রুশ কূটনীতিকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার একদিন পরই দশ মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব দিতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাবে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ বলেন, ১০ মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করা ছাড়াও মার্কিন প্রশাসনের আট কর্মকর্তাসহ রাশিয়ার রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে এমন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বেসরকারি বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করবে। আল-জাজিরা
তিনি বলেন, রাশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের তহবিল এবং এনজিওগুলোর কার্যক্রম বন্ধ করবে। এই সমস্ত এনজিও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে বলে রাশিয়া মনে করে। রাশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসার ক্ষেত্রে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেয়ার কথাও মস্কো ভেবে দেখছে।
এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ ও সাইবার হামলার অভিযোগে রাশিয়ার দশ কূটনীতিক এবং ৩২টি সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটো। এরপরই এমন সিদ্ধান্ত নিল রাশিয়া। এ ঘটনাকে অনেকে ছায়াযুদ্ধের পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করেছেন।
রবিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২১ , ৫ বৈশাখ ১৪২৮ ৫ রমজান ১৪৪২
রুশ কূটনীতিকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার একদিন পরই দশ মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব দিতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাবে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ বলেন, ১০ মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করা ছাড়াও মার্কিন প্রশাসনের আট কর্মকর্তাসহ রাশিয়ার রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে এমন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বেসরকারি বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করবে। আল-জাজিরা
তিনি বলেন, রাশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের তহবিল এবং এনজিওগুলোর কার্যক্রম বন্ধ করবে। এই সমস্ত এনজিও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে বলে রাশিয়া মনে করে। রাশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসার ক্ষেত্রে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেয়ার কথাও মস্কো ভেবে দেখছে।
এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ ও সাইবার হামলার অভিযোগে রাশিয়ার দশ কূটনীতিক এবং ৩২টি সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটো। এরপরই এমন সিদ্ধান্ত নিল রাশিয়া। এ ঘটনাকে অনেকে ছায়াযুদ্ধের পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করেছেন।