প্রতি বছর রোজা এলেই বাড়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। অথচ সারা দুনিয়ায় ধর্মীয় উপলক্ষ বা উৎসবের সময় জিনিসপত্রের দাম বরং কমে। কিন্তু আমাদের সমাজে এর উল্টো চিত্রই দেখা যায়। রমজানের প্রথম দিনেই নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়ে যায়। নড়াইল জেলার বেশ কিছু বাজার ঘুরে দেখা গেল, কাঁচাবাজারের প্রতিটি পণ্যের মূল্য কেজিতে ১০-২০ টাকা বেশি।
আমাদের মতসাধারণ ক্রেতার ক্রয় সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। খুচরা বাজারের বিক্রেতাদের জিজ্ঞেস করলে বলেন, আমরা যে দামে ক্রয় করি তার ওপর হালকা লাভ করে বিক্রয় করি। তাহলে দাম বারে কোথায়?
এক দল অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পণ্য মূল্য বৃদ্ধি করছে। এভাবে চিনি লবণ ডাউল বা আলু পটোল ইত্যাদি সব পণ্যের মূল্য বেশি। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম যে, মুড়ি প্রতি কেজি ১০০ টাকা দরে বিক্রয় করা হচ্ছে। বাজারে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। যেসব অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মূল্য বৃদ্ধি করতেছে তাদের দমন করতে হবে। ভোক্তা অধিকার আইন সম্পর্কে জন সচেতনতা তৈরি করতে হবে। সামাজিক সচেতনতার মাধম্যেই আমরা পণ্য মূল্যের দাম হ্রাস করতে পারব।
সাকিব
বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১ , ৮ বৈশাখ ১৪২৮ ৮ রমজান ১৪৪২
প্রতি বছর রোজা এলেই বাড়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। অথচ সারা দুনিয়ায় ধর্মীয় উপলক্ষ বা উৎসবের সময় জিনিসপত্রের দাম বরং কমে। কিন্তু আমাদের সমাজে এর উল্টো চিত্রই দেখা যায়। রমজানের প্রথম দিনেই নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়ে যায়। নড়াইল জেলার বেশ কিছু বাজার ঘুরে দেখা গেল, কাঁচাবাজারের প্রতিটি পণ্যের মূল্য কেজিতে ১০-২০ টাকা বেশি।
আমাদের মতসাধারণ ক্রেতার ক্রয় সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। খুচরা বাজারের বিক্রেতাদের জিজ্ঞেস করলে বলেন, আমরা যে দামে ক্রয় করি তার ওপর হালকা লাভ করে বিক্রয় করি। তাহলে দাম বারে কোথায়?
এক দল অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পণ্য মূল্য বৃদ্ধি করছে। এভাবে চিনি লবণ ডাউল বা আলু পটোল ইত্যাদি সব পণ্যের মূল্য বেশি। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম যে, মুড়ি প্রতি কেজি ১০০ টাকা দরে বিক্রয় করা হচ্ছে। বাজারে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। যেসব অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মূল্য বৃদ্ধি করতেছে তাদের দমন করতে হবে। ভোক্তা অধিকার আইন সম্পর্কে জন সচেতনতা তৈরি করতে হবে। সামাজিক সচেতনতার মাধম্যেই আমরা পণ্য মূল্যের দাম হ্রাস করতে পারব।
সাকিব