রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন সমাপ্ত

রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাব সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের একাদশ অধিবেশনের সমাপনী দিন ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনা শেষে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ প্রস্তাব ভোটে দিলে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। গত ১৮ জানুয়ারি বছরের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিন রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ দেন। গত ১৯ জানুয়ারি চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব উত্থাপন করলে সরকারি দলের সদস্য উপাধ্যক্ষ মো. আবদুস শহীদ এ প্রস্তাব সমর্থন করেন। এর আগে সকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা ও উত্তর টেবিলে উপস্থাপন ও ৭১ বিধিতে নোটিশের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা শুরু হয়।

গতকাল অধিবেশনের শেষ দিনে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনায় অংশ নেন এবং সমাপনি ভাষণ দেন। এছাড়া আলোচনায় অংশ নেন, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, সরকারি দলের আমির হোসেন আমু, মনিরুল ইসলাম, আসলাম হোসেন সওদাগর ও মনোরঞ্জনশীল গোপাল।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্ব দেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার দ্বার প্রান্তে পৌঁছে গেছে। ’৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান বৈশ্বিক মহামারী সফলভাবে মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতি সচল রাখা সম্ভব হয়েছে। আমেরিকার বার্তা সংস্থার জরিপে করোনা মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষে এবং বিশ্বে ২০তম অবস্থানে রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে করোনার প্রকোপ কমে আসার পর আবার অর্থনীতি সচল করতেও সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ায় আজ দেশ আবার স্বাভাবিক কর্মকা-ে আসা শুরু করেছে। যেখানে বিশ্বের প্রায় সব দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক, সেখানে বাংলাদেশ এই বিশ্ব সংকটের মধ্যেও প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২৫ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এ অর্জন বিশ্বে তৃতীয় ও দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম স্থান।

চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, বৈশ্বিক মহামারী করোনার সফল মোকাবিলার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে আবার গতি ফিরে আসছে। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে ধনী দেশে রূপান্তর করতে ইতোপূর্বে নেয়া বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ পূর্ণ গতিতে এগিয়ে চলছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই এ সব শেষ হবে।

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন সমাপ্ত

একাদশ জাতীয় সংসদের একাদশ এবং ২০২১ সালের প্রথম অধিবেশন গতকাল শেষ হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর অধিবেশন সমাপ্তি সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির ঘোষণা পাঠ করার মধ্য দিয়ে শীতকালীন এ অধিবেশন শেষ হয়। বছরের প্রথম অধিবেশন হিসেবে সংবিধান অনুযায়ী অধিবেশনের প্রথম দিন গত ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ভাষণ দেন। পরদিন গত ১৯ জানুয়ারি চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব উত্থাপন করলে সরকারি দলের সদস্য উপাধ্যক্ষ মো. আবদুস শহীদ এ প্রস্তাব সমর্থন করেন। এরপর গত ১১ কার্য দিবস ভাষণের ওপর আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

এ অধিবেশনের ১২ কার্য দিবসে মোট ৬টি বিল পাস হয়েছে। আইন প্রণয়ন কার্যাবলী ছাড়াও এই অধিবেশনে কার্য প্রণালী-বিধির ৭১ বিধিতে ৪৬টি নোটিশ পাওয়া যায়। এ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর উত্তরদানের জন্য সর্বমোট ৮৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায়। তার মধ্যে তিনি ২৮টি প্রশ্নের উত্তর দেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের উত্তর দানের জন্য মোট ১৬৮৯টি প্রশ্ন পাওয়া যায়। এরমধ্যে ৮২০টি প্রশ্ন সম্পর্কে তারা উত্তর প্রদান করেছেন।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সমাপনি ভাষণে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে উন্নীত হবে। ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ তথা অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। তিনি আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়াসহ সংসদীয় অন্যান্য কার্যক্রমে সংসদ সদস্যদের সহনশীল আচরণ ও গঠনমূলক আলোচনা তাকে মুগ্ধ করেছে উল্লেখ করে বলেন, ‘রাষ্ট্র পরিচালনায় সঠিক দিক নির্দেশনা, গতিশীল নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশের জন্য গৌরব ও সম্মান বয়ে আনার জন্য সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সশ্রদ্ধ অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

স্পিকার সংসদ পরিচালনায় সহযোগিতা করায় বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। এছাড়া সংসদ উপনেতা, মন্ত্রীসভার সদস্য, চিফ হুইপ ও হুইপ এবং সব সংসদ-সদস্যের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়া তিনি ডেপুটি স্পিকার ও সভাপতিম-লীর সদস্য, সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী জাতীয় দৈনিক, বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা, বাংলাদেশ বেতার, সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ দেশের সব গণমাধ্যমের সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ধন্যবাদ জানান।

বুধবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২০ মাঘ ১৪২৭, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪২

