কুমিল্লায় সিএনজিচালক হত্যা

আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের দক্ষিণ শরীফপুর গ্রামের সিএনজিচালক মো. জনি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদী সমাবেশ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল সকাল ১০টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার কয়েকশ’ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এতে বক্তব্য রাখেন নিহত জনির বাবা রিপন মিয়া, মা আলেয়া বেগম, স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ আলম, জাহাঙ্গীর আলম, সুলতান আহম্মেদ মাস্টার, কানু সর্দার, আপন মজুমদার প্রমুখ।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জেরে গত বছরের ১৫ অক্টোবর বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী চক্র সিএনজিচালক মো. জনিকে পরিকল্পিতভাবে খুন করে। এ ঘটনায় জনির বাবা বাদী হয়ে সাগর হোসেন, হুমায়ুন মিয়া, শাকিল ও অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে কোতয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন। বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি।

প্রায় ৪ মাসেও এ হত্যাকা-ের ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। তারা অবিলম্বে জনির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পরিদর্শক গোলাম মোস্তফা জানান, ইতোমধ্যে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া গেছে, তা যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৩ মাঘ ১৪২৭, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪২

কুমিল্লায় সিএনজিচালক হত্যা

আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

জেলা বার্তা পরিবেশক, কুমিল্লা

image

কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের দক্ষিণ শরীফপুর গ্রামের সিএনজিচালক মো. জনি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদী সমাবেশ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল সকাল ১০টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার কয়েকশ’ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এতে বক্তব্য রাখেন নিহত জনির বাবা রিপন মিয়া, মা আলেয়া বেগম, স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ আলম, জাহাঙ্গীর আলম, সুলতান আহম্মেদ মাস্টার, কানু সর্দার, আপন মজুমদার প্রমুখ।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জেরে গত বছরের ১৫ অক্টোবর বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী চক্র সিএনজিচালক মো. জনিকে পরিকল্পিতভাবে খুন করে। এ ঘটনায় জনির বাবা বাদী হয়ে সাগর হোসেন, হুমায়ুন মিয়া, শাকিল ও অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে কোতয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন। বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি।

প্রায় ৪ মাসেও এ হত্যাকা-ের ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। তারা অবিলম্বে জনির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পরিদর্শক গোলাম মোস্তফা জানান, ইতোমধ্যে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া গেছে, তা যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।