে কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামের লুৎফর রহমান গাজীর বাড়ী থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
শিশুর বাবা উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের আশরাফুল ইসলাম বলেন, অপরিচিত এক নারী এসে মাতৃত্বকালীন কার্ড ও টাকা দেবার কথা বলে স্ত্রী ও আমার বাবাকে বাগআঁচড়া বাজারে নিয়ে যায়। সেখানে স্ত্রী ও আমার বাবা নাশতা করার সময় ওই নারী আমার ২৪ দিনের ছেলেকে কোলে নিয়ে রেস্তোরাঁর বাইরে যায়। পরে তাকে আর পাওয়া যায়নি। পুলিশি তৎপরতায় সন্তান উদ্ধারে খুশি তারা।
মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২১ , ১২ মাঘ ১৪২৭, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪২
যশোর অফিস
যশোরের শার্শা উপজেলায় ২৪ দিন বয়সের শিশু তামিমকে ৩ দিন পর কলোরোয়া সীমান্ত থেকে উদ্ধার করেছে যশোর পিআইবি সদস্যরা। ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে এক নারী ও তার শ্বশুরকে আটক করা হয়েছে। উদ্ধারের পর শিশুটিকে তার বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে।
আটককৃতরা হচ্ছেন, সাতক্ষীরা কলোরোয়া থানার সোনাবাড়িয়া গ্রামের মিলন গাজীর স্ত্রী সালমা খাতুন (২৩) ও তার শশুড় বাছের গাজীর ছেলে লুৎফর গাজী। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পিবিআই হেফাজতে নেয়া হয়েছে। শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম খান জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে শার্শার বাগ আচড়া থেকে শিশুটি অপহৃত হওয়ার পরই তাকে উদ্ধারের জন্য মাঠে নামে পুলিশ। শার্শা থানা পুলিশ ও পিবিআইয়ের যৌথ প্রচেষ্টায় শনিবার রাতে কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামের লুৎফর রহমান গাজীর বাড়ী থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
শিশুর বাবা উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের আশরাফুল ইসলাম বলেন, অপরিচিত এক নারী এসে মাতৃত্বকালীন কার্ড ও টাকা দেবার কথা বলে স্ত্রী ও আমার বাবাকে বাগআঁচড়া বাজারে নিয়ে যায়। সেখানে স্ত্রী ও আমার বাবা নাশতা করার সময় ওই নারী আমার ২৪ দিনের ছেলেকে কোলে নিয়ে রেস্তোরাঁর বাইরে যায়। পরে তাকে আর পাওয়া যায়নি। পুলিশি তৎপরতায় সন্তান উদ্ধারে খুশি তারা।