মিসরের রাজধানী কায়রোর উত্তরে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত ও ৯৮ জন আহত হয়েছেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে মিসর জাতীয় রেলওয়ে জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৫৪ মিনিটে কায়রো থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তরে কালিউবিয়া প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে।
ট্রেনটি কায়রো থেকে নীল নদের বদ্বীপ অঞ্চলের শহর মানসৌরা যাওয়ার পথে এর চারটি বগি লাইনচ্যুত হয়। দুর্ঘটনার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ঘটনার পর ৫০টিরও বেশি অ্যাম্বুলেন্স আহতদের কালিউবিয়া প্রদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায়, জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি মিসরে আরও বেশ কয়েকটি ট্রেন দুর্ঘটনা হয়েছে। মার্চে কায়রো থেকে প্রায় ৪৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে তাহতার কাছে দুটি ট্রেনের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন নিহত ও প্রায় ২০০ জন আহত হয়েছিল। চলতি মাসে কায়রো থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার উত্তরে মিনা আল কাম শহরের কাছে একটি ট্রেনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে ১৫ জন আহত হয়। এসব ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিসরের পরিবহনমন্ত্রী জেনারেল (অব.) কামেল এল ওয়াজিরের পদত্যাগ দাবি করেছিলেন কিছু মিসরীয়। কিন্তু তিনি এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করে জীর্ণ হয়ে পড়া রেল নেটওয়ার্কের উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১ , ৭ বৈশাখ ১৪২৮ ৭ রমজান ১৪৪২
মিসরের রাজধানী কায়রোর উত্তরে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত ও ৯৮ জন আহত হয়েছেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে মিসর জাতীয় রেলওয়ে জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৫৪ মিনিটে কায়রো থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তরে কালিউবিয়া প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে।
ট্রেনটি কায়রো থেকে নীল নদের বদ্বীপ অঞ্চলের শহর মানসৌরা যাওয়ার পথে এর চারটি বগি লাইনচ্যুত হয়। দুর্ঘটনার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ঘটনার পর ৫০টিরও বেশি অ্যাম্বুলেন্স আহতদের কালিউবিয়া প্রদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায়, জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি মিসরে আরও বেশ কয়েকটি ট্রেন দুর্ঘটনা হয়েছে। মার্চে কায়রো থেকে প্রায় ৪৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে তাহতার কাছে দুটি ট্রেনের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন নিহত ও প্রায় ২০০ জন আহত হয়েছিল। চলতি মাসে কায়রো থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার উত্তরে মিনা আল কাম শহরের কাছে একটি ট্রেনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে ১৫ জন আহত হয়। এসব ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিসরের পরিবহনমন্ত্রী জেনারেল (অব.) কামেল এল ওয়াজিরের পদত্যাগ দাবি করেছিলেন কিছু মিসরীয়। কিন্তু তিনি এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করে জীর্ণ হয়ে পড়া রেল নেটওয়ার্কের উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।