সরকারের কঠোর লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক লেনদেন সীমিত করা হলেও সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেমে নেই। তবে বছরের অন্যদিনগুলোর চেয়ে এ সময়ে কমেছে বিক্রি। গ্রাহক কম থাকায় ব্যাংকের কাউন্টারগুলো কমিয়ে এক-তৃতীয়াংশ করা হয়েছে।
এখানে দায়িত্বরত এক কর্মকর্তা বলেন, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এ কারণে তারা এখন ব্যাংকমুখী হচ্ছেন না। অপর এক কর্মকর্তা বলেন, কঠোর বিধিনিষেধের শুরুতে কোন গ্রাহক আসেনি। সকাল ১০টার পর পরই গ্রাহকের উপস্থিতি কিছুটা দেখা যায়। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে গ্রাহকের উপস্থিতি। সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও জমা দেয়া যাচ্ছে ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে সরকার ২০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিল। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসেই (জুলাই-নভেম্বর) সরকার লক্ষ্যমাত্রার ১৯ হাজার ৪৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ফেলেছে। অর্থাৎ যে পরিমাণ অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল, তার ৯৫ দশমিক ২২ শতাংশই অর্জিত হয়ে গেছে প্রথম পাঁচ মাসে।
বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল ২০২১ , ৯ বৈশাখ ১৪২৮ ৯ রমজান ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
সরকারের কঠোর লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক লেনদেন সীমিত করা হলেও সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেমে নেই। তবে বছরের অন্যদিনগুলোর চেয়ে এ সময়ে কমেছে বিক্রি। গ্রাহক কম থাকায় ব্যাংকের কাউন্টারগুলো কমিয়ে এক-তৃতীয়াংশ করা হয়েছে।
এখানে দায়িত্বরত এক কর্মকর্তা বলেন, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এ কারণে তারা এখন ব্যাংকমুখী হচ্ছেন না। অপর এক কর্মকর্তা বলেন, কঠোর বিধিনিষেধের শুরুতে কোন গ্রাহক আসেনি। সকাল ১০টার পর পরই গ্রাহকের উপস্থিতি কিছুটা দেখা যায়। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে গ্রাহকের উপস্থিতি। সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও জমা দেয়া যাচ্ছে ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে সরকার ২০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিল। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসেই (জুলাই-নভেম্বর) সরকার লক্ষ্যমাত্রার ১৯ হাজার ৪৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ফেলেছে। অর্থাৎ যে পরিমাণ অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল, তার ৯৫ দশমিক ২২ শতাংশই অর্জিত হয়ে গেছে প্রথম পাঁচ মাসে।