গ্রাহকদের উন্নত সেবা দেয়ার লক্ষ্যে বিটিসিএলে আধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। এতে বিটিসিএলের পুরনো ৫, ৬ ও ৭ ডিজিটের টেলিফোন নম্বরগুলোর পরিবর্তে ১১ ডিজিটের নম্বর প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে।
বিটিসিএলের এমডি ড. মো. রফিকুল মতিন বলেন, সারাদেশে বিটিসিএলের ৫ লাখ টেলিফোন নম্বর। সব টেলিফোন নম্বর নতুন সিস্টেমের আওতায় আনা হচ্ছে। একটি একচেঞ্জের আওতায় সব নম্বর থাকবে। গ্রাহকদের উন্নত সেবার টার্গেট নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সেবার মান আরও বাড়ানো হবে। বিটিসিএলের প্রধান কার্যালয়ের জেনারেল ম্যানেজার (জনসংযোগ) মীর মোহাম্মদ মোরশেদ জানান, চট্টগ্রামের নন্দনকানন, বায়েজিদ, সিইপিজেড ও গুপ্তখাল টেলিফোন একচেঞ্জের পুরনো নম্বর পরিবর্তন করে নতুন স্থাপিত একচেঞ্জের এগারো ডিজিটের নম্বর ধারা প্রতিস্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে। পুরনো নম্বরের শেষ ডিজিটগুলো মিল রেখে নতুন নম্বর দেয়া হবে। পরিবর্তিত নম্বরগুলো বিটিসিএলের ওয়েবসাইটে দেয়া হবে। গ্রাহকদের নতুন নম্বর কলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে আর গ্রাহকরা নম্বর পরিবর্তনের বিষয়ে তথ্য যে কোন সময়ে বিটিসিএলের কল সেন্টার-১৬৪২০তে ফোন করে অথবা অফিস সময়ে গ্রাহক সেবার নম্বরে কল করে জানতে পারবেন।
বিটিসিএল সূত্রে আরও জানা গেছে, পটুয়াখালী, বাউফল, দুমকি, বেতাগী, বামনা, আমতলী ও তালতলী একচেঞ্জের নম্বরগুলো পরিবর্তন করা হচ্ছে।
বিটিসিএলের কর্মকর্তাদের মতে, নতুন নম্বরে বাংলাদেশ থেকে বাইরে কল করতে ১১ ডিজিটের আগে ৮৮ যোগ করতে হবে। একই একচেঞ্জের বা একই এলাকায় বাসা পরিবর্তন করলে এখন আর নম্বর পরিবর্তন হবে না।
উল্লেখ্য, আগে বিটিসিএলের টেলিফোন ও সেবা পাওয়া ছিল যেন সোনার হরিণ। একটি টেলিফোন সংযোগ পেতে কয়েক মাস থেকে বছর লেগে যেত। লাইনম্যানদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে হতো। টেলিফোন লাইনে সমস্যা সমাধানে দীর্ঘ সময় লাগত। দিতে হতো উৎকোচ। এখন টিকে থাকার জন্য বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। গ্রাহক ধরে রাখতে বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ নতুন নতুন প্রযুক্তি স্থাপন করছে।
বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১ , ৮ বৈশাখ ১৪২৮ ৮ রমজান ১৪৪২
বাকী বিল্লাহ
গ্রাহকদের উন্নত সেবা দেয়ার লক্ষ্যে বিটিসিএলে আধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। এতে বিটিসিএলের পুরনো ৫, ৬ ও ৭ ডিজিটের টেলিফোন নম্বরগুলোর পরিবর্তে ১১ ডিজিটের নম্বর প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে।
বিটিসিএলের এমডি ড. মো. রফিকুল মতিন বলেন, সারাদেশে বিটিসিএলের ৫ লাখ টেলিফোন নম্বর। সব টেলিফোন নম্বর নতুন সিস্টেমের আওতায় আনা হচ্ছে। একটি একচেঞ্জের আওতায় সব নম্বর থাকবে। গ্রাহকদের উন্নত সেবার টার্গেট নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সেবার মান আরও বাড়ানো হবে। বিটিসিএলের প্রধান কার্যালয়ের জেনারেল ম্যানেজার (জনসংযোগ) মীর মোহাম্মদ মোরশেদ জানান, চট্টগ্রামের নন্দনকানন, বায়েজিদ, সিইপিজেড ও গুপ্তখাল টেলিফোন একচেঞ্জের পুরনো নম্বর পরিবর্তন করে নতুন স্থাপিত একচেঞ্জের এগারো ডিজিটের নম্বর ধারা প্রতিস্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে। পুরনো নম্বরের শেষ ডিজিটগুলো মিল রেখে নতুন নম্বর দেয়া হবে। পরিবর্তিত নম্বরগুলো বিটিসিএলের ওয়েবসাইটে দেয়া হবে। গ্রাহকদের নতুন নম্বর কলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে আর গ্রাহকরা নম্বর পরিবর্তনের বিষয়ে তথ্য যে কোন সময়ে বিটিসিএলের কল সেন্টার-১৬৪২০তে ফোন করে অথবা অফিস সময়ে গ্রাহক সেবার নম্বরে কল করে জানতে পারবেন।
বিটিসিএল সূত্রে আরও জানা গেছে, পটুয়াখালী, বাউফল, দুমকি, বেতাগী, বামনা, আমতলী ও তালতলী একচেঞ্জের নম্বরগুলো পরিবর্তন করা হচ্ছে।
বিটিসিএলের কর্মকর্তাদের মতে, নতুন নম্বরে বাংলাদেশ থেকে বাইরে কল করতে ১১ ডিজিটের আগে ৮৮ যোগ করতে হবে। একই একচেঞ্জের বা একই এলাকায় বাসা পরিবর্তন করলে এখন আর নম্বর পরিবর্তন হবে না।
উল্লেখ্য, আগে বিটিসিএলের টেলিফোন ও সেবা পাওয়া ছিল যেন সোনার হরিণ। একটি টেলিফোন সংযোগ পেতে কয়েক মাস থেকে বছর লেগে যেত। লাইনম্যানদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে হতো। টেলিফোন লাইনে সমস্যা সমাধানে দীর্ঘ সময় লাগত। দিতে হতো উৎকোচ। এখন টিকে থাকার জন্য বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। গ্রাহক ধরে রাখতে বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ নতুন নতুন প্রযুক্তি স্থাপন করছে।