‘অসমাপ্ত চা’ দিয়ে ফিরলেন চাঁদনী

দর্শকপ্রিয় নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী চাঁদনী প্রায় পাঁচ বছর পর অভিনয়ে ফিরলেন। ‘অসমাপ্ত চা’ নামের একটি একক অভিনয়ের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। নিউয়েরা ফিকশনের প্রযোজনায় নির্মিত এই চলচ্চিত্রটির ইতিমধ্যে শুটিংয়ের কাজ শেষ হয়েছে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এটি মুক্তি পাবে। এর কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন মৌসুমী আচার্য্য। এটি পরিচালনা করেছেন- মাহমুদ নিয়াজ চন্দ্রদ্বীপ, তার সঙ্গে সহ-পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন- নাসিম পাপ্পু ও আশিউল ইসলাম। চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রাহকের কাজ করেছেন আরমান হোসেন।

চলচ্চিত্রটিতে দেখা যাবে একজন নারীর কন্যা থেকে স্ত্রী ও জননী হয়ে ওঠার গল্প তুলে ধরা হয়েছে। সময়ের পরিবর্তনে ও বাস্তবতার নিরিখে কীভাবে একটি মেয়ের ছোট ছোট স্বপ্ন, সাধ ও ইচ্ছাগুলো হারিয়ে যায়। নারীর কাঁধে যখন একে একে দায়িত্ব ও কর্তব্যের ভার এসে পড়তে থাকে, তখন তার নিচে চাপা পড়ে যায় ওই তার ছোট ছোট স্বপ্নগুলো। যা আমাদের বর্তমান সমাজেরই চিত্র।

চলচ্চিত্রটি প্রসঙ্গে নির্মাতা মাহমুদ নিয়াজ চন্দ্রদ্বীপ গণমাধ্যমকে বলেন,‘একক চরিত্রের মাধ্যমে একটা জীবনের গল্প বলার চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। আমাদের এই জীবনের বেশিরভাগ চাওয়া পাওয়াই অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ‘অসমাপ্ত চা?’ এমনই একটা উদাহরণ মাত্র।’

চাঁদনী বলেন, ‘ভালো লেগেছে ‘অসমাপ্ত চা’-এর গল্পটা। মানুষের জীবনে আসলে কোনকিছুই পরিপূর্ণতা পায়না। জীবনের সবকিছুর মোড় ঘুরে যায় যেকোন সময়, অনেক কিছু তখন অসমাপ্তই থেকে যায়। এই পাওয়া না পাওয়ার দোলাচলই আমাকে এই প্রযোজনার প্রতি আগ্রহী করে তুলেছে।’

মৌসুমী আচার্য্য বলেন, ‘নিউয়েরা ফিকশনের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলের জন্য এই স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। শুটিংয়ের কাজ শেষে হলেও আরও কিছু কাজ বাকি আছে, সেগুলো শেষ হলেই চলচ্চিত্রটি নিয়ে আমরা দর্শকদের সামনে হাজির হবো।’

সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১ , ৬ বৈশাখ ১৪২৮ ৬ রমজান ১৪৪২

‘অসমাপ্ত চা’ দিয়ে ফিরলেন চাঁদনী

image

দর্শকপ্রিয় নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী চাঁদনী প্রায় পাঁচ বছর পর অভিনয়ে ফিরলেন। ‘অসমাপ্ত চা’ নামের একটি একক অভিনয়ের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। নিউয়েরা ফিকশনের প্রযোজনায় নির্মিত এই চলচ্চিত্রটির ইতিমধ্যে শুটিংয়ের কাজ শেষ হয়েছে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এটি মুক্তি পাবে। এর কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন মৌসুমী আচার্য্য। এটি পরিচালনা করেছেন- মাহমুদ নিয়াজ চন্দ্রদ্বীপ, তার সঙ্গে সহ-পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন- নাসিম পাপ্পু ও আশিউল ইসলাম। চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রাহকের কাজ করেছেন আরমান হোসেন।

চলচ্চিত্রটিতে দেখা যাবে একজন নারীর কন্যা থেকে স্ত্রী ও জননী হয়ে ওঠার গল্প তুলে ধরা হয়েছে। সময়ের পরিবর্তনে ও বাস্তবতার নিরিখে কীভাবে একটি মেয়ের ছোট ছোট স্বপ্ন, সাধ ও ইচ্ছাগুলো হারিয়ে যায়। নারীর কাঁধে যখন একে একে দায়িত্ব ও কর্তব্যের ভার এসে পড়তে থাকে, তখন তার নিচে চাপা পড়ে যায় ওই তার ছোট ছোট স্বপ্নগুলো। যা আমাদের বর্তমান সমাজেরই চিত্র।

চলচ্চিত্রটি প্রসঙ্গে নির্মাতা মাহমুদ নিয়াজ চন্দ্রদ্বীপ গণমাধ্যমকে বলেন,‘একক চরিত্রের মাধ্যমে একটা জীবনের গল্প বলার চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। আমাদের এই জীবনের বেশিরভাগ চাওয়া পাওয়াই অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ‘অসমাপ্ত চা?’ এমনই একটা উদাহরণ মাত্র।’

চাঁদনী বলেন, ‘ভালো লেগেছে ‘অসমাপ্ত চা’-এর গল্পটা। মানুষের জীবনে আসলে কোনকিছুই পরিপূর্ণতা পায়না। জীবনের সবকিছুর মোড় ঘুরে যায় যেকোন সময়, অনেক কিছু তখন অসমাপ্তই থেকে যায়। এই পাওয়া না পাওয়ার দোলাচলই আমাকে এই প্রযোজনার প্রতি আগ্রহী করে তুলেছে।’

মৌসুমী আচার্য্য বলেন, ‘নিউয়েরা ফিকশনের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলের জন্য এই স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। শুটিংয়ের কাজ শেষে হলেও আরও কিছু কাজ বাকি আছে, সেগুলো শেষ হলেই চলচ্চিত্রটি নিয়ে আমরা দর্শকদের সামনে হাজির হবো।’