‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক’-এর যাত্রা শুরু

শুদ্ধসঙ্গীত শেখানোর প্রত্যয় নিয়ে রাজধানীতে চালু হলো সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক’। বুধবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সঙ্গীতশিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী মো. খুরশীদ আলম, লীনু বিল্লাহ প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী শেখ জসীম।

উদ্বোধনকালে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, এই প্রতিষ্ঠানটি গতানুগতিক মিউজিক স্কুল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। যেখানে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিক্ষিত প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত গুণীজনরা সম্পূর্ণ প্রায়োগিক শিক্ষা প্রদান করবেন, যা সত্যিকারভাবে আগামী বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে শিল্পী কলাকুশলীদের একটি সুশিক্ষিত প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলবে। প্রতিষ্ঠানটির হাত ধরে বিশ্বময় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বিস্তার সক্ষম হবে বলে আমরা শতভাগ বিশ্বাস করি।

আয়োজনের শেষে সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা পরিবেশন করেন।‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব

মিউজিক’-এর যাত্রা শুরু

া বিনোদন প্রতিবেদক

শুদ্ধসঙ্গীত শেখানোর প্রত্যয় নিয়ে রাজধানীতে চালু হলো সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক’। বুধবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সঙ্গীতশিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী মো. খুরশীদ আলম, লীনু বিল্লাহ প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী শেখ জসীম।

উদ্বোধনকালে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, এই প্রতিষ্ঠানটি গতানুগতিক মিউজিক স্কুল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। যেখানে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিক্ষিত প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত গুণীজনরা সম্পূর্ণ প্রায়োগিক শিক্ষা প্রদান করবেন, যা সত্যিকারভাবে আগামী বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে শিল্পী কলাকুশলীদের একটি সুশিক্ষিত প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলবে। প্রতিষ্ঠানটির হাত ধরে বিশ্বময় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বিস্তার সক্ষম হবে বলে আমরা শতভাগ বিশ্বাস করি।

আয়োজনের শেষে সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা পরিবেশন করেন।

শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২১ , ১৫ মাঘ ১৪২৭, ১৫ জমাদিউস সানি ১৪৪২

‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক’-এর যাত্রা শুরু

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

শুদ্ধসঙ্গীত শেখানোর প্রত্যয় নিয়ে রাজধানীতে চালু হলো সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক’। বুধবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সঙ্গীতশিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী মো. খুরশীদ আলম, লীনু বিল্লাহ প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী শেখ জসীম।

উদ্বোধনকালে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, এই প্রতিষ্ঠানটি গতানুগতিক মিউজিক স্কুল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। যেখানে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিক্ষিত প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত গুণীজনরা সম্পূর্ণ প্রায়োগিক শিক্ষা প্রদান করবেন, যা সত্যিকারভাবে আগামী বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে শিল্পী কলাকুশলীদের একটি সুশিক্ষিত প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলবে। প্রতিষ্ঠানটির হাত ধরে বিশ্বময় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বিস্তার সক্ষম হবে বলে আমরা শতভাগ বিশ্বাস করি।

আয়োজনের শেষে সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা পরিবেশন করেন।‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব

মিউজিক’-এর যাত্রা শুরু

া বিনোদন প্রতিবেদক

শুদ্ধসঙ্গীত শেখানোর প্রত্যয় নিয়ে রাজধানীতে চালু হলো সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘টোন অ্যান্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক’। বুধবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সঙ্গীতশিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী মো. খুরশীদ আলম, লীনু বিল্লাহ প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী শেখ জসীম।

উদ্বোধনকালে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, এই প্রতিষ্ঠানটি গতানুগতিক মিউজিক স্কুল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। যেখানে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিক্ষিত প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত গুণীজনরা সম্পূর্ণ প্রায়োগিক শিক্ষা প্রদান করবেন, যা সত্যিকারভাবে আগামী বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে শিল্পী কলাকুশলীদের একটি সুশিক্ষিত প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলবে। প্রতিষ্ঠানটির হাত ধরে বিশ্বময় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বিস্তার সক্ষম হবে বলে আমরা শতভাগ বিশ্বাস করি।

আয়োজনের শেষে সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা পরিবেশন করেন।