পরপর তিন দিন শেয়ারবাজারে উত্থান

কঠোর লকডাউন শুরু পর প্রথম ও দ্বিতীয় কার্যদিবসের মতো তৃতীয় কার্যদিবসেও উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেনও। তবে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৪৯.৯১ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.৬৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২১৬.১৯ পয়েন্টে এবং ২০৪৬.৬৯ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে ৬৯৭ কোটি ২৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৯৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬০২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৪৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ১২৬টির বা ৩৬.৪২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১৫২টির বা ৪৩.৯৩ শতাংশের এবং বাকি ৬৮টির বা ১৯.৬৫ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৪.৫০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৪৭৮.২৯ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২৪০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৮টির দর বেড়েছে, কমেছে ১০৩টির আর ২৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৩৪ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ১৮টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৩০ লাখ ১৯ হাজার ১৬০টি শেয়ার ৪২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৯ কোটি ৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১১ কোটি ৬৮ লাখ ৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে বিডি ফাইন্যান্সের।

এছাড়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ২৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৬৫ লাখ টাকার, ডিবিএইচের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২৯ লাখ ২৪ হাজার টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৭ লাখ ১২ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৫ লাখ টাকার, পাওয়ার গ্রিডের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৭২ লাখ ৮২ হাজার টাকার, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ৪৩ লাখ ৫১ হাজার টাকার, রিংশাইনের ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ৫ লাখ ১১ হাজার টাকার, রানার অটোমোবাইলসের ৪১ লাখ ২৭ হাজার টাকার এবং সি পার্লের ৫ লাখ ৭২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫২টির বা ৪৩.৯৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের। গত রোববার সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২.২০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২.১০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.১০ টাকা বা ৪.৫৪ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ক্যাপিটালের ৪.২৮ শতাংশ, আমান কটনের ৩.৭১ শতাংশ, আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩.৫৭ শতাংশ, অলটেক্সের ৩.২৯ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৩.২৯ শতাংশ, বিডি ফাইন্যান্সের ৩.১৭ শতাংশ, সিটি ব্যাংকের ২.৯৯ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ২.৮৫ শতাংশ এবং প্রিমিয়ার ব্যাংকের শেয়ার দর ২.৭৫ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১২৬টির বার ৩৬.৪২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে হাইডেলবার্গ সিমেন্টের। গত রোববার হাইডেলবার্গ সিমেন্টের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৯৫.৩০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২১৪.৮০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৯.৫০ টাকা বা ৯.৯৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে হাইডেলবার্গ সিমেন্ট ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইস্টার্ন ব্যাংকের ৯.৯৫ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯২ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮২ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৭৯ শতাংশ, এমআই সিমেন্টের ৯.৪৪ শতাংশ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সর ৯.৩৩ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৯.২৬ শতাংশ, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯.০৭ শতাংশ এবং ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৮.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১ , ৭ বৈশাখ ১৪২৮ ৭ রমজান ১৪৪২

পরপর তিন দিন শেয়ারবাজারে উত্থান

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

image

কঠোর লকডাউন শুরু পর প্রথম ও দ্বিতীয় কার্যদিবসের মতো তৃতীয় কার্যদিবসেও উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেনও। তবে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৮.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৪৯.৯১ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.৬৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২১৬.১৯ পয়েন্টে এবং ২০৪৬.৬৯ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে ৬৯৭ কোটি ২৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৯৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬০২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৪৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ১২৬টির বা ৩৬.৪২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১৫২টির বা ৪৩.৯৩ শতাংশের এবং বাকি ৬৮টির বা ১৯.৬৫ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৪.৫০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৪৭৮.২৯ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২৪০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৮টির দর বেড়েছে, কমেছে ১০৩টির আর ২৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৩৪ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ১৮টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৩০ লাখ ১৯ হাজার ১৬০টি শেয়ার ৪২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৯ কোটি ৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১১ কোটি ৬৮ লাখ ৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে বিডি ফাইন্যান্সের।

এছাড়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ২৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৬৫ লাখ টাকার, ডিবিএইচের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ২৯ লাখ ২৪ হাজার টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৭ লাখ ১২ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৫ লাখ টাকার, পাওয়ার গ্রিডের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৭২ লাখ ৮২ হাজার টাকার, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের ৪৩ লাখ ৫১ হাজার টাকার, রিংশাইনের ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ৫ লাখ ১১ হাজার টাকার, রানার অটোমোবাইলসের ৪১ লাখ ২৭ হাজার টাকার এবং সি পার্লের ৫ লাখ ৭২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫২টির বা ৪৩.৯৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের। গত রোববার সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২.২০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২.১০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.১০ টাকা বা ৪.৫৪ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ক্যাপিটালের ৪.২৮ শতাংশ, আমান কটনের ৩.৭১ শতাংশ, আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩.৫৭ শতাংশ, অলটেক্সের ৩.২৯ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৩.২৯ শতাংশ, বিডি ফাইন্যান্সের ৩.১৭ শতাংশ, সিটি ব্যাংকের ২.৯৯ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ২.৮৫ শতাংশ এবং প্রিমিয়ার ব্যাংকের শেয়ার দর ২.৭৫ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১২৬টির বার ৩৬.৪২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে হাইডেলবার্গ সিমেন্টের। গত রোববার হাইডেলবার্গ সিমেন্টের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৯৫.৩০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২১৪.৮০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৯.৫০ টাকা বা ৯.৯৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে হাইডেলবার্গ সিমেন্ট ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইস্টার্ন ব্যাংকের ৯.৯৫ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯২ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮২ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৭৯ শতাংশ, এমআই সিমেন্টের ৯.৪৪ শতাংশ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সর ৯.৩৩ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৯.২৬ শতাংশ, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৯.০৭ শতাংশ এবং ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৮.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।