পতন দ্বিগুণ, উত্থান একগুণ

সূচক বাড়লো মাত্র ২৩ পয়েন্ট

দীর্ঘদিন ধরে পতনের বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। এ কার্যদিবস কিছুটা উত্থান হলে তার পরের কার্যদিবসই পতন হচ্ছে। আর এই উত্থান ও পতনের মধ্যে ব্যবধান অনেক বেশি হচ্ছে। যেমন এক কার্যদিবস একগুণ উত্থান হলে পরের কার্যদিবসই দ্বিগুণহারে পতন হচ্ছে। ৬৬ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়া এবং একই কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার নির্ধারণ সংক্রান্ত কারণে বড় বড় পতনে দুই দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১৭৩ পয়েন্ট সূচক কমেছে। আর গতকাল উত্থানে মাত্র ২৩ পয়েন্ট সূচক ফিরেছে ডিএসইতে। এদিন বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। একই সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৩.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১৮৮.২৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫.৩৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৮২.৯৬ পয়েন্টে এবং ১৯৬০.৮০ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে ৪৯৪ কোটি ৩১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিন থেকে ৩৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার।

ডিএসইতে গতকাল ৩৪৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ১৫৮টির বা ৪৫.৮০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১১১টির বা ৩২.১৭ শতাংশের এবং বাকি ৭৬টির বা ২২.৭৬ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫.২৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮.৮৩ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২০০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৯টির দর বেড়েছে, কমেছে ৭৩টির আর ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১৪ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ১৯টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৪৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৫৬ লাখ ৪৪ হাজার ৭৪৬টি শেয়ার ৭৪ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৪৮ কোটি ৪৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পাানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২৮ কোটি ৪২ লাখ ৩১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১০ লাখ টাকার প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৮০ লাখ ৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার।

এছাড়া বিবিএস কেবলসের ২৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ৭ লাখ ১৪ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১১ লাখ ২৩ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১ কোটি ৯৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ২ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২৯ লাখ ১৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৮৭ লাখ ৮১ হাজার টাকার, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৭২ লাখ ১০ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৩৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫১ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, শাশা ডেনিমসের ৯ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, সিমটেক্সের ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৫ হাজার টাকার এবং উত্তরা ব্যাংকের ২ কোটি ৫০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১১১টির বা ৩২.১৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের। গত রোববার ইনডেক্স এগ্রোর শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৫.৩০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫৮.৮০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬.৫০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ইনডেক্স এগ্রো ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আস।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের ৮.৪৪ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইলের ৬.১৬ শতাংশ, লিবরা ইনফিউশনের ৫.১৪ শতাংশ, মতিন স্পিনিংয়ের ৩.৯২ শতাংশ, তুংহাই নিটিংয়ের ৩.৭০ শতাংশ, রানার অটোমোবাইলসের ৩.৪২ শতাংশ, বিএসআরএম স্টিলের ৩.২৭ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩.১৬ শতাংশ এবং ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ২.৯৮ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৮টির বা ৪৫.৮০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের। গত রবিবার কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪০.৯০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৪.৯০ টাকায়।

অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪ টাকা বা ৯.৭৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯.৬৭ শতাংশ, আরএকে সিরামিকের ৯.০২ শতাংশ, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮.৪৮ শতাংশ, ইসলামি ইন্স্যুরেন্সের ৮.৪৪ শতাংশ, ন্যাশনাল ফিড মিলসের ৮.২১ শতাংশ, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের ৭.৬৯ শতাংশ, জিবিবি পাওয়ারের ৬.৭৪ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৫৭ শতাংশ এবং সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৬.৪৫ শতাংশ বেড়েছে।

মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল ২০২১ , ৩০ চৈত্র ১৪২৭ ২৯ শাবান ১৪৪২

পতন দ্বিগুণ, উত্থান একগুণ

সূচক বাড়লো মাত্র ২৩ পয়েন্ট

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

image

দীর্ঘদিন ধরে পতনের বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। এ কার্যদিবস কিছুটা উত্থান হলে তার পরের কার্যদিবসই পতন হচ্ছে। আর এই উত্থান ও পতনের মধ্যে ব্যবধান অনেক বেশি হচ্ছে। যেমন এক কার্যদিবস একগুণ উত্থান হলে পরের কার্যদিবসই দ্বিগুণহারে পতন হচ্ছে। ৬৬ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়া এবং একই কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার নির্ধারণ সংক্রান্ত কারণে বড় বড় পতনে দুই দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১৭৩ পয়েন্ট সূচক কমেছে। আর গতকাল উত্থানে মাত্র ২৩ পয়েন্ট সূচক ফিরেছে ডিএসইতে। এদিন বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। একই সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৩.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১৮৮.২৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫.৩৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৮২.৯৬ পয়েন্টে এবং ১৯৬০.৮০ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে ৪৯৪ কোটি ৩১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের দিন থেকে ৩৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার।

ডিএসইতে গতকাল ৩৪৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ১৫৮টির বা ৪৫.৮০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১১১টির বা ৩২.১৭ শতাংশের এবং বাকি ৭৬টির বা ২২.৭৬ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫.২৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮.৮৩ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২০০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮৯টির দর বেড়েছে, কমেছে ৭৩টির আর ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১৪ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ১৯টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৪৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৫৬ লাখ ৪৪ হাজার ৭৪৬টি শেয়ার ৭৪ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৪৮ কোটি ৪৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পাানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২৮ কোটি ৪২ লাখ ৩১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১০ লাখ টাকার প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৮০ লাখ ৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার।

এছাড়া বিবিএস কেবলসের ২৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ৭ লাখ ১৪ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১১ লাখ ২৩ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১ কোটি ৯৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ২ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২৯ লাখ ১৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৮৭ লাখ ৮১ হাজার টাকার, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৭২ লাখ ১০ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৩৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫১ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, শাশা ডেনিমসের ৯ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, সিমটেক্সের ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৫ হাজার টাকার এবং উত্তরা ব্যাংকের ২ কোটি ৫০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১১১টির বা ৩২.১৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের। গত রোববার ইনডেক্স এগ্রোর শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৫.৩০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫৮.৮০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬.৫০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ইনডেক্স এগ্রো ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আস।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের ৮.৪৪ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইলের ৬.১৬ শতাংশ, লিবরা ইনফিউশনের ৫.১৪ শতাংশ, মতিন স্পিনিংয়ের ৩.৯২ শতাংশ, তুংহাই নিটিংয়ের ৩.৭০ শতাংশ, রানার অটোমোবাইলসের ৩.৪২ শতাংশ, বিএসআরএম স্টিলের ৩.২৭ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩.১৬ শতাংশ এবং ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ২.৯৮ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৮টির বা ৪৫.৮০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের। গত রবিবার কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪০.৯০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৪.৯০ টাকায়।

অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪ টাকা বা ৯.৭৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯.৬৭ শতাংশ, আরএকে সিরামিকের ৯.০২ শতাংশ, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮.৪৮ শতাংশ, ইসলামি ইন্স্যুরেন্সের ৮.৪৪ শতাংশ, ন্যাশনাল ফিড মিলসের ৮.২১ শতাংশ, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের ৭.৬৯ শতাংশ, জিবিবি পাওয়ারের ৬.৭৪ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৫৭ শতাংশ এবং সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৬.৪৫ শতাংশ বেড়েছে।