বেশকিছু বিষয় নিয়ে বিশ্বের দুই পরাশক্তি চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ক্রমশ খারাপের দিকে গেলেও জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে এ দুই দেশ। আল-জাজিরা
দুই দিনের বৈঠকের পর সাংহাইতে চীনের জলবায়ু-সংক্রান্ত দূত জি ঝেনহুয়া এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জলবায়ু-সংক্রান্ত বিশেষ দূত জন কেরির মধ্যে তারা এ সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করেছেন। তারা উভয়ই আরও নির্দিষ্ট পদক্ষেপে কার্বন নির্গমন হ্রাস করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন। এক যৌথ বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়েছে।
যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় একে অপরকে এবং অন্যান্য দেশের সঙ্গে একত্রে কাজ করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
প্রয়োজন অনুযায়ী গুরুত্ব এবং জরুরিভাবে এসব কাজ করা হবে। উভয় দেশই ২০২০-এর দশকে প্যারিস চুক্তি সমন্বিত তাপমাত্রা সীমার নাগালের মধ্যে রেখে নির্গমনকে হ্রাস করার লক্ষ্যে পদক্ষেপের বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবে।
পাশাপাশি স্বল্প-কার্বন শক্তিতে সুইচ করার ক্ষেত্রে তারা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থায়নে সহায়তা করবে।
চলতি সপ্তাহে জলবায়ু সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বেইজিং জানিয়েছে তারা এটির অপেক্ষায় রয়েছে।
যদিও ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং অংশ নেবেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১ , ৬ বৈশাখ ১৪২৮ ৬ রমজান ১৪৪২
বেশকিছু বিষয় নিয়ে বিশ্বের দুই পরাশক্তি চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ক্রমশ খারাপের দিকে গেলেও জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে এ দুই দেশ। আল-জাজিরা
দুই দিনের বৈঠকের পর সাংহাইতে চীনের জলবায়ু-সংক্রান্ত দূত জি ঝেনহুয়া এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জলবায়ু-সংক্রান্ত বিশেষ দূত জন কেরির মধ্যে তারা এ সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করেছেন। তারা উভয়ই আরও নির্দিষ্ট পদক্ষেপে কার্বন নির্গমন হ্রাস করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন। এক যৌথ বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়েছে।
যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় একে অপরকে এবং অন্যান্য দেশের সঙ্গে একত্রে কাজ করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
প্রয়োজন অনুযায়ী গুরুত্ব এবং জরুরিভাবে এসব কাজ করা হবে। উভয় দেশই ২০২০-এর দশকে প্যারিস চুক্তি সমন্বিত তাপমাত্রা সীমার নাগালের মধ্যে রেখে নির্গমনকে হ্রাস করার লক্ষ্যে পদক্ষেপের বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবে।
পাশাপাশি স্বল্প-কার্বন শক্তিতে সুইচ করার ক্ষেত্রে তারা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থায়নে সহায়তা করবে।
চলতি সপ্তাহে জলবায়ু সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বেইজিং জানিয়েছে তারা এটির অপেক্ষায় রয়েছে।
যদিও ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং অংশ নেবেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।