করোনাভাইরাস প্রতিরোধের জন্য প্রথমেই যেটা অত্যাবশকীয় সেটা হচ্ছে সচেতনতা। কোনো প্রকার গুজব ও ভিত্তিহীন তথ্যে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না। প্রয়োজনীয় পথ্য হাতের কাছেই রাখতে হবে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক সঙ্গে রাখতে হবে। নিজের বা অন্য কারো করোনার লক্ষণ দেখা দিলে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। করোনার লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যক্তিগত চিকিৎসা শুরু করতে হবে। মোটেও দেরি করা যাবে না। এ সময় গরম পানির ভাপ ও গরম পানির সঙ্গে লবণ, লবঙ্গ, আদা মিশিয়ে পান করা বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। অবশ্যই খাদ্য তালিকায় সুষম খাদ্য দুধ, ডিম রাখতে হবে। ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। প্রয়োজন ব্যতীত ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। একান্ত প্রয়োজনে ঘরের বাইরে যেতে হলে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বেরোতে হবে। হ্যান্ডশেক, কোলাকুলিসহ কয়েকটি অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। ঘনঘন হাত ধোয়া ও আদা চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে, করোনাকে ভয় নয়, প্রয়োজন সচেতনতা। শুধু কয়েকটি অভ্যাস গড়ার শপথই আমাদের বাঁচাতে পারে করোনার কবল থেকে।
রহমান
শিক্ষার্থী, লক্ষ্মীপুর।
মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল ২০২১ , ৭ বৈশাখ ১৪২৮ ৭ রমজান ১৪৪২
করোনাভাইরাস প্রতিরোধের জন্য প্রথমেই যেটা অত্যাবশকীয় সেটা হচ্ছে সচেতনতা। কোনো প্রকার গুজব ও ভিত্তিহীন তথ্যে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না। প্রয়োজনীয় পথ্য হাতের কাছেই রাখতে হবে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক সঙ্গে রাখতে হবে। নিজের বা অন্য কারো করোনার লক্ষণ দেখা দিলে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। করোনার লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যক্তিগত চিকিৎসা শুরু করতে হবে। মোটেও দেরি করা যাবে না। এ সময় গরম পানির ভাপ ও গরম পানির সঙ্গে লবণ, লবঙ্গ, আদা মিশিয়ে পান করা বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। অবশ্যই খাদ্য তালিকায় সুষম খাদ্য দুধ, ডিম রাখতে হবে। ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। প্রয়োজন ব্যতীত ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। একান্ত প্রয়োজনে ঘরের বাইরে যেতে হলে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বেরোতে হবে। হ্যান্ডশেক, কোলাকুলিসহ কয়েকটি অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। ঘনঘন হাত ধোয়া ও আদা চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে, করোনাকে ভয় নয়, প্রয়োজন সচেতনতা। শুধু কয়েকটি অভ্যাস গড়ার শপথই আমাদের বাঁচাতে পারে করোনার কবল থেকে।
রহমান
শিক্ষার্থী, লক্ষ্মীপুর।