সংসদে

রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন সমাপ্ত

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাব সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদের একাদশ অধিবেশনের সমাপনী দিন ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনা শেষে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ প্রস্তাব ভোটে দিলে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। গত ১৮ জানুয়ারি বছরের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিন রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ দেন। গত ১৯ জানুয়ারি চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব উত্থাপন করলে সরকারি দলের সদস্য উপাধ্যক্ষ মো. আবদুস শহীদ এ প্রস্তাব সমর্থন করেন। এর আগে সকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা ও উত্তর টেবিলে উপস্থাপন ও ৭১ বিধিতে নোটিশের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা শুরু হয়।

গতকাল অধিবেশনের শেষ দিনে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনায় অংশ নেন এবং সমাপনি ভাষণ দেন। এছাড়া আলোচনায় অংশ নেন, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, সরকারি দলের আমির হোসেন আমু, মনিরুল ইসলাম, আসলাম হোসেন সওদাগর ও মনোরঞ্জনশীল গোপাল।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্ব দেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার দ্বার প্রান্তে পৌঁছে গেছে। ’৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান বৈশ্বিক মহামারী সফলভাবে মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতি সচল রাখা সম্ভব হয়েছে। আমেরিকার বার্তা সংস্থার জরিপে করোনা মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষে এবং বিশ্বে ২০তম অবস্থানে রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে করোনার প্রকোপ কমে আসার পর আবার অর্থনীতি সচল করতেও সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ায় আজ দেশ আবার স্বাভাবিক কর্মকা-ে আসা শুরু করেছে। যেখানে বিশ্বের প্রায় সব দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক, সেখানে বাংলাদেশ এই বিশ্ব সংকটের মধ্যেও প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২৫ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এ অর্জন বিশ্বে তৃতীয় ও দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম স্থান।

চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, বৈশ্বিক মহামারী করোনার সফল মোকাবিলার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে আবার গতি ফিরে আসছে। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে ধনী দেশে রূপান্তর করতে ইতোপূর্বে নেয়া বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ পূর্ণ গতিতে এগিয়ে চলছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই এ সব শেষ হবে।

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন সমাপ্ত

একাদশ জাতীয় সংসদের একাদশ এবং ২০২১ সালের প্রথম অধিবেশন গতকাল শেষ হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর অধিবেশন সমাপ্তি সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির ঘোষণা পাঠ করার মধ্য দিয়ে শীতকালীন এ অধিবেশন শেষ হয়। বছরের প্রথম অধিবেশন হিসেবে সংবিধান অনুযায়ী অধিবেশনের প্রথম দিন গত ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ভাষণ দেন। পরদিন গত ১৯ জানুয়ারি চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব উত্থাপন করলে সরকারি দলের সদস্য উপাধ্যক্ষ মো. আবদুস শহীদ এ প্রস্তাব সমর্থন করেন। এরপর গত ১১ কার্য দিবস ভাষণের ওপর আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

এ অধিবেশনের ১২ কার্য দিবসে মোট ৬টি বিল পাস হয়েছে। আইন প্রণয়ন কার্যাবলী ছাড়াও এই অধিবেশনে কার্য প্রণালী-বিধির ৭১ বিধিতে ৪৬টি নোটিশ পাওয়া যায়। এ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর উত্তরদানের জন্য সর্বমোট ৮৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায়। তার মধ্যে তিনি ২৮টি প্রশ্নের উত্তর দেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের উত্তর দানের জন্য মোট ১৬৮৯টি প্রশ্ন পাওয়া যায়। এরমধ্যে ৮২০টি প্রশ্ন সম্পর্কে তারা উত্তর প্রদান করেছেন।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সমাপনি ভাষণে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে উন্নীত হবে। ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ তথা অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। তিনি আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়াসহ সংসদীয় অন্যান্য কার্যক্রমে সংসদ সদস্যদের সহনশীল আচরণ ও গঠনমূলক আলোচনা তাকে মুগ্ধ করেছে উল্লেখ করে বলেন, ‘রাষ্ট্র পরিচালনায় সঠিক দিক নির্দেশনা, গতিশীল নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশের জন্য গৌরব ও সম্মান বয়ে আনার জন্য সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সশ্রদ্ধ অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

স্পিকার সংসদ পরিচালনায় সহযোগিতা করায় বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। এছাড়া সংসদ উপনেতা, মন্ত্রীসভার সদস্য, চিফ হুইপ ও হুইপ এবং সব সংসদ-সদস্যের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়া তিনি ডেপুটি স্পিকার ও সভাপতিম-লীর সদস্য, সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী জাতীয় দৈনিক, বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা, বাংলাদেশ বেতার, সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ দেশের সব গণমাধ্যমের সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ধন্যবাদ জানান।